ইরানে ইসরায়েলি হামলার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে যখন যুদ্ধাবস্থা তৈরি হচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। বুধবার হোয়াইট হাউজে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বিবিসির বরাত দিয়ে জানা গেছে, এই বৈঠকে কোনো গণমাধ্যম উপস্থিত থাকবে না। এমনকি বৈঠকের আলোচ্য বিষয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় এমন একটি বৈঠক আন্তর্জাতিক মহলে কৌতূহল তৈরি করেছে।
জেনারেল মুনির ১৪ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। যদিও ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকটি আগেই নির্ধারিত ছিল, তা এখন মধ্যপ্রাচ্যের ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার পটভূমিতে আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলি হামলায় সরাসরি অংশ নিতে যাচ্ছে এমন আভাস ইতোমধ্যেই ওয়াশিংটনের অবস্থান এবং মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে এই সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া পর্যন্ত।
এরই মধ্যে পাকিস্তান–ইরান সীমান্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে ইসলামাবাদ। ইরানের সঙ্গে সীমান্ত থাকা পাকিস্তানের ভূরাজনৈতিক অবস্থান এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনার পর দেশে ‘ফিল্ড মার্শাল’ উপাধি পাওয়া আসিম মুনির পাকিস্তানের রাজনীতিতেও ব্যাপক প্রভাবশালী। মে মাসের শেষদিকে তিনি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ হোসেইন বাঘেরির সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন।
কিন্তু দুঃখজনকভাবে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গত শুক্রবারই নিহত হন জেনারেল বাঘেরি। এই ঘটনার পর পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের বৈঠক এক ভিন্ন মাত্রা পাচ্ছে।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
ইরানে ইসরায়েলি হামলার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে যখন যুদ্ধাবস্থা তৈরি হচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। বুধবার হোয়াইট হাউজে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বিবিসির বরাত দিয়ে জানা গেছে, এই বৈঠকে কোনো গণমাধ্যম উপস্থিত থাকবে না। এমনকি বৈঠকের আলোচ্য বিষয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় এমন একটি বৈঠক আন্তর্জাতিক মহলে কৌতূহল তৈরি করেছে।
জেনারেল মুনির ১৪ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। যদিও ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকটি আগেই নির্ধারিত ছিল, তা এখন মধ্যপ্রাচ্যের ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার পটভূমিতে আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলি হামলায় সরাসরি অংশ নিতে যাচ্ছে এমন আভাস ইতোমধ্যেই ওয়াশিংটনের অবস্থান এবং মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে এই সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া পর্যন্ত।
এরই মধ্যে পাকিস্তান–ইরান সীমান্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে ইসলামাবাদ। ইরানের সঙ্গে সীমান্ত থাকা পাকিস্তানের ভূরাজনৈতিক অবস্থান এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনার পর দেশে ‘ফিল্ড মার্শাল’ উপাধি পাওয়া আসিম মুনির পাকিস্তানের রাজনীতিতেও ব্যাপক প্রভাবশালী। মে মাসের শেষদিকে তিনি ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ হোসেইন বাঘেরির সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন।
কিন্তু দুঃখজনকভাবে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গত শুক্রবারই নিহত হন জেনারেল বাঘেরি। এই ঘটনার পর পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের বৈঠক এক ভিন্ন মাত্রা পাচ্ছে।