বাগেরহাটের মোল্লাহাটে দুই বংশের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুফের দফায় দফায় সংঘর্ষে পান্না মোল্লা নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে কর্তব্যরত ৬ পুলিশ সদস্যসহ উভয়পক্ষে কমপক্ষে ২৮ জন আহত হয়েছেন । আহতদের মধ্যে,আমানুল্লাহ (১৮), দেলোয়ার কাজী (৩০), দুলু কাজী (৩৫), সোনা কাজী (৫০), মিলু কাজী (৩৫), মাসুদ মোল্লা (২০), জাহিদ শেখ (৪২), রফিক খাকি (৫৫), ইসহাক মোল্লা (২৪), রুমান (২৮), রেজাউল (২৮), নয়ন,(২৬) হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন।
গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মোল্লারকুল গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে মোল্লাহাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই এলাকায় নতুন করে সংঘাত এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সংঘর্ষে নিহত পান্না মোল্লা (৪০) মোল্লারকুল গ্রামের তৈয়ব আলী মোল্লার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মোল্লারকুল গ্রামের খাঁকি বংশ ও কাজী বংশের আধিপত্য নিয়ে এ বিরোধ দীর্ঘদিনের। আইনের যথাযত প্রয়োগ না থাকায় এই বিরোধের জেরে রবিবার বিকেলে এই সংঘর্ষের সুত্রপাত হয়।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) রাসেলুর রহমান রাতেই ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন, মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামের আধিপত্য নিয়ে স্থানীয় খাঁকি ও কাজী বংশের বিরোধ বেশ পুরানো। সেই বিরোধের জেরে রবিবার বিকেলে মোল্লারকুল হাটে কাজী বংশের দুই সমর্থকের সাথে খাঁকি বংশের সমর্থকদের কথাকাটাকাটি হয়। পরে তারা পৃথকভাবে দেশীয় অস্ত্র ঢাল সড়কি, ইট পাটকেল ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দেশিয় অস্ত্র নিক্ষেপের মধ্যে এই দুটি পক্ষই বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিও ছোড়ে বলে স্থানীয়রা জানান।
সংষর্ষের খবর পুলিশের কাছে আসলে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামানোর চেষ্টা করে। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে কাজী বংশের সমর্থক পান্না মোল্লা নামে একজন নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় কর্তব্যরত পুলিশের ৬জন সদস্য আহত হন। আর উভয়পক্ষে অন্তত ২২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
আহতদের স্থানীয় মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করা হয়েছে। পান্না মোল্লা গুলিতে না দেশিয় অস্ত্রের আঘাতে মারা গেছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। লাশ ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে দুই বংশের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুফের দফায় দফায় সংঘর্ষে পান্না মোল্লা নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রন করতে গিয়ে কর্তব্যরত ৬ পুলিশ সদস্যসহ উভয়পক্ষে কমপক্ষে ২৮ জন আহত হয়েছেন । আহতদের মধ্যে,আমানুল্লাহ (১৮), দেলোয়ার কাজী (৩০), দুলু কাজী (৩৫), সোনা কাজী (৫০), মিলু কাজী (৩৫), মাসুদ মোল্লা (২০), জাহিদ শেখ (৪২), রফিক খাকি (৫৫), ইসহাক মোল্লা (২৪), রুমান (২৮), রেজাউল (২৮), নয়ন,(২৬) হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন।
গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মোল্লারকুল গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে মোল্লাহাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই এলাকায় নতুন করে সংঘাত এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সংঘর্ষে নিহত পান্না মোল্লা (৪০) মোল্লারকুল গ্রামের তৈয়ব আলী মোল্লার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মোল্লারকুল গ্রামের খাঁকি বংশ ও কাজী বংশের আধিপত্য নিয়ে এ বিরোধ দীর্ঘদিনের। আইনের যথাযত প্রয়োগ না থাকায় এই বিরোধের জেরে রবিবার বিকেলে এই সংঘর্ষের সুত্রপাত হয়।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) রাসেলুর রহমান রাতেই ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন, মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামের আধিপত্য নিয়ে স্থানীয় খাঁকি ও কাজী বংশের বিরোধ বেশ পুরানো। সেই বিরোধের জেরে রবিবার বিকেলে মোল্লারকুল হাটে কাজী বংশের দুই সমর্থকের সাথে খাঁকি বংশের সমর্থকদের কথাকাটাকাটি হয়। পরে তারা পৃথকভাবে দেশীয় অস্ত্র ঢাল সড়কি, ইট পাটকেল ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দেশিয় অস্ত্র নিক্ষেপের মধ্যে এই দুটি পক্ষই বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিও ছোড়ে বলে স্থানীয়রা জানান।
সংষর্ষের খবর পুলিশের কাছে আসলে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামানোর চেষ্টা করে। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে কাজী বংশের সমর্থক পান্না মোল্লা নামে একজন নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় কর্তব্যরত পুলিশের ৬জন সদস্য আহত হন। আর উভয়পক্ষে অন্তত ২২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
আহতদের স্থানীয় মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করা হয়েছে। পান্না মোল্লা গুলিতে না দেশিয় অস্ত্রের আঘাতে মারা গেছেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। লাশ ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।