ঈদুল উল আজহা উপলক্ষে ঈদযাত্রায় সারাদেশে ২৩৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ২৩০ জন নিহত ও ৩০১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ)।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বনানীর সদর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার এসব তথ্য জানান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিভাগে ৬০টি দুর্ঘটনায় ৫৮ জন নিহত এবং ৭৩ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ৪১টি দুর্ঘটনায় ২৮ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত, রাজশাহী বিভাগে ৪২টি দুর্ঘটনায় ৪১ জন নিহত এবং ৭ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়া সিলেট বিভাগে ৭টি দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত এবং ৮ জন আহত, খুলনা বিভাগে ২৮টি দুর্ঘটনায় ২৭ জন নিহত এবং ২৩ জন আহত, রংপুর বিভাগে ২২টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত এবং ১৬ জন আহত, বরিশাল বিভাগে ২০টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত এবং ৩০ জন আহত এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১৫টি দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, পরিতাপের বিষয় একটি বেসরকারি সংগঠন ১১-২৩ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ ১৩ দিনের সড়ক দুর্ঘটনার যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে নিহতের সংখ্যা বিআরটিএ’র তথ্য থেকে ৩২ জন বেশি; যা কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। একইসঙ্গে এ তথ্য বিভ্রান্তিমূলক।
দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বিআরটিএ উল্লেখ করেছে— মোটরযান চালানোর সময় অসাবধানতায় যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা, মহাসড়কে থ্রি হুইলারসহ অন্যান্য অবৈধ বাহন চলাচল, মোটরযান চালকদের ট্রাফিক আইন যথাযথ অনুসরণ না করা, চালকরা ট্রাফিক সাইন, রোড মার্কিং ইত্যাদি মেনে না চলা, পার্শ্ব সড়ক থেকে মহাসড়কে ওঠার সময় চালকের অসাবধানতা, হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালানো, অতিরিক্ত ও বেপরোয়া গতিতে মোটরযান চালানো, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে মোটরযান চালানো, মোটরযান চালক অসতর্ক হয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ওভারটেকিং করা, পথচারীর অসাবধানতা এবং যত্রতত্র রাস্তা পারপার করা।
মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
ঈদুল উল আজহা উপলক্ষে ঈদযাত্রায় সারাদেশে ২৩৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ২৩০ জন নিহত ও ৩০১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ)।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বনানীর সদর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার এসব তথ্য জানান।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিভাগে ৬০টি দুর্ঘটনায় ৫৮ জন নিহত এবং ৭৩ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ৪১টি দুর্ঘটনায় ২৮ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত, রাজশাহী বিভাগে ৪২টি দুর্ঘটনায় ৪১ জন নিহত এবং ৭ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়া সিলেট বিভাগে ৭টি দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত এবং ৮ জন আহত, খুলনা বিভাগে ২৮টি দুর্ঘটনায় ২৭ জন নিহত এবং ২৩ জন আহত, রংপুর বিভাগে ২২টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত এবং ১৬ জন আহত, বরিশাল বিভাগে ২০টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত এবং ৩০ জন আহত এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১৫টি দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, পরিতাপের বিষয় একটি বেসরকারি সংগঠন ১১-২৩ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ ১৩ দিনের সড়ক দুর্ঘটনার যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে নিহতের সংখ্যা বিআরটিএ’র তথ্য থেকে ৩২ জন বেশি; যা কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। একইসঙ্গে এ তথ্য বিভ্রান্তিমূলক।
দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বিআরটিএ উল্লেখ করেছে— মোটরযান চালানোর সময় অসাবধানতায় যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা, মহাসড়কে থ্রি হুইলারসহ অন্যান্য অবৈধ বাহন চলাচল, মোটরযান চালকদের ট্রাফিক আইন যথাযথ অনুসরণ না করা, চালকরা ট্রাফিক সাইন, রোড মার্কিং ইত্যাদি মেনে না চলা, পার্শ্ব সড়ক থেকে মহাসড়কে ওঠার সময় চালকের অসাবধানতা, হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালানো, অতিরিক্ত ও বেপরোয়া গতিতে মোটরযান চালানো, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে মোটরযান চালানো, মোটরযান চালক অসতর্ক হয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ওভারটেকিং করা, পথচারীর অসাবধানতা এবং যত্রতত্র রাস্তা পারপার করা।