রংপুরে ঘুষের মামলায় এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আরম সহ ৫ প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদক আইনে আদালতে চার্জসীট দাখিল হওয়ার পরেও তিন প্রকৌশলীকে এখনো চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করা হয়নি বরং তারা দিব্যি চাকুরী করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুদক আইন জিবীরা অভিযোগ করেছেন এটা সরকারী চাকুরী বিধি মালার সুস্পষ্ট লংঘন। কোন সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা হলে ও চার্জসীট আদালত কর্তৃক গৃহিত হবার পরেও কোন অবস্থাতেই তাকে চাকুরীতে বহাল রাখা আইনের পরিপন্থি। এতে করে মামলা প্রমানে আসামীরা প্রভাব বিস্তার করতে পারে বলে তারা আশংকা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য ঘুষের মামলায় এলজিইডি রংপুরে কর্মরত সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম, ফিরোজ আখতার সাবেক ইউ বিভাগীয় বিভাগীয় প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ বিভাগ রংপুর বর্তমানে নির্বাহি প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ বিভাগ গাইবান্ধায় কর্মরত, সামসুল আরেফিন উপজেলা প্রকৌশলী এলজিইডি রংপুর ও সৌরভ কুমার সাহা সাবেক সহকারী প্রকৌশলী এলজিইডর বিরুদ্ধে দুর্নিতী দমন কমিশন তদন্ত শেষে আদালতে গত ২৯/১২/২০ইং তারিখে দন্ড বিধি আইনের ১৬১/১৬৬ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নিতী প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় আদালতে চার্জসীট দাখিল করে। এরপর গত ১০ ফেরুয়ারী তারিখে দুই আসামী এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম রংপুর জেলা জজ ও স্পেশাল জজ আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করলে রংপুর জেলা ও দায়রা জজ ও বিশেষ জজ মোঃ শাহেনুর তাদের জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দীর্ঘ ২৭ দিন কারাগারে আটক থাকার পর হাইকোর্টের আদেশে তারা জামিনে মুক্তি পান। পরবর্তী কালে বাকী তিন আসামীও আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন লাভ করে। কিন্তু জামিন লাভের পর আসামীদের চাকুরী থেকে সাসপেন্ড না করায় দুদক আইনজিবী সহ বিশিষ্ট আইনজ্ঞরা বিস্ময় প্রকাশ করে। এ সংক্রান্ত খবর দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত হলে অবশেষে এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলমকে প্রধান প্রকৌশলী চাকুরী থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। কিন্তু বাকী তিনজন আসামী এখনও স্বপদে বহাল থেকে চাকুরী করছেন।
এ ব্যাপারে দুদক আইনজিবী হারুনর রশীদ এ্যাডভোকেট জানান সরকারী চাকুরী বিধি মালা অনুযায়ী কোনস সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলায় চার্জসীট হলে এবং আদালত কর্তৃক তা অনুমোদিত হলে তাদের অবশ্যই চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করতে হবে। এটাই আইনের বিধান কিন্তু কেন তা করা হচ্ছেনা এটা তারা বুঝতে পারছেননা। বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হবে বলেও জানান তিনি।
অপরদিকে রংপুরের প্রধান আইন কর্মকর্তা পিপি আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট জানান পাচ প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদক মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জসীট দাখিল করেছে দুদক ফলে স্বাভাবিক ভাবে তাদের সাসপেন্ড করার কথা। সে কারনে তাদের আর চাকুরীতে থাকার কোন সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য মামলার বিবরনে জানা গেছে রংপুর এলজিইডির অধিনে প্রায় ৭ কোটি টাকা প্রাক্কলিত মুল্যের দুটি টেন্ডারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল আলম বুলবুল সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা বিবেচিত হবার পরেও শতকরা দুই ভাগ হারে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করে না পাওয়ায় অন্য একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। এতে করে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় ঠিকাদার রবিউল ইসলাম আদালতে অভিযোগ দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি তদন্ত করার জন্য দুদককে নির্দ্দেশ দেন। দুদক তদন্ত শেষে রংপুর এলজিইডির সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম বর্তমানে ঢাকায় কর্মরত সহ ৪ আসামীর বিরুদ্ধে দন্ডবিধি আইনের ১৬১/১৬৬/৪০৯ ধারা ও দুদক আইনের ৫(২) ধারায় আদালতে চার্জসীট দাখিল করে।
