ইউরো ২০২০
অধিনায়ক হ্যারি কেইনের জোড়া গোলের সাহায্যে ইংল্যান্ড ৪-০ গোলের বড় ব্যবধানে ইউক্রেনকে উড়িয়ে দিয়ে ইউরো ২০২০ এ সেমিফাইনালে উঠে গেছে। ইংল্যান্ডকে চলতি ইউরোতে এ ম্যাচটিই খেলতে হয়েছে নিজ দেশের বাইরে। তারা অবশ্য এ ম্যাচ জেতায় বুধবার সেমিফাইনাল খেলবে নিজ মাটিতেই। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ ডেনমার্ক, যারা ২-১ গোলে চেক প্রজাতন্ত্রকে হারিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।
এ ম্যাচে ইংল্যান্ডের দাপট ছিল এক চেটিয়া এবং তাদের জয় নিয়ে বলতে গেলে কখনই সংশয় ছিল না। কেইনের জোড়া গোল ছাড়াও একটি করে গোল করেছেন হ্যারি ম্যাগুইর এবং জর্ডান হেন্ডারসন। এ ম্যাচেও কোন গোল হজম করেনি ইংল্যান্ড। যার অর্থ প্রতিযোগিতায় টানা ৫ ম্যাচে কোন গোল খায়নি ইংল্যান্ড। নিজের এবং দলের পারফরমেন্স সম্পর্কে কেইন বলেন, আমি সব সময়ই বলেছি সঠিক সময়েই আমরা কাজের কাজটি করবো। সঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছি।’
ইংল্যান্ড ১৯৬৬ সালের বিশ^কাপের পর এই প্রথম বড় কোন প্রতিযোগিতার নক আউট পর্বে চারটি গোল করলো। সেবার তারা সেমিফাইনালে জার্মানিকে হারিয়েছিল ৪-২ গোলে। ইংল্যান্ড শেষবার ইউরোর শেষ চারে খেলেছিল ১৯৯৬ সালে। তবে গোল সংখ্যা মনে করিয়ে দিয়েছে ১৯৬৬ সালের বিশ^কাপকে। সেবারই তারা তাদের একমাত্র বিশ^কাপটি জিতেছিল।
এ ম্যাচে ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল একেবারে উড়ন্ত। চার মিনিটের মাথায়ই কেইনের গোলে লিড নেয় ইংল্যান্ড। রাহিম স্টার্লিংয়ের পাসটি তিনি কেবল ছোয়া দিয়ে দিক পরিবর্তন করিয়ে দিয়েছেন। ইংল্যান্ড দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও একটি গোল করে। খেলা শুরুর ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই ফাউলের শিকার হন কেইন। ফ্রি কিক মারেন লুক শ এবং সেটি ম্যাগুইরের মাথা ছুয়ে জালে আশ্রয় নেয়। এর চার মিনিট পর কেইন করেন তার দ্বিতীয় গোল। শ’র পাস স্টার্লিং ব্যাকহিল করে দেন কেইনকে এবং কেইন করেন ম্যাচের তৃতীয় গোল। গ্রুপ পর্বে কোন গোল করতে না পারা কেইনের গোল সংখ্যা এখন তিনটি। তিনি জার্মানির বিপক্ষেও একটি গোল করেছিলেন। শেষ গোলটি করেন হ্ন্ডোরসন। জাতীয় দলের হয়ে এক দশক ধরে খেলা হেন্ডারসনের এটাই ছিল প্রথম গোল। তিনিও হেডেই গোলটি করেন। ইংলিশদের হেডের সঙ্গে মোটেও পেরে ওঠেনি ইউক্রেন। কেইন ২০১৮ সালের বিশ^কাপে ছয় গোল করে গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন। এবারও তার সামনে সে সুযোগ এসেছে। ৫টি গোল করে শীর্ষে আছেন রোনালদো। কেইন আর তিনটি গোল করতে পারলে তাকে টপকে যাবেন।
ইউরো ২০২০
