alt

সাময়িকী

পার্ল এস বাক-এর কবিতা

অনুবাদ : জিললুর রহমান

: বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫

পার্ল এস বাক

নির্যাস
আমি তোমাকে দিই-

যে বইগুলো আমি তৈরি করেছি,

শরীর ও আত্মা, রক্তাক্ত ও চামড়া ছিলানো।

এখনও একটি কবিতায় যে নির্যাস রয়েছে তা সরলীকৃত,

একটি কবিতা সুস্পষ্ট করেছে:

এই ভুবনে, দূরে কিংবা নিকটে,

ভালবাসা ছাড়া সর্বত্র রয়েছে শুধু ভয়।

ভান
আমি প্রেমের শব্দগুলো দূরে সরিয়ে রাখি।

ওসব তোমার আর প্রয়োজন নেই।

আর এখন আমি ভান করবো

ঠিক যেমনটি আমি আগে ছিলাম।

ভান করে আমি হাসব এবং গাইব

যতক্ষণ রাত শেষ না হয়।

তারপর আমার খোলসের দিকে আমি হামাগুড়ি দেবো।

নরকে আমার স্বর্গবাসের ভান করে আমি

হামাগুড়ি দেবো এবং নিজেকে লুকিয়ে রাখবো।

আকাক্সক্ষা
ধীরে উঠে আসা, ফুলে ওঠা আনন্দ,

শিরা ও স্পন্দন অনুভব করা

যতক্ষণ না আকাক্সক্ষা তার

পূর্ণ উচ্চতায় প্লাবিত হয়।

ভাঙে- সাগরের ওপর ঢেউ যেমন ভাঙে।

তখন, আমিই তুমি,

হে আমার ভালবাসা, এবং তুমিই আমি।

সাময়িকী কবিতা

ছবি

লোরকার দেশে

ছবি

কানাগলি

ছবি

হোসে এচেগারাই স্প্যানিশ আলোকবর্তিকা

ছবি

নববীণায় বাজে নতুনের জয়গান

ছবি

রবীন্দ্রনাথের ‘করুণা’ ঘিরে কিছু কথা

ছবি

গীতাঞ্জলির ইতিবৃত্ত ও বেদনাহত রবীন্দ্রনাথ

ছবি

রবীন্দ্রনাথ, শিলাইদহ ও ‘ছিন্নপত্র’

ছবি

নিউ নেদারল্যান্ডস: জার্র্সি এবং লেনাপি জনগোষ্ঠী

সাময়িকী কবিতা

ছবি

বকুলীর সেইরাত

ছবি

আকাশের প্রান্ত

ছবি

লোরকার দেশে

ছবি

মুখ

ছবি

বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি

ছবি

অগ্রজ দাউদ হায়দারের মহাপ্রয়াণ

ছবি

নারী যখন পাঠক নারী যখন লেখক

সাময়িকী কবিতা

মিত্র

ছবি

মৃত্যুর মৃদু উত্তাপ : পথের শেষ কোথায়

ছবি

লোরকার দেশে

ছবি

বেলাল চৌধুরীর কবিতা

ছবি

পাঠের আগ্রহ থাকলে বইয়ের অভাব হয় না

ছবি

রবীন্দ্রগানে শঙ্খ ঘোষের মন

ছবি

ফার্স্ট টিউসডে’স : আমার প্রথম মঙ্গলবার সন্ধ্যার গন্তব্য

ছবি

আজ লাবণ্যর বিয়ে

ছবি

সংস্কৃতির পরম্পরা, অভিঘাত-অভিজ্ঞান ইতিহাস বিচার-বিশ্লেষণ

ছবি

তুষার গায়েন-এর কবিতা

ছবি

লোরকার দেশে

ফিলিস্তিনের তিনটি কবিতা

ছবি

এক বিস্ময় প্রতিভা

ছবি

দিওয়ান-ই-মাখফি : জেব-উন-নিশা

ছবি

বৈচিত্র্যে ভরা ‘যদিও উত্তরমেঘ’

ছবি

রোকনুজ্জামান খান দাদা ভাইয়ের কথা

ছবি

মোহ কাঠের নৌকা : জীবন-সংগ্রামের এক বাস্তব প্রতিচ্ছবি

ছবি

শাঁকচুন্নি

tab

সাময়িকী

পার্ল এস বাক-এর কবিতা

অনুবাদ : জিললুর রহমান

পার্ল এস বাক

বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫

নির্যাস
আমি তোমাকে দিই-

যে বইগুলো আমি তৈরি করেছি,

শরীর ও আত্মা, রক্তাক্ত ও চামড়া ছিলানো।

এখনও একটি কবিতায় যে নির্যাস রয়েছে তা সরলীকৃত,

একটি কবিতা সুস্পষ্ট করেছে:

এই ভুবনে, দূরে কিংবা নিকটে,

ভালবাসা ছাড়া সর্বত্র রয়েছে শুধু ভয়।

ভান
আমি প্রেমের শব্দগুলো দূরে সরিয়ে রাখি।

ওসব তোমার আর প্রয়োজন নেই।

আর এখন আমি ভান করবো

ঠিক যেমনটি আমি আগে ছিলাম।

ভান করে আমি হাসব এবং গাইব

যতক্ষণ রাত শেষ না হয়।

তারপর আমার খোলসের দিকে আমি হামাগুড়ি দেবো।

নরকে আমার স্বর্গবাসের ভান করে আমি

হামাগুড়ি দেবো এবং নিজেকে লুকিয়ে রাখবো।

আকাক্সক্ষা
ধীরে উঠে আসা, ফুলে ওঠা আনন্দ,

শিরা ও স্পন্দন অনুভব করা

যতক্ষণ না আকাক্সক্ষা তার

পূর্ণ উচ্চতায় প্লাবিত হয়।

ভাঙে- সাগরের ওপর ঢেউ যেমন ভাঙে।

তখন, আমিই তুমি,

হে আমার ভালবাসা, এবং তুমিই আমি।

back to top