পাবনার চাটমোহর উপজেলায় গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে জমজ বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে।
আহতরা হলেন- চাটমোহর পৌর এলাকার রেজাউল করিম রিজুর মেয়ে মিম (২০) ও লাম (২০)।
চাটমোহর থানার ওসি সেলিম রেজা জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহত দুই মেয়ের বাবা।
চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েলের (২২) বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।
লিখিত অভিযোগে রেজাউল করিম বলেন, শুক্রবার দুপুর ১২টায় উপজেলার উথুলি খামারপাড়া গ্রামে বাড়ির পাশে কদম গাছের ডাল কাটছিলেন ছাত্রলীগ নেতা পায়েল। এ সময় প্রতিবেশী রেজাউল করিমের মেয়ে লাম তাকে গাছ কাটার সময় তাদের কলা গাছ যেন নষ্ট না হয় এ বিষয়ে বলেন।
এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগ নেতা পায়েল হাতুড়ি দিয়ে লামকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তার বোন মিম এগিয়ে গেলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। পরে পায়েল ও তার বাবা-মা মিলে লাঠি দিয়ে দুই বোনকে মারধর করে।
এ সময় চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী এসে দুইবোনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামান পায়েল বলেন, “আমার মায়ের সঙ্গে ওরা দুই বোন মারামারি করেছে। আমি সেখানে ঠেকাতে গিয়েছিলাম। আমি তাদেরকে মারিনি। আমাকে ফাঁসানোর জন্য অহেতুক অভিযোগ করা হয়েছে।”
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান সবুজ বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি, যদি এ রকম ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে আমরা তদন্ত করে সত্যতা পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”
ওসি বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে জমজ বোনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে।
আহতরা হলেন- চাটমোহর পৌর এলাকার রেজাউল করিম রিজুর মেয়ে মিম (২০) ও লাম (২০)।
চাটমোহর থানার ওসি সেলিম রেজা জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহত দুই মেয়ের বাবা।
চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামিন পায়েলের (২২) বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।
লিখিত অভিযোগে রেজাউল করিম বলেন, শুক্রবার দুপুর ১২টায় উপজেলার উথুলি খামারপাড়া গ্রামে বাড়ির পাশে কদম গাছের ডাল কাটছিলেন ছাত্রলীগ নেতা পায়েল। এ সময় প্রতিবেশী রেজাউল করিমের মেয়ে লাম তাকে গাছ কাটার সময় তাদের কলা গাছ যেন নষ্ট না হয় এ বিষয়ে বলেন।
এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগ নেতা পায়েল হাতুড়ি দিয়ে লামকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তার বোন মিম এগিয়ে গেলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। পরে পায়েল ও তার বাবা-মা মিলে লাঠি দিয়ে দুই বোনকে মারধর করে।
এ সময় চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী এসে দুইবোনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে চাটমোহর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আলিফ ইয়ামান পায়েল বলেন, “আমার মায়ের সঙ্গে ওরা দুই বোন মারামারি করেছে। আমি সেখানে ঠেকাতে গিয়েছিলাম। আমি তাদেরকে মারিনি। আমাকে ফাঁসানোর জন্য অহেতুক অভিযোগ করা হয়েছে।”
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান সবুজ বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি, যদি এ রকম ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে আমরা তদন্ত করে সত্যতা পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”
ওসি বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।