বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা ও সেমিনার এবং ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী আয়োজন করেন। বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা অনুষ্ঠানে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য কমিশনার ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম। আলোচক হিসেবে অনলাইনে জুমে যুক্ত ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক মাহফুজা খানম। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান এনডিসি।
প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: জাতি নির্মাণ ও রাষ্ট্র’ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা প্রদান করেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর জাতি নির্মাণ ও রাষ্ট্র বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বাংলা তথা ভারত উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত মানবতার মুক্তির আলোকিত একটি ক্যনভাসে অতিশয় গতিময় ও কর্মশীল প্রেমময় ও প্রাণবন্ত দীপ্যমান শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের জাতির পিতা। আলোচনায় অধ্যাপক মাহফুজা খানম বলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ও আধুনিক রাষ্ট্রসত্তা ও বাঙালি জাতির পিতা। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। সভাপতির ভাষণে অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন একজন ব্যক্তি যার কথা বলে শেষ করা যাবে না।
তাঁর স্বপ্ন ছিল সুদূর প্রসারী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাংলাদেশের নেতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন বিশ্বনেতা। বাঙালি জাতি তাঁর নেতৃত্বেই স্বাধীনতা অর্জন করে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে, এ জন্যই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, আমাদের জাতির পিতা। বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা ও সেমিনার শেষে অতিথিবৃন্দকে নিয়ে নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে বিশেষ প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করেন অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগ প্রদর্শনীটির আয়োজন করে।
১৩ জন শিল্পীর ‘বঙ্গবন্ধ্#৩৯; বিষয়ক ১৭ টি চিত্রকর্ম ও ২৬ জন শিল্পীর #৩৯;মুক্তিযুদ্ধ্#৩৯; বিষয়ক ৫৫ টি চিত্রকর্ম ও ভাস্কর্যসহ মোট ৭২ টি শিল্পকর্ম নিয়ে এ প্রদর্শনীটি সাজানো হয়েছে। শিল্পকর্মগুলোর সৃষ্টিতে রয়েছে বিষয় ও উপস্থাপনার বৈচিত্র্য এবং দেশপ্রেমের এক অমর উপাখ্যান। দর্শক ও নতুন প্রজন্ম প্রদর্শনীটি দেখে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে হৃদয়ে ধারণ করলেই প্রদর্শনীটি সফল হবে। প্রদর্শনীটি ০৮ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত (শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০.৩০ টা থেকে বেলা ৫.৩০ টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩.৩০ টা থেকে রাত ৭.৩০ টা পর্যন্ত) দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীটি পরিদর্শনের জন্য কোন টিকিটের
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা ও সেমিনার এবং ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী আয়োজন করেন। বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা অনুষ্ঠানে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য কমিশনার ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম। আলোচক হিসেবে অনলাইনে জুমে যুক্ত ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক মাহফুজা খানম। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান এনডিসি।
প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: জাতি নির্মাণ ও রাষ্ট্র’ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা প্রদান করেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর জাতি নির্মাণ ও রাষ্ট্র বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বাংলা তথা ভারত উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত মানবতার মুক্তির আলোকিত একটি ক্যনভাসে অতিশয় গতিময় ও কর্মশীল প্রেমময় ও প্রাণবন্ত দীপ্যমান শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের জাতির পিতা। আলোচনায় অধ্যাপক মাহফুজা খানম বলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ও আধুনিক রাষ্ট্রসত্তা ও বাঙালি জাতির পিতা। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। সভাপতির ভাষণে অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন একজন ব্যক্তি যার কথা বলে শেষ করা যাবে না।
তাঁর স্বপ্ন ছিল সুদূর প্রসারী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাংলাদেশের নেতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন বিশ্বনেতা। বাঙালি জাতি তাঁর নেতৃত্বেই স্বাধীনতা অর্জন করে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে, এ জন্যই তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, আমাদের জাতির পিতা। বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা ও সেমিনার শেষে অতিথিবৃন্দকে নিয়ে নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে বিশেষ প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করেন অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগ প্রদর্শনীটির আয়োজন করে।
১৩ জন শিল্পীর ‘বঙ্গবন্ধ্#৩৯; বিষয়ক ১৭ টি চিত্রকর্ম ও ২৬ জন শিল্পীর #৩৯;মুক্তিযুদ্ধ্#৩৯; বিষয়ক ৫৫ টি চিত্রকর্ম ও ভাস্কর্যসহ মোট ৭২ টি শিল্পকর্ম নিয়ে এ প্রদর্শনীটি সাজানো হয়েছে। শিল্পকর্মগুলোর সৃষ্টিতে রয়েছে বিষয় ও উপস্থাপনার বৈচিত্র্য এবং দেশপ্রেমের এক অমর উপাখ্যান। দর্শক ও নতুন প্রজন্ম প্রদর্শনীটি দেখে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে হৃদয়ে ধারণ করলেই প্রদর্শনীটি সফল হবে। প্রদর্শনীটি ০৮ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত (শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০.৩০ টা থেকে বেলা ৫.৩০ টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩.৩০ টা থেকে রাত ৭.৩০ টা পর্যন্ত) দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীটি পরিদর্শনের জন্য কোন টিকিটের