ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে একটি মহাসড়কে একটি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ৩২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে।
শনিবার ভোরে দেশটির মিনাস গেরাইস রাজ্যের তিওফিলো ওতোনি পৌরসভায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রয়টার্স জানায়, মহাসড়কটি থেকে হতাহতদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ সম্পন্ন করার পর রাজ্যটির দমকল পরিষেবার অনুমান হচ্ছে, এ ঘটনায় অন্তত একটি শিশুসহ ৩২ থেকে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এক বিবৃতিতে দমকল পরিষেবা জানিয়েছে, নিহতদের দগ্ধ শরীরগুলো শনাক্ত করার মতো অবস্থায় না থাকায় ঠিক কতোজনের মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভবত তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
দুর্ঘটনার কারণ নিশ্চিত হতেও ফরেনসিক তদন্তের দরকার হবে বলে জানিয়েছে তারা। কারণ প্রত্যক্ষদর্শীরা একেকজন দুর্ঘটনার একেক রকম বিবরণ দিয়েছেন।
প্রাথমিকভাবে দমকল কর্মীরা জানান, বাসটিতে ৪৫ জন যাত্রী ছিল। একটি চাকা ফেটে যাওয়ার পর চালক বাসটির নিয়ন্ত্রিত হারিয়ে ফেলেন আর সেটি মহাসড়ক ধরে এগিয়ে আসা একটি ট্রাককে সজোরে ধাক্কা দেয়।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা এমনটিও জানিয়েছেন যে, ট্রাকটিতে একটি গ্রানাইট পাথরের ব্লক ছিল, সেটি আলগা হয়ে সড়কে পড়ে যায় আর এতেই ট্রাকটির সঙ্গে বাসের সংঘর্ষ ঘটে।
বিবৃতিতে বলেছে দমকল পরিষেবা বলেছেন, কোন বর্ণনা সত্য তা শুধুমাত্র ফরেনসিক তদন্তের মাধ্যমেই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বাসটি ব্রাজিলের জনবহুল দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সাউ পাউলো থেকে উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় বাইয়া রাজ্যে যাচ্ছিল।
দমকল কর্মীরা জানিয়েছেন, তারা দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া বাসটি থেকে ১৩ জন যাত্রীকে উদ্ধার করেছেন। বাস-ট্রাকের পাশাপাশি একটি গাড়িও এ সংঘর্ষে জড়িয়েছিল, সেটি ট্রাকের নিচে আটকা পড়লেও এর তিন আরোহী বেঁচে গেছেন।
রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে একটি মহাসড়কে একটি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ৩২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে।
শনিবার ভোরে দেশটির মিনাস গেরাইস রাজ্যের তিওফিলো ওতোনি পৌরসভায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রয়টার্স জানায়, মহাসড়কটি থেকে হতাহতদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ সম্পন্ন করার পর রাজ্যটির দমকল পরিষেবার অনুমান হচ্ছে, এ ঘটনায় অন্তত একটি শিশুসহ ৩২ থেকে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এক বিবৃতিতে দমকল পরিষেবা জানিয়েছে, নিহতদের দগ্ধ শরীরগুলো শনাক্ত করার মতো অবস্থায় না থাকায় ঠিক কতোজনের মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভবত তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
দুর্ঘটনার কারণ নিশ্চিত হতেও ফরেনসিক তদন্তের দরকার হবে বলে জানিয়েছে তারা। কারণ প্রত্যক্ষদর্শীরা একেকজন দুর্ঘটনার একেক রকম বিবরণ দিয়েছেন।
প্রাথমিকভাবে দমকল কর্মীরা জানান, বাসটিতে ৪৫ জন যাত্রী ছিল। একটি চাকা ফেটে যাওয়ার পর চালক বাসটির নিয়ন্ত্রিত হারিয়ে ফেলেন আর সেটি মহাসড়ক ধরে এগিয়ে আসা একটি ট্রাককে সজোরে ধাক্কা দেয়।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা এমনটিও জানিয়েছেন যে, ট্রাকটিতে একটি গ্রানাইট পাথরের ব্লক ছিল, সেটি আলগা হয়ে সড়কে পড়ে যায় আর এতেই ট্রাকটির সঙ্গে বাসের সংঘর্ষ ঘটে।
বিবৃতিতে বলেছে দমকল পরিষেবা বলেছেন, কোন বর্ণনা সত্য তা শুধুমাত্র ফরেনসিক তদন্তের মাধ্যমেই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বাসটি ব্রাজিলের জনবহুল দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সাউ পাউলো থেকে উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় বাইয়া রাজ্যে যাচ্ছিল।
দমকল কর্মীরা জানিয়েছেন, তারা দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া বাসটি থেকে ১৩ জন যাত্রীকে উদ্ধার করেছেন। বাস-ট্রাকের পাশাপাশি একটি গাড়িও এ সংঘর্ষে জড়িয়েছিল, সেটি ট্রাকের নিচে আটকা পড়লেও এর তিন আরোহী বেঁচে গেছেন।