নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ বাংলাদেশের ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের সঙ্গে সংঘাত তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির দাবি, এই প্রস্তাবগুলো সমাজে ধর্ম ও নারীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
সোমবার কমিশনের প্রতিবেদন মূল্যায়নের এক বিজ্ঞপ্তিতে এনসিপি জানায়, “সব সম্প্রদায়ের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অখণ্ডতাকে সম্মান জানিয়ে এবং সব নাগরিকের বিশ্বাস ও সামাজিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নীতি প্রণয়ন করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারী কমিশনের কিছু সুপারিশ রাষ্ট্র বনাম সমাজ এবং ধর্ম বনাম নারী– এমন দ্বান্দ্বিক অবস্থান তৈরি করেছে।”
এনসিপি আরও দাবি করেছে, সংস্কার কমিশনের সদস্যদের মধ্যে সমাজের সব অংশের নারীদের প্রতিনিধিত্ব হয়নি। এতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের নারীদের অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যথাযথভাবে ঘটেনি বলেও দলটি মনে করে।
তবে সমালোচনার আড়ালে নারীদের প্রতি কটাক্ষমূলক বক্তব্যেরও তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “নারী কমিশনের সুপারিশমালা ঘিরে বিভিন্ন মহল থেকে নারীদের উদ্দেশে প্রকাশ্যে যে শ্লেষাত্মক ও অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, এনসিপি তার নিন্দা জানায়। আমরা মনে করি, নারীদের অবদানেই ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির মুক্তি সম্ভব হয়েছে।”
দলটি ঘোষণা দেয়, “এনসিপি নারীর স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার এবং সামাজিক সংগ্রামকে গভীরভাবে উপলব্ধি করে। আমরা নারীদের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”
উল্লেখ্য, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে গঠিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন গত ১৯ এপ্রিল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করে।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ বাংলাদেশের ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের সঙ্গে সংঘাত তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির দাবি, এই প্রস্তাবগুলো সমাজে ধর্ম ও নারীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
সোমবার কমিশনের প্রতিবেদন মূল্যায়নের এক বিজ্ঞপ্তিতে এনসিপি জানায়, “সব সম্প্রদায়ের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অখণ্ডতাকে সম্মান জানিয়ে এবং সব নাগরিকের বিশ্বাস ও সামাজিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নীতি প্রণয়ন করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। নারী কমিশনের কিছু সুপারিশ রাষ্ট্র বনাম সমাজ এবং ধর্ম বনাম নারী– এমন দ্বান্দ্বিক অবস্থান তৈরি করেছে।”
এনসিপি আরও দাবি করেছে, সংস্কার কমিশনের সদস্যদের মধ্যে সমাজের সব অংশের নারীদের প্রতিনিধিত্ব হয়নি। এতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের নারীদের অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যথাযথভাবে ঘটেনি বলেও দলটি মনে করে।
তবে সমালোচনার আড়ালে নারীদের প্রতি কটাক্ষমূলক বক্তব্যেরও তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “নারী কমিশনের সুপারিশমালা ঘিরে বিভিন্ন মহল থেকে নারীদের উদ্দেশে প্রকাশ্যে যে শ্লেষাত্মক ও অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, এনসিপি তার নিন্দা জানায়। আমরা মনে করি, নারীদের অবদানেই ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির মুক্তি সম্ভব হয়েছে।”
দলটি ঘোষণা দেয়, “এনসিপি নারীর স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার এবং সামাজিক সংগ্রামকে গভীরভাবে উপলব্ধি করে। আমরা নারীদের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”
উল্লেখ্য, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে গঠিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন গত ১৯ এপ্রিল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করে।