তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, নির্বাচনী প্রেসক্রিপশন বিএনপি’র কাছ থেকে শিখতে হবে না। আজ (১৯ সেপ্টেম্বর) রবিবার মন্ত্রণালয় তার অফিসকক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের খুশিমত নির্বাচনে ভোট দিবেন। জনগণই সিদ্ধান্ত নিবেন কারা দেশ পরিচালনা করবে। বঙ্গবন্ধুর সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সময়ে আওয়ামী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী প্রেসক্রিপশন বিএনপি’র কাছ থেকে শিখতে হবে না। বাংলার জনগণ বিএনপি’র প্রেসক্রিপশন শুনতে চায় না। বিএনপির কাছে নির্বাচন শিখতে হবে না। মির্জা ফখরুল হচ্ছেন খুনির অনুসারী। তিনি কি নির্বাচনী ফর্মুলা দিবেন।
বিএনপিকে মিডিয়া নির্ভর রাজনৈতিক সংগঠন অভিহিত করে তথ্যপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তারা ভোটের দিন নাটক রচনায় পটু। আর পল্টনে বসে মিডিয়ার সামনে কান্নাকাটি, ভোট বর্জন করলেও এজেন্ট খুঁজে পায় না। এজেন্টরা যায় সিলেট, কক্সবাজার, থাইল্যান্ড ও মালেশিয়া ঘুরতে। কেন ঘুরতে যায়, বুঝতে হবে। এই হচ্ছে বিএনপি। আর সব দোষ আওয়ামী লীগের, সবদোষ বঙ্গবন্ধুর কন্যার, এই ব্যবসা আর বাংলাদেশে হবে না।’
ডা. মুরাদ বলেন, বিএনপি জানিয়েছে যে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে যাবে না। নির্বাচন কোনো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সব ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে যায়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সেই স্বপ্ন দেখে আর লাভ নাই। নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মিথ্যা স্বপ্ন দেখে কোনো লাভ হবে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশ বদলে গেছে। বাংলাদেশ এখন সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলছে গতিময়তার সঙ্গে। খাদ্যের কোনো সংকট নেই বরং খাদ্য রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত পাচ্ছে বাংলাদেশ। মাথা পিছু আয় দুই হাজার ডলারের ওপরে। এটিই হলো বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এ বদলে যাওয়া কোনো জাদুর কারণে হয়নি। এ বদলে যাওয়া হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।
রোববার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, নির্বাচনী প্রেসক্রিপশন বিএনপি’র কাছ থেকে শিখতে হবে না। আজ (১৯ সেপ্টেম্বর) রবিবার মন্ত্রণালয় তার অফিসকক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের খুশিমত নির্বাচনে ভোট দিবেন। জনগণই সিদ্ধান্ত নিবেন কারা দেশ পরিচালনা করবে। বঙ্গবন্ধুর সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সময়ে আওয়ামী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী প্রেসক্রিপশন বিএনপি’র কাছ থেকে শিখতে হবে না। বাংলার জনগণ বিএনপি’র প্রেসক্রিপশন শুনতে চায় না। বিএনপির কাছে নির্বাচন শিখতে হবে না। মির্জা ফখরুল হচ্ছেন খুনির অনুসারী। তিনি কি নির্বাচনী ফর্মুলা দিবেন।
বিএনপিকে মিডিয়া নির্ভর রাজনৈতিক সংগঠন অভিহিত করে তথ্যপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘তারা ভোটের দিন নাটক রচনায় পটু। আর পল্টনে বসে মিডিয়ার সামনে কান্নাকাটি, ভোট বর্জন করলেও এজেন্ট খুঁজে পায় না। এজেন্টরা যায় সিলেট, কক্সবাজার, থাইল্যান্ড ও মালেশিয়া ঘুরতে। কেন ঘুরতে যায়, বুঝতে হবে। এই হচ্ছে বিএনপি। আর সব দোষ আওয়ামী লীগের, সবদোষ বঙ্গবন্ধুর কন্যার, এই ব্যবসা আর বাংলাদেশে হবে না।’
ডা. মুরাদ বলেন, বিএনপি জানিয়েছে যে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে যাবে না। নির্বাচন কোনো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। সব ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে যায়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সেই স্বপ্ন দেখে আর লাভ নাই। নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মিথ্যা স্বপ্ন দেখে কোনো লাভ হবে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশ বদলে গেছে। বাংলাদেশ এখন সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলছে গতিময়তার সঙ্গে। খাদ্যের কোনো সংকট নেই বরং খাদ্য রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত পাচ্ছে বাংলাদেশ। মাথা পিছু আয় দুই হাজার ডলারের ওপরে। এটিই হলো বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এ বদলে যাওয়া কোনো জাদুর কারণে হয়নি। এ বদলে যাওয়া হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।