গত নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ বিচারক শুনানী শেষে আসামীদের জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সরকার পক্ষের আইনজিবী পিপি আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট জানান ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল ইসলাম রংপুর এলজিইডির নির্বাহি প্রকৌশলীর আহবান করা ১৩/২/১৯ইং তারিখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দশ লাখ টাকার সিকিউরিটি মানি টেন্ডার দাখিল করেন। যার প্রাক্কলিত মুল্য ছিলো ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা এবং ৪/৩/১৯ইং তারিখেআরও একটি টেন্ডারে ছয়লাখ টাকা সিকিউরিটি মানি সহ টেন্ডার দাখিল করেন। ওই টেন্ডারের প্রাক্কলিত মুল্য ছিলো ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা । দুটি টেন্ডারেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল আরম সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা বিবেচিত হন। এর পর নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেনের কাছে কার্যাদেশ দেবার আহবান জানালে নির্বাহি প্রকৌশলী সহকারী প্রকৌশলী আসামী কাওছার আলমের সাথে দেখা করতে বলেন । এরপর দুই আসামী সহকারী প্রকৌশলীর সাথে দেখা করলে তিনি শতকরা দুই ভাগ হারে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। টাকা না দিলে কার্যাদেশ দেয়া হবেনা বলে সাফ জানিয়ে দেন। ঠিকাদার রবিউল আলম ঘুষ দিতে রাজি না হলে সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা হওয়া সত্বেও তাকে কার্যাদেশ না দিয়ে উচ্চ মুল্যে দাখিল করা এক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদান করেন। এতে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় বাদী জেলা জজ আদালতে ৭/৫/১৯ইং তারিখে নালিশী মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি তদন্ত করার জন্য দুদককে নির্দ্দেশ দেন। দুদকের রংপুর অফিসের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম তদন্ত শেষে এলজিইডির দুই প্রকৌশলী সহ ৪ জনের নামে আদালতে গত ২৯ /১২/২০ ইং তারিখে চার্জসীট দাখিল করেন। অন্যদিকে দুদক আইনজিবী হারুনর রশীদ এ্যাডভোকেট জানান ঘুষ দাবি করে না পাওয়ায় এলজিইডি সর্বনিম্ন দরপত্র দাতা বলে বিবেচিত হবার পরেও বাদীকে কার্যাদেশ প্রদান করেন নাই। দুদক তদন্তে সেটা প্রমানিত হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল ২০২১
রংপুরে ঘুষের মামলায় এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আরম সহ ৫ প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদক আইনে আদালতে চার্জসীট দাখিল হওয়ার পরেও তিন প্রকৌশলীকে এখনো চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করা হয়নি বরং তারা দিব্যি চাকুরী করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুদক আইন জিবীরা অভিযোগ করেছেন এটা সরকারী চাকুরী বিধি মালার সুস্পষ্ট লংঘন। কোন সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা হলে ও চার্জসীট আদালত কর্তৃক গৃহিত হবার পরেও কোন অবস্থাতেই তাকে চাকুরীতে বহাল রাখা আইনের পরিপন্থি। এতে করে মামলা প্রমানে আসামীরা প্রভাব বিস্তার করতে পারে বলে তারা আশংকা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য ঘুষের মামলায় এলজিইডি রংপুরে কর্মরত সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম, ফিরোজ আখতার সাবেক ইউ বিভাগীয় বিভাগীয় প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ বিভাগ রংপুর বর্তমানে নির্বাহি প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ বিভাগ গাইবান্ধায় কর্মরত, সামসুল আরেফিন উপজেলা প্রকৌশলী এলজিইডি রংপুর ও সৌরভ কুমার সাহা সাবেক সহকারী প্রকৌশলী এলজিইডর বিরুদ্ধে দুর্নিতী দমন কমিশন তদন্ত শেষে আদালতে গত ২৯/১২/২০ইং তারিখে দন্ড বিধি আইনের ১৬১/১৬৬ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নিতী প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় আদালতে চার্জসীট দাখিল করে। এরপর গত ১০ ফেরুয়ারী তারিখে দুই আসামী এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম রংপুর জেলা জজ ও স্পেশাল জজ আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করলে রংপুর জেলা ও দায়রা জজ ও বিশেষ জজ মোঃ শাহেনুর তাদের জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দীর্ঘ ২৭ দিন কারাগারে আটক থাকার পর হাইকোর্টের আদেশে তারা জামিনে মুক্তি পান। পরবর্তী কালে বাকী তিন আসামীও আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন লাভ করে। কিন্তু জামিন লাভের পর আসামীদের চাকুরী থেকে সাসপেন্ড না করায় দুদক আইনজিবী সহ বিশিষ্ট আইনজ্ঞরা বিস্ময় প্রকাশ করে। এ সংক্রান্ত খবর দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত হলে অবশেষে এলজিইডির রংপুরের সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলমকে প্রধান প্রকৌশলী চাকুরী থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। কিন্তু বাকী তিনজন আসামী এখনও স্বপদে বহাল থেকে চাকুরী করছেন।
