জনকণ্ঠ ভবনের মূল ফটকে তালা দিয়ে ভবনের সামনেই অবস্থান নেয়া চাকরিচ্যুত সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় ১০ জনের মতো আহত হয়েছেন। ১১ এপ্রিল রোববার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এর আগে দুপুর ১২টা থেকে জনকণ্ঠের চাকরিচ্যুত সংবাদকর্মীরা গ্লোব-জনকণ্ঠ ভবনে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন করছে।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সহ-সভাপতি ম আ কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিকেল সাড়ে চারটার দিকে একদল সন্ত্রাসী আন্দোলনরত সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে আন্দোলনরত ১০ জন সাংবাদিক আহত হন।
চাকরিচ্যুত জনকণ্ঠের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভাষ বাড়ৈ জানান, চাকরিচ্যুত সাংবাদিকরা মূল ফটকে তালা দিয়ে ভবনের সামনে রাস্তায় অবস্থান নেন রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার আগে। বিকেলে গ্লোবের সন্ত্রাসী বাহিনী সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়।
চাকরি পুনর্বহালে দুপুর থেকে চলা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম-সম্পাদক খায়রুল আলম। এছাড়া ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ক্র্যাবের নেতারা উপস্থিত হন এবং সংহতি প্রকাশ করেন। তবে সংহতি প্রকাশ করার পর অনেক সাংবাদিক নেতা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। গত ১৫ মার্চ দৈনিক জনকণ্ঠের ৬০ শতাংশ সাংবাদিককে একসঙ্গে চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ। এই ‘গণছাঁটাই’ বন্ধে ওই দিন বিকেলেই জনকণ্ঠ অফিসের সামনে সাংবাদিক নেতারা সমাবেশ শুরু করে প্রতিবাদ জানান।
পরে বিষয়টি নিয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসার আশ্বাস দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এরপর নতুন করে একজন সংবাদিককে অব্যাহতি দেয়া হয়। এই ঘটনার পর রোববার চাকরিচ্যুত সাংবাদিকরা দুপুর ১২টার আগে জনকণ্ঠ ভবনের সামনে অবস্থান নেন। বেলা ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে ভবনের মূল ফটকে তালা মেরে দেন তারা।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
জনকণ্ঠ ভবনের মূল ফটকে তালা দিয়ে ভবনের সামনেই অবস্থান নেয়া চাকরিচ্যুত সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় ১০ জনের মতো আহত হয়েছেন। ১১ এপ্রিল রোববার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এর আগে দুপুর ১২টা থেকে জনকণ্ঠের চাকরিচ্যুত সংবাদকর্মীরা গ্লোব-জনকণ্ঠ ভবনে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন করছে।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সহ-সভাপতি ম আ কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিকেল সাড়ে চারটার দিকে একদল সন্ত্রাসী আন্দোলনরত সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে আন্দোলনরত ১০ জন সাংবাদিক আহত হন।
চাকরিচ্যুত জনকণ্ঠের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভাষ বাড়ৈ জানান, চাকরিচ্যুত সাংবাদিকরা মূল ফটকে তালা দিয়ে ভবনের সামনে রাস্তায় অবস্থান নেন রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার আগে। বিকেলে গ্লোবের সন্ত্রাসী বাহিনী সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়।
চাকরি পুনর্বহালে দুপুর থেকে চলা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম-সম্পাদক খায়রুল আলম। এছাড়া ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ক্র্যাবের নেতারা উপস্থিত হন এবং সংহতি প্রকাশ করেন। তবে সংহতি প্রকাশ করার পর অনেক সাংবাদিক নেতা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। গত ১৫ মার্চ দৈনিক জনকণ্ঠের ৬০ শতাংশ সাংবাদিককে একসঙ্গে চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ। এই ‘গণছাঁটাই’ বন্ধে ওই দিন বিকেলেই জনকণ্ঠ অফিসের সামনে সাংবাদিক নেতারা সমাবেশ শুরু করে প্রতিবাদ জানান।
পরে বিষয়টি নিয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসার আশ্বাস দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এরপর নতুন করে একজন সংবাদিককে অব্যাহতি দেয়া হয়। এই ঘটনার পর রোববার চাকরিচ্যুত সাংবাদিকরা দুপুর ১২টার আগে জনকণ্ঠ ভবনের সামনে অবস্থান নেন। বেলা ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে ভবনের মূল ফটকে তালা মেরে দেন তারা।