জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্মের মাধ্যমে করোনা সাহায্য তহবিলে উত্তোলিত অর্থ ‘বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ নিজেদের উদ্যোগে উত্তোলিত বলে দাবি করেছে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসান আল মামুন। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের চাপের মুখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, জবি প্রেসক্লাব, সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসহ বিভিন্ন সংগঠনকে সহযোগী উদ্যোক্তা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। যদিও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদলিপির মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে এই উদ্যোগের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত না থাকার কথা জানায়।
সোমবার (১১ মে) এক বিবৃতিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মকান্ডকে অনভিপ্রেত ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি কেএম মুত্তাকী ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জাহিন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্ম ‘জবিয়ানের পাশে জবিয়ান’-এর মাধ্যমে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাহায্য করে আসছিলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ। এই প্ল্যাটফর্মটিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি যুক্ত ছিলো ক্রিয়াশীল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মী, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরাও। এই প্ল্যাটফর্মটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সংগঠনের একক বা যৌথ সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে গড়ে উঠেনি। বরঞ্চ এই প্ল্যাটফর্মটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই তৈরি হয়েছে। এমন একটি প্ল্যাটফর্মকে ছাত্র অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা অনভিপ্রেত ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত।
তারা আরও বলেন, জবির হল আন্দোলন, ২৭/৪ ধারা বাতিলের আন্দোলন, ক্যান্টিনের ১২ টাকায় নাস্তা-২০ টাকায় ভাত আন্দোলন, উন্নয়ন ফি বাতিলের আন্দোলন, টিএসসি দখলমুক্ত করা সহ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে প্রতিটি আন্দোলনে ইতিহাস অর্পিত দ্বায়িত্ব পালনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে হাতে হাত রেখে লড়াই করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। এই সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমাদের আপোষহীন অবস্থান আমাদের গর্বিত করে। কিন্তু তাই বলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভূমিকাকে অস্বীকার করে সাংগঠনিক বা ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা অর্জনের কৌশল নিন্দনীয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র অধিকার পরিষদের এই ধরণের কৌশল অবলম্বন আমাদের বিব্রত করেছে।
সোমবার, ১১ মে ২০২০
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্মের মাধ্যমে করোনা সাহায্য তহবিলে উত্তোলিত অর্থ ‘বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ নিজেদের উদ্যোগে উত্তোলিত বলে দাবি করেছে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসান আল মামুন। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের চাপের মুখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, জবি প্রেসক্লাব, সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসহ বিভিন্ন সংগঠনকে সহযোগী উদ্যোক্তা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। যদিও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদলিপির মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে এই উদ্যোগের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত না থাকার কথা জানায়।
সোমবার (১১ মে) এক বিবৃতিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মকান্ডকে অনভিপ্রেত ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি কেএম মুত্তাকী ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জাহিন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্ম ‘জবিয়ানের পাশে জবিয়ান’-এর মাধ্যমে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাহায্য করে আসছিলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ। এই প্ল্যাটফর্মটিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি যুক্ত ছিলো ক্রিয়াশীল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মী, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরাও। এই প্ল্যাটফর্মটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সংগঠনের একক বা যৌথ সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে গড়ে উঠেনি। বরঞ্চ এই প্ল্যাটফর্মটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই তৈরি হয়েছে। এমন একটি প্ল্যাটফর্মকে ছাত্র অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা অনভিপ্রেত ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত।
তারা আরও বলেন, জবির হল আন্দোলন, ২৭/৪ ধারা বাতিলের আন্দোলন, ক্যান্টিনের ১২ টাকায় নাস্তা-২০ টাকায় ভাত আন্দোলন, উন্নয়ন ফি বাতিলের আন্দোলন, টিএসসি দখলমুক্ত করা সহ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে প্রতিটি আন্দোলনে ইতিহাস অর্পিত দ্বায়িত্ব পালনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে হাতে হাত রেখে লড়াই করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। এই সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমাদের আপোষহীন অবস্থান আমাদের গর্বিত করে। কিন্তু তাই বলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভূমিকাকে অস্বীকার করে সাংগঠনিক বা ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা অর্জনের কৌশল নিন্দনীয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র অধিকার পরিষদের এই ধরণের কৌশল অবলম্বন আমাদের বিব্রত করেছে।