নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাউর রহমান মুকুলের প্রচারে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এতে চিংড়ি প্রতীকের দুইজন কর্মী আহত হয়েছেন।
সোমবার বেলা সাড়ে ৩টার উপজেলার মদনপুর স্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- মো. রিপন (৩২) এবং ইজিবাইক চালক মো. জুম্মন (২৪)।
চিংড়ি প্রতীকের প্রার্থী আতাউর রহমান বলেন, “নিয়ম মেনে ইজিবাইকে মদনপুর ইউনিয়ন ঘুরে ঘুরে মাইকে প্রচার চলছিল। এ সময় বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশীদের (দোয়াত-কলম) লোকজন ইজিবাইকে হামলা চালায়।
“হামলাকারীরা প্রচারকারী ও চালককে মারধর করে ইজিবাইক ভাঙচুর করে মাইক ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত দুজনকে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।”
বন্দর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী ইস্তাফিজুল হক আকন্দ বলেন, “অভিযোগ পাওয়ার পরপর পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হবে। নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিঘ্নিতকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।”
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাউর রহমান মুকুলের প্রচারে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এতে চিংড়ি প্রতীকের দুইজন কর্মী আহত হয়েছেন।
সোমবার বেলা সাড়ে ৩টার উপজেলার মদনপুর স্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- মো. রিপন (৩২) এবং ইজিবাইক চালক মো. জুম্মন (২৪)।
চিংড়ি প্রতীকের প্রার্থী আতাউর রহমান বলেন, “নিয়ম মেনে ইজিবাইকে মদনপুর ইউনিয়ন ঘুরে ঘুরে মাইকে প্রচার চলছিল। এ সময় বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশীদের (দোয়াত-কলম) লোকজন ইজিবাইকে হামলা চালায়।
“হামলাকারীরা প্রচারকারী ও চালককে মারধর করে ইজিবাইক ভাঙচুর করে মাইক ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত দুজনকে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।”
বন্দর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী ইস্তাফিজুল হক আকন্দ বলেন, “অভিযোগ পাওয়ার পরপর পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হবে। নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিঘ্নিতকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।”