খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্য অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকাল পৌনে ১০টায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে ক্যাম্পাসে পৌঁছান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার। তবে প্রায় ৪০ মিনিট আলোচনার পরও কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অনড় রয়েছেন। তারা শিক্ষা উপদেষ্টাকে জানিয়েছেন, ছয় দফা দাবির আন্দোলন ক্রমেই উপাচার্য অপসারণের এক দফা দাবিতে পরিণত হয়েছে। অনশনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে গালিব, তৌফিক, সৈকত, রাহাত ও মহিবুজ্জামান উপল স্পষ্ট করে বলেন, উপাচার্য অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত তারা অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসবেন না।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, “আমি এখানে একজন পিতা হিসেবে এসেছি। অনুরোধ করেছি, যাঁরা বেশি অসুস্থ, অন্তত তারা যেন পানি পান করেন। কিন্তু তারা রাজি হয়নি। তবুও আমি তাদের অনুরোধ করে যাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন, “তারা চাচ্ছে এখনই এমন একটি ঘোষণা দেওয়া হোক যাতে তারা অনশন ভাঙতে পারেন। কিন্তু আইনি কিছু বিষয় রয়েছে। আমরা যা করব তা অবশ্যই আইনের আওতায় করতে হবে।”
শিক্ষা উপদেষ্টা স্পষ্ট করেন, তিনি এসেছেন শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে, সিন্ডিকেট সদস্যদের সঙ্গে নয়।
এদিকে আমরণ অনশনের তৃতীয় দিনে অনেক শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছেন। তবে আন্দোলন থেকে সরে আসার বিষয়ে এখনো অনড় তারা।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বুধবার কুয়েটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) উপাচার্য অপসারণের দাবিতে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকাল পৌনে ১০টায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে ক্যাম্পাসে পৌঁছান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার। তবে প্রায় ৪০ মিনিট আলোচনার পরও কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অনড় রয়েছেন। তারা শিক্ষা উপদেষ্টাকে জানিয়েছেন, ছয় দফা দাবির আন্দোলন ক্রমেই উপাচার্য অপসারণের এক দফা দাবিতে পরিণত হয়েছে। অনশনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে গালিব, তৌফিক, সৈকত, রাহাত ও মহিবুজ্জামান উপল স্পষ্ট করে বলেন, উপাচার্য অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত তারা অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসবেন না।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, “আমি এখানে একজন পিতা হিসেবে এসেছি। অনুরোধ করেছি, যাঁরা বেশি অসুস্থ, অন্তত তারা যেন পানি পান করেন। কিন্তু তারা রাজি হয়নি। তবুও আমি তাদের অনুরোধ করে যাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন, “তারা চাচ্ছে এখনই এমন একটি ঘোষণা দেওয়া হোক যাতে তারা অনশন ভাঙতে পারেন। কিন্তু আইনি কিছু বিষয় রয়েছে। আমরা যা করব তা অবশ্যই আইনের আওতায় করতে হবে।”
শিক্ষা উপদেষ্টা স্পষ্ট করেন, তিনি এসেছেন শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে, সিন্ডিকেট সদস্যদের সঙ্গে নয়।
এদিকে আমরণ অনশনের তৃতীয় দিনে অনেক শিক্ষার্থী শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছেন। তবে আন্দোলন থেকে সরে আসার বিষয়ে এখনো অনড় তারা।
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বুধবার কুয়েটে পৌঁছানোর কথা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের।