ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগ গুলিস্তানসহ আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে বাড়তি সতর্কতা জারি করেছে। স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ যুবলীগ কর্মী নূর হোসেনের স্মরণে রবিবার বিকেলে ‘নূর হোসেন চত্বরে’ শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি থাকায় শনিবার সন্ধ্যা থেকেই পুলিশের তৎপরতা বেড়েছে বলে জানান ডিএমপির একজন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, “গুলিস্তান এলাকায় সর্বোচ্চ নজরদারি রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”
আওয়ামী লীগ এই কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার পতনের পর প্রথমবারের মতো রাজপথে নামছে। তবে এই কর্মসূচির জন্য দলটির পক্ষ থেকে পুলিশ অনুমতির জন্য আবেদন করেনি বলে ডিএমপির গণমাধ্যম বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান। অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি পালনের বিষয়ে তিনি বলেন, “ঢাকা মহানগর পুলিশ যেকোনো বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে।”
ক্রীড়া ও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম পৃথক ফেইসবুক পোস্টে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিরোধে সরকারের কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করেন। আসিফ মাহমুদ বলেন, “নিষিদ্ধ সংগঠন কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।” শফিকুল আলম উল্লেখ করেন, “ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের কোনো সভা-সমাবেশ সরকার বরদাশত করবে না।”
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি জানান, শহীদ নূর হোসেন দিবস পালন শুধু আওয়ামী লীগের কর্মসূচি নয়; দেশের সব রাজনৈতিক দলই এই দিনটি পালন করে আসছে।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকেই দলটির শীর্ষ নেতারা আত্মগোপনে চলে গেছেন। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ভারতে চলে যান এবং দলটির বিভিন্ন কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে দলটির ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় মাঝেমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণার পর ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল দেখা গেলেও মূলধারার কর্মসূচি অনেকটাই বন্ধ রয়েছে।
রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগ গুলিস্তানসহ আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে বাড়তি সতর্কতা জারি করেছে। স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ যুবলীগ কর্মী নূর হোসেনের স্মরণে রবিবার বিকেলে ‘নূর হোসেন চত্বরে’ শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি থাকায় শনিবার সন্ধ্যা থেকেই পুলিশের তৎপরতা বেড়েছে বলে জানান ডিএমপির একজন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, “গুলিস্তান এলাকায় সর্বোচ্চ নজরদারি রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”
আওয়ামী লীগ এই কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার পতনের পর প্রথমবারের মতো রাজপথে নামছে। তবে এই কর্মসূচির জন্য দলটির পক্ষ থেকে পুলিশ অনুমতির জন্য আবেদন করেনি বলে ডিএমপির গণমাধ্যম বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান। অনুমতি ছাড়াই কর্মসূচি পালনের বিষয়ে তিনি বলেন, “ঢাকা মহানগর পুলিশ যেকোনো বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে।”
ক্রীড়া ও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম পৃথক ফেইসবুক পোস্টে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিরোধে সরকারের কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করেন। আসিফ মাহমুদ বলেন, “নিষিদ্ধ সংগঠন কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।” শফিকুল আলম উল্লেখ করেন, “ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের কোনো সভা-সমাবেশ সরকার বরদাশত করবে না।”
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি জানান, শহীদ নূর হোসেন দিবস পালন শুধু আওয়ামী লীগের কর্মসূচি নয়; দেশের সব রাজনৈতিক দলই এই দিনটি পালন করে আসছে।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকেই দলটির শীর্ষ নেতারা আত্মগোপনে চলে গেছেন। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ভারতে চলে যান এবং দলটির বিভিন্ন কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে দলটির ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় মাঝেমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণার পর ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল দেখা গেলেও মূলধারার কর্মসূচি অনেকটাই বন্ধ রয়েছে।