গাজা উপত্যকাজুড়ে নতুন করে আরও জোরালো হামলার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) গাজার অধিকাংশ এলাকায় হামলার মাত্রা বাড়াবে।
তিনি জানান, দক্ষিণ গাজার রাফা ও খান ইউনিসের মাঝখানে অবস্থিত ‘মোরাগ অ্যাক্সিস’ পুরোপুরি দখলে নিয়েছে আইডিএফ। এর ফলে নিরাপত্তা অঞ্চল মোরাগ এবং ফিলাডেলফিয়া করিডোরের মধ্যবর্তী বিশাল একটি এলাকাও এখন ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে।
ইতোমধ্যে খান ইউনিস থেকে রাফাকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শহর দুটির আশপাশের এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের দ্রুত অন্যত্র সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে গাজা থেকে ছোড়া হামাসের রকেটের জবাবে আরও হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে আইডিএফ।
গত ১৮ মার্চ জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতি ভেঙে আবারও গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে একের পর এক অঞ্চল দখল করে নিচ্ছে তারা। এতে নতুন করে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। গাজার সীমান্ত ঘেঁষে বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখল করে সেখানে ‘বাফার জোন’ গড়ছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, এই অভিযানের মূল লক্ষ্য হলো হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের হাতে আটক থাকা ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্ত করা। ধারণা করা হচ্ছে, এদের মধ্যে ২৪ জন এখনো জীবিত রয়েছেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, “গাজা উপত্যকার আরও বিভিন্ন অংশে খুব শিগগিরই শক্তিশালী অভিযান চালাবে আইডিএফ। সেসব এলাকার সাধারণ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “এই যুদ্ধ শেষ করার এখনই সময়—হামাসকে উৎখাত এবং জিম্মিদের মুক্ত করাই আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।”
উত্তর গাজার বেইত হানুন শহর ও নেতজারিম করিডোরেও অভিযান চালিয়ে নিরাপত্তা অঞ্চল সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথাও জানান ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
গাজা উপত্যকাজুড়ে নতুন করে আরও জোরালো হামলার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) গাজার অধিকাংশ এলাকায় হামলার মাত্রা বাড়াবে।
তিনি জানান, দক্ষিণ গাজার রাফা ও খান ইউনিসের মাঝখানে অবস্থিত ‘মোরাগ অ্যাক্সিস’ পুরোপুরি দখলে নিয়েছে আইডিএফ। এর ফলে নিরাপত্তা অঞ্চল মোরাগ এবং ফিলাডেলফিয়া করিডোরের মধ্যবর্তী বিশাল একটি এলাকাও এখন ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে।
ইতোমধ্যে খান ইউনিস থেকে রাফাকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শহর দুটির আশপাশের এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের দ্রুত অন্যত্র সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে গাজা থেকে ছোড়া হামাসের রকেটের জবাবে আরও হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে আইডিএফ।
গত ১৮ মার্চ জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতি ভেঙে আবারও গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে একের পর এক অঞ্চল দখল করে নিচ্ছে তারা। এতে নতুন করে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। গাজার সীমান্ত ঘেঁষে বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখল করে সেখানে ‘বাফার জোন’ গড়ছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, এই অভিযানের মূল লক্ষ্য হলো হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের হাতে আটক থাকা ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্ত করা। ধারণা করা হচ্ছে, এদের মধ্যে ২৪ জন এখনো জীবিত রয়েছেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, “গাজা উপত্যকার আরও বিভিন্ন অংশে খুব শিগগিরই শক্তিশালী অভিযান চালাবে আইডিএফ। সেসব এলাকার সাধারণ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “এই যুদ্ধ শেষ করার এখনই সময়—হামাসকে উৎখাত এবং জিম্মিদের মুক্ত করাই আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।”
উত্তর গাজার বেইত হানুন শহর ও নেতজারিম করিডোরেও অভিযান চালিয়ে নিরাপত্তা অঞ্চল সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথাও জানান ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী।