যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে তাদের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার পর ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংঘাতের দিকে এগোচ্ছে বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি সতর্ক করে দিয়েছেন, মস্কো পাল্টা আক্রমণ চালাতে দ্বিধা করবে না।
পুতিনের মতে, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইউক্রেন রাশিয়ার ভূখণ্ডে আক্রমণ চালিয়েছে। গত ১৯ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ছয়টি এটিএসএমএস ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১ নভেম্বর ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো এবং যুক্তরাষ্ট্রের এইচআইএমএআরএস ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে একটি কমান্ড সেন্টারে হামলায় হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্রের জবাবে ইউক্রেনের একটি সামরিক স্থাপনায় নতুন প্রজন্মের হাইপারসনিক মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। পুতিন জানিয়েছেন, এমন হামলা আরও হতে পারে। তবে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, বেসামরিক নাগরিকদের আগে থেকে সতর্ক করা হবে।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতির পর থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ আঞ্চলিক সীমা ছাড়িয়ে বৈশ্বিক রূপ নিয়েছে।” তিনি অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বকে বৈশ্বিক সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পুতিন বলেন, ইউক্রেন যদি আক্রমণের মাত্রা বাড়ায়, তবে রাশিয়াও সমানভাবে পাল্টা আক্রমণ করবে।
পুতিন সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যেসব দেশ তাদের অস্ত্র রাশিয়ার সামরিক স্থাপনায় আঘাত হানার জন্য ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে, সেসব দেশের সামরিক স্থাপনাগুলোতেও রাশিয়া আঘাত হানার অধিকার রাখে। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, কেউ যদি রাশিয়াকে দুর্বল মনে করে, তবে তারা ভুল করছে, কারণ প্রতিটি আক্রমণের জবাব রাশিয়া কঠোরভাবে দেবে।
এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে পুতিনের দাবি, পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্র ইউক্রেনের সামরিক কার্যক্রমের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারবে না। রাশিয়া যেকোনো আক্রমণের প্রতিক্রিয়া দিতে প্রস্তুত।
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে তাদের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার পর ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংঘাতের দিকে এগোচ্ছে বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি সতর্ক করে দিয়েছেন, মস্কো পাল্টা আক্রমণ চালাতে দ্বিধা করবে না।
পুতিনের মতে, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইউক্রেন রাশিয়ার ভূখণ্ডে আক্রমণ চালিয়েছে। গত ১৯ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ছয়টি এটিএসএমএস ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১ নভেম্বর ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো এবং যুক্তরাষ্ট্রের এইচআইএমএআরএস ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে একটি কমান্ড সেন্টারে হামলায় হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্রের জবাবে ইউক্রেনের একটি সামরিক স্থাপনায় নতুন প্রজন্মের হাইপারসনিক মাঝারি-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া। পুতিন জানিয়েছেন, এমন হামলা আরও হতে পারে। তবে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, বেসামরিক নাগরিকদের আগে থেকে সতর্ক করা হবে।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতির পর থেকেই ইউক্রেন যুদ্ধ আঞ্চলিক সীমা ছাড়িয়ে বৈশ্বিক রূপ নিয়েছে।” তিনি অভিযোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বকে বৈশ্বিক সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পুতিন বলেন, ইউক্রেন যদি আক্রমণের মাত্রা বাড়ায়, তবে রাশিয়াও সমানভাবে পাল্টা আক্রমণ করবে।
পুতিন সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যেসব দেশ তাদের অস্ত্র রাশিয়ার সামরিক স্থাপনায় আঘাত হানার জন্য ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে, সেসব দেশের সামরিক স্থাপনাগুলোতেও রাশিয়া আঘাত হানার অধিকার রাখে। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, কেউ যদি রাশিয়াকে দুর্বল মনে করে, তবে তারা ভুল করছে, কারণ প্রতিটি আক্রমণের জবাব রাশিয়া কঠোরভাবে দেবে।
এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে পুতিনের দাবি, পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্র ইউক্রেনের সামরিক কার্যক্রমের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারবে না। রাশিয়া যেকোনো আক্রমণের প্রতিক্রিয়া দিতে প্রস্তুত।