রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী প্রার্থী বিএনপি থেকে বহিস্কৃত নেতা মোকাররম হোসেন সুজনের চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ গ্রহনের উপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রংপুরের নির্বাচনী ট্রাইবুনাল ও যুগ্ন জেলা ও দায়রা জজ জনাব আব্দুল মালেক।
শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির আদেশ বাতিল করার আবেদনের উপর বুধবার শুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানী শেষে বিজ্ঞ বিচারক আগামী ৩০ জুন আবারো শুনানীর দিন ধার্য করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইন জিবী আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট।
এদিকে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজনের আইনজিবী জোবায়দুল ইসলাম বুলেট এ্যডভোকেট অভিযোগ করেন সুজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর তার পক্ষে সরকারী গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে গত ৪ জুন। আইন অনুযায়ী গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবার এক মাসের মধ্যে নির্বাচিত চেয়ারম্যানের শপথ অনুষ্ঠান করতে হবে। কিন্তু নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী রুহুল আমিন ২৩ জুন নির্বাচনী ট্রাইবুনালে নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ করে মামলা দায়ের করেন। কিন্তু দু পক্ষের বক্তব্য না শুনে এক তরফা ভাবে শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা ন্যায় বিচারের পরিপন্থি। সে কারনে দ্রæত শুনানীর জন্য বিজ্ঞ বিচারকের কাছে আবেদন করেছেন তারা। তাদের প্রত্যাশা ন্যায় বিচার পাবেন।
তিনি আরো বলেন বাংলাদেশে কোন নির্বাচনের ফলাফল গেজেট প্রকাশের পর শপথ গ্রহনের উপর এক তরফা শুনানী করে নিষেধাজ্ঞা দেবার নজির নেই। আমরা আইন উল্লেখ করে বিজ্ঞ বিচারকের কাছে বলেছি। আশা করি পুনাঙ্গ ভাবে শুনানীর দিন ধার্য করা হলে আমরা ন্যায় বিচার পাবো।
অপরদিকে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলার বাদী রুহুল আমিনের আইনজিবী আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট বলেছেন আদালত শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আগামী ২২ জুলাই শুনানীর দিন ধার্য করেছেন। এমনি অবস্থায় বিবাদী পক্ষ আগাম শুনানীর আবেদন করে তাদের বক্তব্য আদালতে উপত্থাপন করেছেন বিজ্ঞ বিচারক আগামী ৩০ জুন পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেছেন বলে জানান তিনি।
গত ২ শে মে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপির বহিস্কৃত প্রার্থী মোকাররম হোসেন সুজন ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ›িদ্বতা করে তার প্রধান প্রতিদ›িদ্ব এই মামলার বাদী রুহুল আমিন কাপ পিরিচ মার্কা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে। নির্বাচনে সুজন ৮শ ৩৩ ভোটে বাদী রুহুল আমিনকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচনে পরাজিত হবার সময় এবং পরে পরাজিত প্রার্থী কোন অভিযোগ করেন নাই। উক্ত ফলাফলের ভিত্তিতে গত ৪ জুন ২০২৪ইং তারিখে সুজনকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সরকারী গেজেট প্রকাশিত হয়।
বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী প্রার্থী বিএনপি থেকে বহিস্কৃত নেতা মোকাররম হোসেন সুজনের চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ গ্রহনের উপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রংপুরের নির্বাচনী ট্রাইবুনাল ও যুগ্ন জেলা ও দায়রা জজ জনাব আব্দুল মালেক।
শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির আদেশ বাতিল করার আবেদনের উপর বুধবার শুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানী শেষে বিজ্ঞ বিচারক আগামী ৩০ জুন আবারো শুনানীর দিন ধার্য করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইন জিবী আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট।
এদিকে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজনের আইনজিবী জোবায়দুল ইসলাম বুলেট এ্যডভোকেট অভিযোগ করেন সুজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর তার পক্ষে সরকারী গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে গত ৪ জুন। আইন অনুযায়ী গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবার এক মাসের মধ্যে নির্বাচিত চেয়ারম্যানের শপথ অনুষ্ঠান করতে হবে। কিন্তু নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী রুহুল আমিন ২৩ জুন নির্বাচনী ট্রাইবুনালে নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ করে মামলা দায়ের করেন। কিন্তু দু পক্ষের বক্তব্য না শুনে এক তরফা ভাবে শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা ন্যায় বিচারের পরিপন্থি। সে কারনে দ্রæত শুনানীর জন্য বিজ্ঞ বিচারকের কাছে আবেদন করেছেন তারা। তাদের প্রত্যাশা ন্যায় বিচার পাবেন।
তিনি আরো বলেন বাংলাদেশে কোন নির্বাচনের ফলাফল গেজেট প্রকাশের পর শপথ গ্রহনের উপর এক তরফা শুনানী করে নিষেধাজ্ঞা দেবার নজির নেই। আমরা আইন উল্লেখ করে বিজ্ঞ বিচারকের কাছে বলেছি। আশা করি পুনাঙ্গ ভাবে শুনানীর দিন ধার্য করা হলে আমরা ন্যায় বিচার পাবো।
অপরদিকে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলার বাদী রুহুল আমিনের আইনজিবী আব্দুল মালেক এ্যাডভোকেট বলেছেন আদালত শপথ গ্রহনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আগামী ২২ জুলাই শুনানীর দিন ধার্য করেছেন। এমনি অবস্থায় বিবাদী পক্ষ আগাম শুনানীর আবেদন করে তাদের বক্তব্য আদালতে উপত্থাপন করেছেন বিজ্ঞ বিচারক আগামী ৩০ জুন পরবর্তী শুনানীর দিন ধার্য করেছেন বলে জানান তিনি।
গত ২ শে মে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপির বহিস্কৃত প্রার্থী মোকাররম হোসেন সুজন ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ›িদ্বতা করে তার প্রধান প্রতিদ›িদ্ব এই মামলার বাদী রুহুল আমিন কাপ পিরিচ মার্কা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে। নির্বাচনে সুজন ৮শ ৩৩ ভোটে বাদী রুহুল আমিনকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নির্বাচনে পরাজিত হবার সময় এবং পরে পরাজিত প্রার্থী কোন অভিযোগ করেন নাই। উক্ত ফলাফলের ভিত্তিতে গত ৪ জুন ২০২৪ইং তারিখে সুজনকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সরকারী গেজেট প্রকাশিত হয়।