কাশ্মীরের পহেলগামে পর্যটক-ভর্তি এক রিসর্টে ভয়াবহ বন্দুকধারীর হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি ও রয়টার্স। যদিও জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন এখনও নিহতের সঠিক সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পহেলগামের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় এ হামলা চালানো হয়, যেখানে ভরা পর্যটন মৌসুমে দেশ-বিদেশের ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমান। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আচমকা গুলির শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে, এবং আতঙ্কে লোকজন চারদিকে দৌঁড়ে পালাতে থাকে।
গুজরাটের এক পর্যটক বলেন, “হঠাৎ গুলির শব্দে সবাই ছুটতে শুরু করে। কান্না, চিৎকার আর আতঙ্ক চারদিকে।”
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযান শুরু করেছে। অন্য একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, হামলাকারীরা ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করে অমুসলিমদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করছিল বলে দাবি করা হচ্ছে।
হামলার পরপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগর রওনা হন এবং পর্যটকদের সহায়তায় একটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করে প্রশাসন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক বিবৃতিতে বলেন, “এই জঘন্য ঘটনার জন্য যারা দায়ী, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।”
জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ‘এক্স’-এ দেওয়া বার্তায় লেখেন, “পরিস্থিতি এখনও স্পষ্ট নয়। তবে এটি সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় বেসামরিক হত্যাকাণ্ড। সরকারিভাবে সংখ্যাটা নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি।”
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, “এই কাপুরুষোচিত হামলায় পর্যটকদের প্রাণহানিতে আমরা গভীরভাবে মর্মাহত। এটি নিন্দনীয় ও হৃদয়বিদারক।”
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
কাশ্মীরের পহেলগামে পর্যটক-ভর্তি এক রিসর্টে ভয়াবহ বন্দুকধারীর হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি ও রয়টার্স। যদিও জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন এখনও নিহতের সঠিক সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পহেলগামের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় এ হামলা চালানো হয়, যেখানে ভরা পর্যটন মৌসুমে দেশ-বিদেশের ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমান। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আচমকা গুলির শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে, এবং আতঙ্কে লোকজন চারদিকে দৌঁড়ে পালাতে থাকে।
গুজরাটের এক পর্যটক বলেন, “হঠাৎ গুলির শব্দে সবাই ছুটতে শুরু করে। কান্না, চিৎকার আর আতঙ্ক চারদিকে।”
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযান শুরু করেছে। অন্য একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, হামলাকারীরা ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করে অমুসলিমদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করছিল বলে দাবি করা হচ্ছে।
হামলার পরপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগর রওনা হন এবং পর্যটকদের সহায়তায় একটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করে প্রশাসন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক বিবৃতিতে বলেন, “এই জঘন্য ঘটনার জন্য যারা দায়ী, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।”
জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা ‘এক্স’-এ দেওয়া বার্তায় লেখেন, “পরিস্থিতি এখনও স্পষ্ট নয়। তবে এটি সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় বেসামরিক হত্যাকাণ্ড। সরকারিভাবে সংখ্যাটা নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি।”
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, “এই কাপুরুষোচিত হামলায় পর্যটকদের প্রাণহানিতে আমরা গভীরভাবে মর্মাহত। এটি নিন্দনীয় ও হৃদয়বিদারক।”