ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরিয়ে দেওয়াই চলমান যুদ্ধ বন্ধের ‘সবচেয়ে সহজ উপায়’—এমন মন্তব্য করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “এটা সংঘাত বাড়াবে না, বরং এই সংঘাত শেষ করবে। ইরানই চায় যুদ্ধ স্থায়ী হোক। তারাই আমাদের পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এনেছে।”
নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য এসেছে এমন এক সময়, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছেন বলে দাবি করেছে রয়টার্স। ট্রাম্প প্রশাসনের দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বরাতে সংস্থাটি জানায়, ট্রাম্প মনে করেন—“ইরান এখনো পর্যন্ত কোনো আমেরিকান হত্যা করেনি, তাই রাজনৈতিক নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করা যুক্তিসংগত নয়।”
এ বিষয়ে এবিসি নিউজ নেতানিয়াহুর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি খোলাখুলিই জানান, ইরান যদি থামানো না হয়, তাহলে এটি আরও ভয়াবহ রূপ নেবে।
এই উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েল শুক্রবার ভোরে ‘আচমকা’ অভিযান চালিয়ে ইরানের শীর্ষ সামরিক কমান্ডার ও পারমাণবিক বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এরপর থেকে দুই পক্ষের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলার তীব্রতা বাড়ছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, চার দিনের সংঘাতে তারা ইরানের আকাশপথের আংশিক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে এবং আসন্ন দিনে হামলা আরও বাড়ানো হবে। তেহরান অবশ্য বলছে, তারা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলছে এবং ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরিয়ে দেওয়াই চলমান যুদ্ধ বন্ধের ‘সবচেয়ে সহজ উপায়’—এমন মন্তব্য করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “এটা সংঘাত বাড়াবে না, বরং এই সংঘাত শেষ করবে। ইরানই চায় যুদ্ধ স্থায়ী হোক। তারাই আমাদের পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এনেছে।”
নেতানিয়াহুর এই মন্তব্য এসেছে এমন এক সময়, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছেন বলে দাবি করেছে রয়টার্স। ট্রাম্প প্রশাসনের দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বরাতে সংস্থাটি জানায়, ট্রাম্প মনে করেন—“ইরান এখনো পর্যন্ত কোনো আমেরিকান হত্যা করেনি, তাই রাজনৈতিক নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করা যুক্তিসংগত নয়।”
এ বিষয়ে এবিসি নিউজ নেতানিয়াহুর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি খোলাখুলিই জানান, ইরান যদি থামানো না হয়, তাহলে এটি আরও ভয়াবহ রূপ নেবে।
এই উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েল শুক্রবার ভোরে ‘আচমকা’ অভিযান চালিয়ে ইরানের শীর্ষ সামরিক কমান্ডার ও পারমাণবিক বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এরপর থেকে দুই পক্ষের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলার তীব্রতা বাড়ছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, চার দিনের সংঘাতে তারা ইরানের আকাশপথের আংশিক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে এবং আসন্ন দিনে হামলা আরও বাড়ানো হবে। তেহরান অবশ্য বলছে, তারা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলছে এবং ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত।