মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র আবারও সতর্ক করে দিয়েছে যে, তাদের নাগরিক বা সামরিক ঘাঁটিগুলোর ওপর ইরান যদি কোনো হামলা চালায়, তাহলে এর ফলাফল হবে ‘শোচনীয়। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন আন্তর্জাতিক সংস্থাবিষয়ক ব্যুরোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ম্যাকয় পিট। খবর বিবিসির।
পিট জানান, ইসরায়েল ইরানে সাম্প্রতিক হামলার বিষয়ে আগেই যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করেছিল। তবে এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সামরিক সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি বলেন, “ইসরায়েল জানিয়েছে যে তাদের আত্মরক্ষার প্রয়োজনে এই হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সামরিকভাবে অংশ নেয়নি।”
ম্যাকয় পিট আরও বলেন, “মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিক, কর্মী এবং সেনাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তি বা স্থাপনায় হামলা চালায়, তাহলে তারা ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হবে।”
তিনি কূটনৈতিক সমাধানের পক্ষেও যুক্তি তুলে ধরে বলেন, “আমরা এখনো বিশ্বাস করি, ইরানের উচিত একটি কার্যকর চুক্তির পথে ফিরে আসা। আলোচনায় বসাটা এ মুহূর্তে ইরানের নেতৃত্বের জন্য সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে।”
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র আবারও সতর্ক করে দিয়েছে যে, তাদের নাগরিক বা সামরিক ঘাঁটিগুলোর ওপর ইরান যদি কোনো হামলা চালায়, তাহলে এর ফলাফল হবে ‘শোচনীয়। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন আন্তর্জাতিক সংস্থাবিষয়ক ব্যুরোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ম্যাকয় পিট। খবর বিবিসির।
পিট জানান, ইসরায়েল ইরানে সাম্প্রতিক হামলার বিষয়ে আগেই যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করেছিল। তবে এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সামরিক সম্পৃক্ততা ছিল না।
তিনি বলেন, “ইসরায়েল জানিয়েছে যে তাদের আত্মরক্ষার প্রয়োজনে এই হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সামরিকভাবে অংশ নেয়নি।”
ম্যাকয় পিট আরও বলেন, “মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিক, কর্মী এবং সেনাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তি বা স্থাপনায় হামলা চালায়, তাহলে তারা ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হবে।”
তিনি কূটনৈতিক সমাধানের পক্ষেও যুক্তি তুলে ধরে বলেন, “আমরা এখনো বিশ্বাস করি, ইরানের উচিত একটি কার্যকর চুক্তির পথে ফিরে আসা। আলোচনায় বসাটা এ মুহূর্তে ইরানের নেতৃত্বের জন্য সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে।”