রোববার, ০৪ জুলাই ২০২১
অধিনায়ক হ্যারি কেইনের জোড়া গোলের সাহায্যে ইংল্যান্ড ৪-০ গোলের বড় ব্যবধানে ইউক্রেনকে উড়িয়ে দিয়ে ইউরো ২০২০ এ সেমিফাইনালে উঠে গেছে। ইংল্যান্ডকে চলতি ইউরোতে এ ম্যাচটিই খেলতে হয়েছে নিজ দেশের বাইরে। তারা অবশ্য এ ম্যাচ জেতায় বুধবার সেমিফাইনাল খেলবে নিজ মাটিতেই। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ ডেনমার্ক, যারা ২-১ গোলে চেক প্রজাতন্ত্রকে হারিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।
এ ম্যাচে ইংল্যান্ডের দাপট ছিল এক চেটিয়া এবং তাদের জয় নিয়ে বলতে গেলে কখনই সংশয় ছিল না। কেইনের জোড়া গোল ছাড়াও একটি করে গোল করেছেন হ্যারি ম্যাগুইর এবং জর্ডান হেন্ডারসন। এ ম্যাচেও কোন গোল হজম করেনি ইংল্যান্ড। যার অর্থ প্রতিযোগিতায় টানা ৫ ম্যাচে কোন গোল খায়নি ইংল্যান্ড। নিজের এবং দলের পারফরমেন্স সম্পর্কে কেইন বলেন, আমি সব সময়ই বলেছি সঠিক সময়েই আমরা কাজের কাজটি করবো। সঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছি।’
ইংল্যান্ড ১৯৬৬ সালের বিশ^কাপের পর এই প্রথম বড় কোন প্রতিযোগিতার নক আউট পর্বে চারটি গোল করলো। সেবার তারা সেমিফাইনালে জার্মানিকে হারিয়েছিল ৪-২ গোলে। ইংল্যান্ড শেষবার ইউরোর শেষ চারে খেলেছিল ১৯৯৬ সালে। তবে গোল সংখ্যা মনে করিয়ে দিয়েছে ১৯৬৬ সালের বিশ^কাপকে। সেবারই তারা তাদের একমাত্র বিশ^কাপটি জিতেছিল।
এ ম্যাচে ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল একেবারে উড়ন্ত। চার মিনিটের মাথায়ই কেইনের গোলে লিড নেয় ইংল্যান্ড। রাহিম স্টার্লিংয়ের পাসটি তিনি কেবল ছোয়া দিয়ে দিক পরিবর্তন করিয়ে দিয়েছেন। ইংল্যান্ড দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও একটি গোল করে। খেলা শুরুর ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই ফাউলের শিকার হন কেইন। ফ্রি কিক মারেন লুক শ এবং সেটি ম্যাগুইরের মাথা ছুয়ে জালে আশ্রয় নেয়। এর চার মিনিট পর কেইন করেন তার দ্বিতীয় গোল। শ’র পাস স্টার্লিং ব্যাকহিল করে দেন কেইনকে এবং কেইন করেন ম্যাচের তৃতীয় গোল। গ্রুপ পর্বে কোন গোল করতে না পারা কেইনের গোল সংখ্যা এখন তিনটি। তিনি জার্মানির বিপক্ষেও একটি গোল করেছিলেন। শেষ গোলটি করেন হ্ন্ডোরসন। জাতীয় দলের হয়ে এক দশক ধরে খেলা হেন্ডারসনের এটাই ছিল প্রথম গোল। তিনিও হেডেই গোলটি করেন। ইংলিশদের হেডের সঙ্গে মোটেও পেরে ওঠেনি ইউক্রেন। কেইন ২০১৮ সালের বিশ^কাপে ছয় গোল করে গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন। এবারও তার সামনে সে সুযোগ এসেছে। ৫টি গোল করে শীর্ষে আছেন রোনালদো। কেইন আর তিনটি গোল করতে পারলে তাকে টপকে যাবেন।