সদরঘাট-ধোলাইখাল-রামপুরা রুটে চালু করা হবে নতুন বিআরটিসি বাস সার্ভিস। ডিসম্বরের শেষ সপ্তাহে এই চক্রকার বাস সার্ভিস চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএসসিসি’র মেয়র সাঈদ খোকন। ৯ ডিসেম্বর সোমবার নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন বিষয়ে স্টিয়ারিং কমিটির সভা ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান তিনি। সভা অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান ড. মো. কামরুল আহসান, বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ওসমান আলী, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আজমল উদ্দিন আহমেদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
বৈঠক শেষে মেয়র সাঈদ খোকন সাংবাদিকদের বলেন, চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে পুরান ঢাকায় বিআরটিসির চক্রাকার বাস সার্ভিস চালু করা হবে। রুটটি হলো সদরঘাট থেকে ধোলাইখাল ও স্টাফ কোয়াটার হয়ে রামপুরা পর্যন্ত। রামপুরা থেকে আবার একই রুটে সদরঘাটে বাসটি ফিরে আসবে। পুরোনো ঢাকায় জনসাধারণের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে বিআরটিসির বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে এই এলাকার লোকজন দ্রুত সময়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে। এটা পরীক্ষামূলক ভাবে চালানো হবে। যদি সফলভাবে সম্পন্ন করা যায়, তাহলে স্থায়ীভাবে চক্রাকার বাস সার্ভিস হিসেবে দীর্ঘমেয়াদিভাবে এই রুটে এটা চালানো হবে।
সাঈদ খোকন বলেন, ৬টি কোম্পানির মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২২টি রুটে রেশনালাইজেশন করার মধ্য দিয়ে বাসগুলো পরিচালনা করবে। মার্চ মাস নাগাদ এই সংখ্যা চূড়ান্ত হবে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এ নিয়ে কাজ করছে। গণপরিবহনের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য গঠিত কমিটি আর কয়েক মাসের মধ্যেই কার্যক্রম পূর্ণ গতিতে চালু করবে বলেও জানান তিনি।
দুই বছরের মধ্যে সব কাজ শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিলেও ১৫ মাস অতিক্রম করেছে। বাকি ৯ মাসে এই কাজ শেষ করা সম্ভব হবে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সাঈদ খোকন বলেন, জাতীয় নির্বাচন ও ডেঙ্গু পরিস্থিতি কারণে তাদের কার্যক্রম কিছুটা কমে আসছে, কালক্ষেপণ হয়েছে। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাইলট প্রকল্প শুরু হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০১৯
সদরঘাট-ধোলাইখাল-রামপুরা রুটে চালু করা হবে নতুন বিআরটিসি বাস সার্ভিস। ডিসম্বরের শেষ সপ্তাহে এই চক্রকার বাস সার্ভিস চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএসসিসি’র মেয়র সাঈদ খোকন। ৯ ডিসেম্বর সোমবার নগরভবনে বাস রুট রেশনালাইজেশন বিষয়ে স্টিয়ারিং কমিটির সভা ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান তিনি। সভা অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান ড. মো. কামরুল আহসান, বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ওসমান আলী, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আজমল উদ্দিন আহমেদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
বৈঠক শেষে মেয়র সাঈদ খোকন সাংবাদিকদের বলেন, চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে পুরান ঢাকায় বিআরটিসির চক্রাকার বাস সার্ভিস চালু করা হবে। রুটটি হলো সদরঘাট থেকে ধোলাইখাল ও স্টাফ কোয়াটার হয়ে রামপুরা পর্যন্ত। রামপুরা থেকে আবার একই রুটে সদরঘাটে বাসটি ফিরে আসবে। পুরোনো ঢাকায় জনসাধারণের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে বিআরটিসির বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে এই এলাকার লোকজন দ্রুত সময়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে। এটা পরীক্ষামূলক ভাবে চালানো হবে। যদি সফলভাবে সম্পন্ন করা যায়, তাহলে স্থায়ীভাবে চক্রাকার বাস সার্ভিস হিসেবে দীর্ঘমেয়াদিভাবে এই রুটে এটা চালানো হবে।
সাঈদ খোকন বলেন, ৬টি কোম্পানির মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২২টি রুটে রেশনালাইজেশন করার মধ্য দিয়ে বাসগুলো পরিচালনা করবে। মার্চ মাস নাগাদ এই সংখ্যা চূড়ান্ত হবে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এ নিয়ে কাজ করছে। গণপরিবহনের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য গঠিত কমিটি আর কয়েক মাসের মধ্যেই কার্যক্রম পূর্ণ গতিতে চালু করবে বলেও জানান তিনি।
দুই বছরের মধ্যে সব কাজ শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিলেও ১৫ মাস অতিক্রম করেছে। বাকি ৯ মাসে এই কাজ শেষ করা সম্ভব হবে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সাঈদ খোকন বলেন, জাতীয় নির্বাচন ও ডেঙ্গু পরিস্থিতি কারণে তাদের কার্যক্রম কিছুটা কমে আসছে, কালক্ষেপণ হয়েছে। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাইলট প্রকল্প শুরু হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।