চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার, যাতে অংশ নেবে ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ শিক্ষার্থী। এবারের পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে।
বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হয়ে এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৩ মে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে ১৫ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা চলবে।
দাখিল পরীক্ষা শুরু হবে কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ পরীক্ষা দিয়ে, যা ১৩ মে পর্যন্ত চলবে। ১৪ থেকে ১৮ মে পর্যন্ত দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে।
ভোকেশনাল ধারার শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার বাংলা-২ বিষয়ের পরীক্ষা দেবেন এবং ১৩ মে ইংরেজি-২ পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে। ১৩ থেকে ২২ মে পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ২৩ মে থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত বাস্তব প্রশিক্ষণ চলবে।
পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির জানিয়েছেন, পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং নকলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
নকল বা অসদুপায়, প্রশ্নফাঁস ও গুজব ছড়ানো রোধে কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এসব অপরাধের জন্য ‘পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০’, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬’ এবং ‘এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালা ২০২৫’ অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবার ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন ছাত্র ও ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী ১৮ হাজার ৮৪টি স্কুল থেকে ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন। মাদ্রাসা বোর্ডে ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন ছাত্র ও ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্রী ৯ হাজার ৬৩টি মাদ্রাসা থেকে ৭২৫টি কেন্দ্রে অংশ নেবেন। কারিগরি বোর্ডে ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন ছাত্র ও ৩৪ হাজার ৯২৮ জন ছাত্রী পরীক্ষায় বসবেন।
পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশে ২০০ গজের মধ্যে পরীক্ষার সময় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে এবং কোচিং সেন্টারগুলো ১০ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। কেন্দ্রের আশপাশে চলাচলের ক্ষেত্র লালপতাকা দিয়ে চিহ্নিত করা হবে।
পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নিতে একগুচ্ছ নির্দেশনা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, যার মধ্যে রয়েছে সময়মতো কেন্দ্রে প্রবেশ, প্রোগ্রামেবল ক্যালকুলেটর ব্যবহার নিষিদ্ধ, মোবাইল ফোন ও ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষেধাজ্ঞা, প্রশ্নপত্র নিরাপদ পরিবহন ও বিতরণ, এবং অননুমোদিত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা।
প্রশ্ন ফাঁস রোধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব পর্যবেক্ষণে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরীক্ষার সময় কেন্দ্রের আশপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার নির্দেশনাও দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার, যাতে অংশ নেবে ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ শিক্ষার্থী। এবারের পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে।
বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হয়ে এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৩ মে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে ১৫ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা চলবে।
দাখিল পরীক্ষা শুরু হবে কুরআন মাজিদ ও তাজভিদ পরীক্ষা দিয়ে, যা ১৩ মে পর্যন্ত চলবে। ১৪ থেকে ১৮ মে পর্যন্ত দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে।
ভোকেশনাল ধারার শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার বাংলা-২ বিষয়ের পরীক্ষা দেবেন এবং ১৩ মে ইংরেজি-২ পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে। ১৩ থেকে ২২ মে পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ২৩ মে থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত বাস্তব প্রশিক্ষণ চলবে।
পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির জানিয়েছেন, পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং নকলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
নকল বা অসদুপায়, প্রশ্নফাঁস ও গুজব ছড়ানো রোধে কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এসব অপরাধের জন্য ‘পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০’, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬’ এবং ‘এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালা ২০২৫’ অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবার ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন ছাত্র ও ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী ১৮ হাজার ৮৪টি স্কুল থেকে ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন। মাদ্রাসা বোর্ডে ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন ছাত্র ও ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্রী ৯ হাজার ৬৩টি মাদ্রাসা থেকে ৭২৫টি কেন্দ্রে অংশ নেবেন। কারিগরি বোর্ডে ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ জন ছাত্র ও ৩৪ হাজার ৯২৮ জন ছাত্রী পরীক্ষায় বসবেন।
পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশে ২০০ গজের মধ্যে পরীক্ষার সময় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে এবং কোচিং সেন্টারগুলো ১০ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। কেন্দ্রের আশপাশে চলাচলের ক্ষেত্র লালপতাকা দিয়ে চিহ্নিত করা হবে।
পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নিতে একগুচ্ছ নির্দেশনা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, যার মধ্যে রয়েছে সময়মতো কেন্দ্রে প্রবেশ, প্রোগ্রামেবল ক্যালকুলেটর ব্যবহার নিষিদ্ধ, মোবাইল ফোন ও ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষেধাজ্ঞা, প্রশ্নপত্র নিরাপদ পরিবহন ও বিতরণ, এবং অননুমোদিত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা।
প্রশ্ন ফাঁস রোধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব পর্যবেক্ষণে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরীক্ষার সময় কেন্দ্রের আশপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার নির্দেশনাও দিয়েছে মন্ত্রণালয়।