এ ব্যাপারে দুদক আইনজিবী হারুনর রশীদ এ্যাডভোকেট জানান সরকারী চাকুরী বিধি মালা অনুযায়ী কোনস সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলায় চার্জসীট হলে এবং আদালত কর্তৃক তা অনুমোদিত হলে তাদের অবশ্যই চাকুরী থেকে সাসপেন্ড করতে হবে। এটাই আইনের বিধান কিন্তু কেন তা করা হচ্ছেনা এটা তারা বুঝতে পারছেননা। বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হবে বলেও জানান তিনি।
অপরদিকে রংপুরের প্রধান আইন কর্মকর্তা পিপি আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট জানান পাচ প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদক মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জসীট দাখিল করেছে দুদক ফলে স্বাভাবিক ভাবে তাদের সাসপেন্ড করার কথা। সে কারনে তাদের আর চাকুরীতে থাকার কোন সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য মামলার বিবরনে জানা গেছে রংপুর এলজিইডির অধিনে প্রায় ৭ কোটি টাকা প্রাক্কলিত মুল্যের দুটি টেন্ডারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল আলম বুলবুল সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা বিবেচিত হবার পরেও শতকরা দুই ভাগ হারে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করে না পাওয়ায় অন্য একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। এতে করে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় ঠিকাদার রবিউল ইসলাম আদালতে অভিযোগ দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি তদন্ত করার জন্য দুদককে নির্দ্দেশ দেন। দুদক তদন্ত শেষে রংপুর এলজিইডির সাবেক নির্বাহি প্রকৌশলী আকতার হোসেন সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম বর্তমানে ঢাকায় কর্মরত সহ ৪ আসামীর বিরুদ্ধে দন্ডবিধি আইনের ১৬১/১৬৬/৪০৯ ধারা ও দুদক আইনের ৫(২) ধারায় আদালতে চার্জসীট দাখিল করে।
গত নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওছার আলম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ বিচারক শুনানী শেষে আসামীদের জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সরকার পক্ষের আইনজিবী পিপি আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট জানান ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল ইসলাম রংপুর এলজিইডির নির্বাহি প্রকৌশলীর আহবান করা ১৩/২/১৯ইং তারিখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও দশ লাখ টাকার সিকিউরিটি মানি টেন্ডার দাখিল করেন। যার প্রাক্কলিত মুল্য ছিলো ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা এবং ৪/৩/১৯ইং তারিখেআরও একটি টেন্ডারে ছয়লাখ টাকা সিকিউরিটি মানি সহ টেন্ডার দাখিল করেন। ওই টেন্ডারের প্রাক্কলিত মুল্য ছিলো ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা । দুটি টেন্ডারেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রবিউল আরম সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা বিবেচিত হন। এর পর নির্বাহি প্রকৌশলী আখতার হোসেনের কাছে কার্যাদেশ দেবার আহবান জানালে নির্বাহি প্রকৌশলী সহকারী প্রকৌশলী আসামী কাওছার আলমের সাথে দেখা করতে বলেন । এরপর দুই আসামী সহকারী প্রকৌশলীর সাথে দেখা করলে তিনি শতকরা দুই ভাগ হারে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। টাকা না দিলে কার্যাদেশ দেয়া হবেনা বলে সাফ জানিয়ে দেন। ঠিকাদার রবিউল আলম ঘুষ দিতে রাজি না হলে সর্ব নিম্ন দরপত্র দাতা হওয়া সত্বেও তাকে কার্যাদেশ না দিয়ে উচ্চ মুল্যে দাখিল করা এক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদান করেন। এতে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় বাদী জেলা জজ আদালতে ৭/৫/১৯ইং তারিখে নালিশী মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ বিচারক মামলাটি তদন্ত করার জন্য দুদককে নির্দ্দেশ দেন। দুদকের রংপুর অফিসের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম তদন্ত শেষে এলজিইডির দুই প্রকৌশলী সহ ৪ জনের নামে আদালতে গত ২৯ /১২/২০ ইং তারিখে চার্জসীট দাখিল করেন। অন্যদিকে দুদক আইনজিবী হারুনর রশীদ এ্যাডভোকেট জানান ঘুষ দাবি করে না পাওয়ায় এলজিইডি সর্বনিম্ন দরপত্র দাতা বলে বিবেচিত হবার পরেও বাদীকে কার্যাদেশ প্রদান করেন নাই। দুদক তদন্তে সেটা প্রমানিত হয়েছে।