ঢাকার চানখাঁরপুলে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আটজনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালে এটিই প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন।
চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার চারজন আসামি হলেন: পরিদর্শক আরশাদ, কনস্টেবল মো. সুজন, কনস্টেবল ইমাজ হোসেন ইমন ও কনস্টেবল নাসিরুল ইসলাম। বাকিরা পলাতক।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই মাসে ঢাকার চানখাঁরপুল এলাকায় শান্তিপূর্ণ ও নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদি হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া শাহরিককে গুলি করে হত্যা করা হয়।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ অন্যান্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সরাসরি নেতৃত্ব দেওয়া, অধীনস্থদের নির্দেশ প্রদান, সহযোগিতা, কিংবা কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ার মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধে ভূমিকা রেখেছেন। তদন্তে এসব বিষয় প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার চানখাঁরপুলে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আটজনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালে এটিই প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন।
চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার চারজন আসামি হলেন: পরিদর্শক আরশাদ, কনস্টেবল মো. সুজন, কনস্টেবল ইমাজ হোসেন ইমন ও কনস্টেবল নাসিরুল ইসলাম। বাকিরা পলাতক।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই মাসে ঢাকার চানখাঁরপুল এলাকায় শান্তিপূর্ণ ও নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদি হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া শাহরিককে গুলি করে হত্যা করা হয়।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ অন্যান্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সরাসরি নেতৃত্ব দেওয়া, অধীনস্থদের নির্দেশ প্রদান, সহযোগিতা, কিংবা কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ার মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধে ভূমিকা রেখেছেন। তদন্তে এসব বিষয় প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে।