গতবছর আওয়ামী লীগ ২১ কোটি টাকা আয় করেছে। ওই অর্থের সঙ্গে আগের উদ্বৃত্ত মিলে দলটির তহবিলে ৫০ কোটি টাকার বেশি জমা রয়েছে।
বুধবার দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া বার্ষিক আয়-ব্যয় ও লেনদেন প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীরের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
বিপ্লব বড়ুয়া জানান, ২০১৯ সালের শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্ব মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৪৩ হাজার ৫৯৩ টাকা। এর মধ্যে নগদ ৫ লাখ ১৩ হাজার ৭১৭ টাকা এবং ব্যাংকে ৫০ কোটি ৩২ লাখ ২৯ হাজার ৮৭৬ টাকা, যা ৪০ কোটি টাকার এফডিআর হিসাবে আছে। এই পঞ্জিকা বর্ষে আওয়ামী লীগের আয় শতকরা ৩৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে|
একাদশ সংসদ নির্বাচনের বছর ২০১৮ সালের তুলনায় গেল বছর আওয়ামী লীগের আয় কিছুটা কমেছে। সে বছর আয় হয়েছিল ২৪ কোটি টাকা; ২০১৯ সালের আয় ২১ কোটি টাকা। আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি দল জানায়, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আয় হয়েছে সর্ব মোট ২১ কোটি দুই লাখ ৪১ হাজার ৩৩০ টাকা।
উল্লেখযোগ্য আয়ের খাত- মনোনয়ন ফরম বিক্রি বাবদ ১২ কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। সম্মেলন বাবদ প্রাপ্ত ৩ কোটি দুই লাখ ৫৫ হাজার ৮০০ টাকা। ব্যাংক লভ্যাংশ বাবদ ২ কোটি ৩৩ লাখ ৭৫ হাজার ২২৩ টাকা। সংসদ সদস্যদের প্রদেয় চাঁদা বাবদ এক কোটি ৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের মাসিক চাঁদা, জেলাভিত্তিক প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ চাঁদা ও প্রাথমিক সদস্য ফরম বিক্রি, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের হলভাড়া, পত্রিকা প্রকাশনা ও বিজ্ঞাপন (উত্তরণ) এবং পুস্তক বিক্রিসহ অন্যান্য খাত থেকে বাকি আয় হয়েছে।
২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের সর্বমোট ব্যয় হয়েছে, ৮ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৫৭৫ টাকা। ব্যয়ের উল্ল্যেখযোগ্য খাত-জাতীয় সম্মেলন বাবদ তিন কোটি ৪৩ লাখ ১৪ হাজার ৮০০ টাকা।
কর্মচারীদের বেতন,বোনাস, আপ্যায়ন ও অন্যান্য খরচ বাবদ ১ কোটি ১৩ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ টাকা। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাবদ ব্যয় ১ কোটি ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৮৬৫ টাকা। সভাপতির কাযালয়ের ভাড়া বাবদ ৫৫ লাখ টাকা।
বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০
গতবছর আওয়ামী লীগ ২১ কোটি টাকা আয় করেছে। ওই অর্থের সঙ্গে আগের উদ্বৃত্ত মিলে দলটির তহবিলে ৫০ কোটি টাকার বেশি জমা রয়েছে।
বুধবার দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া বার্ষিক আয়-ব্যয় ও লেনদেন প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীরের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
বিপ্লব বড়ুয়া জানান, ২০১৯ সালের শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্ব মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৪৩ হাজার ৫৯৩ টাকা। এর মধ্যে নগদ ৫ লাখ ১৩ হাজার ৭১৭ টাকা এবং ব্যাংকে ৫০ কোটি ৩২ লাখ ২৯ হাজার ৮৭৬ টাকা, যা ৪০ কোটি টাকার এফডিআর হিসাবে আছে। এই পঞ্জিকা বর্ষে আওয়ামী লীগের আয় শতকরা ৩৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে|
একাদশ সংসদ নির্বাচনের বছর ২০১৮ সালের তুলনায় গেল বছর আওয়ামী লীগের আয় কিছুটা কমেছে। সে বছর আয় হয়েছিল ২৪ কোটি টাকা; ২০১৯ সালের আয় ২১ কোটি টাকা। আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি দল জানায়, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আয় হয়েছে সর্ব মোট ২১ কোটি দুই লাখ ৪১ হাজার ৩৩০ টাকা।
উল্লেখযোগ্য আয়ের খাত- মনোনয়ন ফরম বিক্রি বাবদ ১২ কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। সম্মেলন বাবদ প্রাপ্ত ৩ কোটি দুই লাখ ৫৫ হাজার ৮০০ টাকা। ব্যাংক লভ্যাংশ বাবদ ২ কোটি ৩৩ লাখ ৭৫ হাজার ২২৩ টাকা। সংসদ সদস্যদের প্রদেয় চাঁদা বাবদ এক কোটি ৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের মাসিক চাঁদা, জেলাভিত্তিক প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ চাঁদা ও প্রাথমিক সদস্য ফরম বিক্রি, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের হলভাড়া, পত্রিকা প্রকাশনা ও বিজ্ঞাপন (উত্তরণ) এবং পুস্তক বিক্রিসহ অন্যান্য খাত থেকে বাকি আয় হয়েছে।
২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের সর্বমোট ব্যয় হয়েছে, ৮ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৫৭৫ টাকা। ব্যয়ের উল্ল্যেখযোগ্য খাত-জাতীয় সম্মেলন বাবদ তিন কোটি ৪৩ লাখ ১৪ হাজার ৮০০ টাকা।
কর্মচারীদের বেতন,বোনাস, আপ্যায়ন ও অন্যান্য খরচ বাবদ ১ কোটি ১৩ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ টাকা। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাবদ ব্যয় ১ কোটি ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৮৬৫ টাকা। সভাপতির কাযালয়ের ভাড়া বাবদ ৫৫ লাখ টাকা।