রাজধানীর লালমাটিয়া এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জামসহ শফিকুল ইসলাম (৩৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিটিআরসির সহায়তায় র্যাব এই অভিযান চালায়। বাসাটি থেকে অবৈধ ভিওআইপির নানা সরঞ্জামসহ টেলিটকের অন্তত এক হাজার সিম জব্দ করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে লালমাটিয়ার জাকির হোসেন রোডের ই-ব্লকের ওই বাসাটিতে অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জামসহ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তি ওই ফ্ল্যাটের কেয়ারটেকার। এই অবৈধ ব্যবসার মূল হোতা আলী নামের একজন প্রবাসী। তার হয়ে দেশে শফিকুল এই অবৈধ ব্যবসার দেখভাল করতো।
অভিযান শেষে র্যাবের লিগ্যাল আ্যন্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, উদ্ধার এই সরঞ্জামের মূল মালিক আলী সৌদি প্রবাসী। তিনি প্রবাসে থাকলেও তিনজন কর্মী রেখে অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। তিনজনের মধ্যে দুই জন সার্ভার মেইনটেইনের দায়িত্বে রয়েছে। ওই দুইজন এখনও পলাতক।
তিনি বলেন, অভিযানে এক হাজারের বেশি টেলিটকের সিম জব্দ করা হয়েছে। এই সিম ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা ফোন কল অবৈধভাবে ট্রানজেকশন করা হতো। অভিযানে যে ভিওআইপি সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে একসঙ্গে ১৬০টি কল ট্রাইনজেকশন করা হতো।
র্যাব মুখপাত্র বলেন, আলীর চক্রটি গত দেড় বছর ধরে অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করে আসছিল।
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর লালমাটিয়া এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জামসহ শফিকুল ইসলাম (৩৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিটিআরসির সহায়তায় র্যাব এই অভিযান চালায়। বাসাটি থেকে অবৈধ ভিওআইপির নানা সরঞ্জামসহ টেলিটকের অন্তত এক হাজার সিম জব্দ করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে লালমাটিয়ার জাকির হোসেন রোডের ই-ব্লকের ওই বাসাটিতে অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জামসহ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তি ওই ফ্ল্যাটের কেয়ারটেকার। এই অবৈধ ব্যবসার মূল হোতা আলী নামের একজন প্রবাসী। তার হয়ে দেশে শফিকুল এই অবৈধ ব্যবসার দেখভাল করতো।
অভিযান শেষে র্যাবের লিগ্যাল আ্যন্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, উদ্ধার এই সরঞ্জামের মূল মালিক আলী সৌদি প্রবাসী। তিনি প্রবাসে থাকলেও তিনজন কর্মী রেখে অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। তিনজনের মধ্যে দুই জন সার্ভার মেইনটেইনের দায়িত্বে রয়েছে। ওই দুইজন এখনও পলাতক।
তিনি বলেন, অভিযানে এক হাজারের বেশি টেলিটকের সিম জব্দ করা হয়েছে। এই সিম ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা ফোন কল অবৈধভাবে ট্রানজেকশন করা হতো। অভিযানে যে ভিওআইপি সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে একসঙ্গে ১৬০টি কল ট্রাইনজেকশন করা হতো।
র্যাব মুখপাত্র বলেন, আলীর চক্রটি গত দেড় বছর ধরে অবৈধ ভিওআইপির ব্যবসা করে আসছিল।