গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে অস্থির না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও দুই বছর সময় দেয়া উচিত। তিনি মনে করেন, আগে সংস্কার না করে নির্বাচন আয়োজন করা উচিত নয়। চট্টগ্রামের লালদীঘি মাঠে শুক্রবার বিকেলে জেলা গণঅধিকার পরিষদের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নূর বলেন, “৫৩ বছরের রাষ্ট্র ব্যবস্থা ‘ব্যর্থ এবং অকার্যকর’ হয়েছে। তাই ছাত্র-জনতা নতুন রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য জীবন দিয়েছে। শুধু একটি নির্বাচনের জন্য কিংবা কাউকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য তারা সংগ্রাম করেনি।”
তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতার এই গণ অভ্যুত্থানে কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব ছিল না। বরং কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলন এবং তাদের ওপর নির্যাতনের প্রতিক্রিয়াতেই সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য হয়। নূর উল্লেখ করেন, সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের নেতাদের দীর্ঘ ৫৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকার পরও, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে দেশকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়া উচিত।
নূর মনে করেন, আন্তর্জাতিক পরিচিতি কাজে লাগিয়ে মুহাম্মদ ইউনূস দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে দ্রুত পুনর্গঠন করতে সক্ষম হবেন। তবে তিনি পরিষ্কার করে বলেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারকে কোনও ‘ব্ল্যাংক চেক’ দেয়া হবে না। সরকারের কাজ জনগণের পক্ষে হলে তারা সমর্থন পাবে, কিন্তু গণবিরোধী কর্মকাণ্ড করলে জনগণের বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হবে।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে নূর বলেন, “প্রয়োজনে ঢাকায় মহাসমাবেশের আয়োজন করা হবে। আমরা কোনো ছাড় দেব না।”
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে অস্থির না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও দুই বছর সময় দেয়া উচিত। তিনি মনে করেন, আগে সংস্কার না করে নির্বাচন আয়োজন করা উচিত নয়। চট্টগ্রামের লালদীঘি মাঠে শুক্রবার বিকেলে জেলা গণঅধিকার পরিষদের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নূর বলেন, “৫৩ বছরের রাষ্ট্র ব্যবস্থা ‘ব্যর্থ এবং অকার্যকর’ হয়েছে। তাই ছাত্র-জনতা নতুন রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য জীবন দিয়েছে। শুধু একটি নির্বাচনের জন্য কিংবা কাউকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য তারা সংগ্রাম করেনি।”
তিনি আরও বলেন, ছাত্র-জনতার এই গণ অভ্যুত্থানে কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব ছিল না। বরং কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলন এবং তাদের ওপর নির্যাতনের প্রতিক্রিয়াতেই সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য হয়। নূর উল্লেখ করেন, সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের নেতাদের দীর্ঘ ৫৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকার পরও, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে দেশকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়া উচিত।
নূর মনে করেন, আন্তর্জাতিক পরিচিতি কাজে লাগিয়ে মুহাম্মদ ইউনূস দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে দ্রুত পুনর্গঠন করতে সক্ষম হবেন। তবে তিনি পরিষ্কার করে বলেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারকে কোনও ‘ব্ল্যাংক চেক’ দেয়া হবে না। সরকারের কাজ জনগণের পক্ষে হলে তারা সমর্থন পাবে, কিন্তু গণবিরোধী কর্মকাণ্ড করলে জনগণের বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হবে।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে নূর বলেন, “প্রয়োজনে ঢাকায় মহাসমাবেশের আয়োজন করা হবে। আমরা কোনো ছাড় দেব না।”