পুলিশ, মেয়র এবং সাংবাদিকের মোটরসাইকেল চুরি
পুলিশ, মেয়র এবং সাংবাদিকসহ একাধিক মোটরসাইকেল চুরি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নিত্যদিনের ঘটনা। কিছুতেই থামছে না এই মোটরসাইকেল চুরির হিড়িক। প্রায় সময়ই সংঘবদ্ধ চোরচক্র পৌরশহরের বিভিন্ন বাসাবাড়িসহ উপজেলার অন্যান্য এলাকা থেকে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে মোটরসাইকেল।
এতে মোটরসাইকেল চোর আতঙ্কে রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তবে একের পর এক চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কোনো গাড়ি উদ্ধার কিংবা কোনো চোরকে গ্রেফতার করতে না পারায় ভুক্তভোগীরা অসন্তুষ প্রকাশ করেছেন।
সর্বশেষ গত ২৬ জুন সন্ধ্যায় দৈনিক জনকণ্ঠের কেন্দুয়া উপজেলা প্রতিনিধি কামরুল কবীর ভূঞার পৌরশহরের কান্দিউড়া গ্রামের বাড়ি থেকে টিভিএস ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল নিয়ে যায় অজ্ঞাত চোরেরা।
এই ঘটনায় থানায় জিডি করেছেন কামরুল কবীর। এর আগে কেন্দুয়া পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল হক ভূঞার পৌর শহরের কান্দিউড়া গ্রামের বাড়ি থেকে ডিসকভার ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বিপুলের পৌরশহরের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসা থেকে ডিসকভার ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল, পৌরশহরের রূপালী ব্যাংক এলাকা থেকে জেলা যুবলীগ নেতা আব্দুল ওয়াহাব ঝুটনের প্লাটিনা ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল চুরি করে নিয়ে যায় চোরেরা।
এছাড়া কেন্দুয়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক তানভীর মেহেদীর পৌরশহরের শান্তিবাগ এলাকার ভাড়া বাসা থেকে একটি মোটরসাইকেল চুরি হওয়ার ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী আব্দুল ওয়াহাব ঝুটন বলেন, আমার মোটরসাইকেলটি চুরি হওয়ার পর থানায় জিডি করেছি। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেলেও গাড়ির কোনো হদিস পাইনি।
কেন্দুয়া থানার ওসি মো. এনামুল হক পিপিএম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলায় মোটরসাইকেল চুরি প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর রয়েছে। তবে মোটরসাইকেল মালিকরা জিপিএস ব্যবহার না করায় সহজে চুরি যাওয়া গাড়িগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ, মেয়র এবং সাংবাদিকের মোটরসাইকেল চুরি
রোববার, ৩০ জুন ২০২৪
পুলিশ, মেয়র এবং সাংবাদিকসহ একাধিক মোটরসাইকেল চুরি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নিত্যদিনের ঘটনা। কিছুতেই থামছে না এই মোটরসাইকেল চুরির হিড়িক। প্রায় সময়ই সংঘবদ্ধ চোরচক্র পৌরশহরের বিভিন্ন বাসাবাড়িসহ উপজেলার অন্যান্য এলাকা থেকে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে মোটরসাইকেল।
এতে মোটরসাইকেল চোর আতঙ্কে রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তবে একের পর এক চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কোনো গাড়ি উদ্ধার কিংবা কোনো চোরকে গ্রেফতার করতে না পারায় ভুক্তভোগীরা অসন্তুষ প্রকাশ করেছেন।
সর্বশেষ গত ২৬ জুন সন্ধ্যায় দৈনিক জনকণ্ঠের কেন্দুয়া উপজেলা প্রতিনিধি কামরুল কবীর ভূঞার পৌরশহরের কান্দিউড়া গ্রামের বাড়ি থেকে টিভিএস ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল নিয়ে যায় অজ্ঞাত চোরেরা।
এই ঘটনায় থানায় জিডি করেছেন কামরুল কবীর। এর আগে কেন্দুয়া পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল হক ভূঞার পৌর শহরের কান্দিউড়া গ্রামের বাড়ি থেকে ডিসকভার ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বিপুলের পৌরশহরের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসা থেকে ডিসকভার ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল, পৌরশহরের রূপালী ব্যাংক এলাকা থেকে জেলা যুবলীগ নেতা আব্দুল ওয়াহাব ঝুটনের প্লাটিনা ব্যান্ডের একটি মোটরসাইকেল চুরি করে নিয়ে যায় চোরেরা।
এছাড়া কেন্দুয়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক তানভীর মেহেদীর পৌরশহরের শান্তিবাগ এলাকার ভাড়া বাসা থেকে একটি মোটরসাইকেল চুরি হওয়ার ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী আব্দুল ওয়াহাব ঝুটন বলেন, আমার মোটরসাইকেলটি চুরি হওয়ার পর থানায় জিডি করেছি। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেলেও গাড়ির কোনো হদিস পাইনি।
কেন্দুয়া থানার ওসি মো. এনামুল হক পিপিএম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলায় মোটরসাইকেল চুরি প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর রয়েছে। তবে মোটরসাইকেল মালিকরা জিপিএস ব্যবহার না করায় সহজে চুরি যাওয়া গাড়িগুলো উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।