চার মাস চিকিৎসা শেষে আজ মঙ্গলবার সকালে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁকে স্বাগত জানাতে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’ পর্যন্ত নেতাকর্মীদের ঢল নামে। সকাল ১০টায় কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তিনি ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে সহজ করবে। আজ দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।” দলটির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের জন্য আগেভাগেই পথনকশা ঠিক করে দেওয়া হয়, যাতে তারা সুশৃঙ্খলভাবে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে দলীয় অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। স্লোগান, ব্যানার, ফুল, টি-শার্ট, ব্যান্ডসহ নানাভাবে তারা তাদের নেত্রীকে স্বাগত জানান। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন ছিল বিপুল পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
নিরাপত্তা ও যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে ঢাকা মহানগর পুলিশ ও এয়ারলাইন্সগুলো যাত্রীদের পর্যাপ্ত সময় নিয়ে রওনা হওয়ার অনুরোধ জানায়। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় ছিল বিশেষ নির্দেশনা ও বিকল্প রুটের পরামর্শ।
খালেদা জিয়া গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে যান। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার সময় তার সঙ্গে ছিলেন দুই পুত্রবধূ—তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান। বিদায়ের সময় হিথ্রো বিমানবন্দরে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়, যেখানে ছেলে তারেক রহমান ও নাতনি জায়মাকে আলিঙ্গন করেন তিনি।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
চার মাস চিকিৎসা শেষে আজ মঙ্গলবার সকালে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁকে স্বাগত জানাতে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’ পর্যন্ত নেতাকর্মীদের ঢল নামে। সকাল ১০টায় কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তিনি ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে সহজ করবে। আজ দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।” দলটির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের জন্য আগেভাগেই পথনকশা ঠিক করে দেওয়া হয়, যাতে তারা সুশৃঙ্খলভাবে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে নেত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে দলীয় অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। স্লোগান, ব্যানার, ফুল, টি-শার্ট, ব্যান্ডসহ নানাভাবে তারা তাদের নেত্রীকে স্বাগত জানান। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন ছিল বিপুল পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
নিরাপত্তা ও যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে ঢাকা মহানগর পুলিশ ও এয়ারলাইন্সগুলো যাত্রীদের পর্যাপ্ত সময় নিয়ে রওনা হওয়ার অনুরোধ জানায়। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় ছিল বিশেষ নির্দেশনা ও বিকল্প রুটের পরামর্শ।
খালেদা জিয়া গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে যান। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার সময় তার সঙ্গে ছিলেন দুই পুত্রবধূ—তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান। বিদায়ের সময় হিথ্রো বিমানবন্দরে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়, যেখানে ছেলে তারেক রহমান ও নাতনি জায়মাকে আলিঙ্গন করেন তিনি।