নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি বাসা থেকে সামিয়া আক্তার সোহা নামের ১৫ মাস বয়সী এক মেয়ে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় বাসার টয়লেট থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় শিশুটির মাকে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে উপজেলার পিরোজপুরের ঝাউচর এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, রাজবাড়ি জেলার বাড়িগ্রামের বাসিন্দা শামীম আহম্মেদ তার স্ত্রী ঊর্মি আক্তার মুক্তাকে নিয়ে পিরোজপুর ইউনিয়নের ঝাউচর গ্রামের মহসিন বেপারীর বাড়িতে গত ৩ দিন আগে ভাড়াটিয়া হিসেবে উঠেন। তিনি স্থানীয় একটি শিল্প ইন্ড্রাস্ট্রিতে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো রাতের ডিউটি শেষে সকাল ৭ টার দিকে বাসায় ফিরে শামীম আহম্মেদ দেখেন ভেতর থেকে দরজা আটকানো। অনেক চেষ্টার পর দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে খাটের ওপর তার ১৫ মাস বয়সী মেয়েকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। আর স্ত্রীকে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় টয়লেটের ভেতর পড়ে আছে। খবর পেয়ে বাড়ির মালিক মহসিন বেপারী ঘটনাস্থলে এসে জানান, এই বাড়িটি নতুন তৈরি করেছেন। তিনি এখানে থাকেন না। কয়েকটি রুম ভাড়া দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করে মেঘনা গ্রুপের চাকরি করেন শামীম আহম্মেদের কাছে গত ৩ দিন আগে বাসা ভাড়া দেন। শিশুর মৃত্যু আর তার মায়ের আহতের কথা শুনে এখানে এসেছেন। সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পঙ্কজ কান্তি সরকার জানান, একটি কন্যা শিশুর মরদেহ ও তার মাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আহতকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে ঘটনার সঠিক তথ্য জানা যাবে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি বাসা থেকে সামিয়া আক্তার সোহা নামের ১৫ মাস বয়সী এক মেয়ে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় বাসার টয়লেট থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় শিশুটির মাকে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে উপজেলার পিরোজপুরের ঝাউচর এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, রাজবাড়ি জেলার বাড়িগ্রামের বাসিন্দা শামীম আহম্মেদ তার স্ত্রী ঊর্মি আক্তার মুক্তাকে নিয়ে পিরোজপুর ইউনিয়নের ঝাউচর গ্রামের মহসিন বেপারীর বাড়িতে গত ৩ দিন আগে ভাড়াটিয়া হিসেবে উঠেন। তিনি স্থানীয় একটি শিল্প ইন্ড্রাস্ট্রিতে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো রাতের ডিউটি শেষে সকাল ৭ টার দিকে বাসায় ফিরে শামীম আহম্মেদ দেখেন ভেতর থেকে দরজা আটকানো। অনেক চেষ্টার পর দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে খাটের ওপর তার ১৫ মাস বয়সী মেয়েকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। আর স্ত্রীকে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় টয়লেটের ভেতর পড়ে আছে। খবর পেয়ে বাড়ির মালিক মহসিন বেপারী ঘটনাস্থলে এসে জানান, এই বাড়িটি নতুন তৈরি করেছেন। তিনি এখানে থাকেন না। কয়েকটি রুম ভাড়া দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করে মেঘনা গ্রুপের চাকরি করেন শামীম আহম্মেদের কাছে গত ৩ দিন আগে বাসা ভাড়া দেন। শিশুর মৃত্যু আর তার মায়ের আহতের কথা শুনে এখানে এসেছেন। সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পঙ্কজ কান্তি সরকার জানান, একটি কন্যা শিশুর মরদেহ ও তার মাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আহতকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে ঘটনার সঠিক তথ্য জানা যাবে।