ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর কক্সবাজার সিটি কলেজে গর্ভানিং বডির এডহক কমিটি গঠনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রস্তাবনা প্রেরণ করেছিলেন। উক্ত প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে একজনকে এডহক কমিটির সভাপতি মনোনীত করায় শিক্ষক ছাত্র ও অভিভাবকদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
ইতোমধ্যে গঠিত এডহক কমিটি থেকে বিদ্যোৎসাহী একজন সদস্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে পদত্যাগপত্রও পেশ করেছেন। এর প্রেক্ষিতে ছাত্র শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা কলেজ অধ্যক্ষ প্রেরিত প্রস্তাবনা মতে এডহক কমিটি পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
তথ্য মতে, গত ২২ সেপ্টেম্বর গর্ভানিং বডির এডহক কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে কলেজের অধ্যক্ষ ক্য থিং অং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক বরাবরে নাম উল্লেখ পূর্বক সংশোধিত প্রস্তাবনা (স্মারক নং কসিক/৫৩৯/২০২৪) প্রেরণ করেন।
প্রস্তাবনায় কক্সবাজার সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ কামরুল আহসানকে সভাপতি ও মোস্তাফিজুর রহমান
কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ হেছামুল হককে বিদ্যোৎসাহী ও নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়।
কিন্তু কলেজের প্রস্তাবনা বিবেচনা না করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনকে সভাপতি করে এডহক কমিটি গঠিত হয়েছে বলে জানিয়ে দেন।
অভিযোগ উঠেছে, মনোনীত সভাপতি ফ্যাসিবাদী সরকারের নিজস্ব লোক। পট পরিবর্তনের পরেও এরকম একজন ব্যক্তি কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মনোনীত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদের মাঝে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। শুধু তাই নয়, এ নিয়ে অনেকেই অনেক রকমের মন্তব্য করেছেন।
কলেজ অধ্যক্ষ কে থিং অং বলেন, সংশোধিত প্রস্তাবনার আলোকে সভাপতি মনোনীত হওয়ার কথা। এর বাইরে আমি আর বলতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে কলেজ পরিদর্শক আবদুল হাই সরকারের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয় নি।
নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি কলেজের সহকারি অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম বলেন, অধ্যক্ষ স্যারের সাথে আমরা শিক্ষকগণ আলোচনা করেছি এবং সর্বসম্মতিক্রমে আমাদের ঐক্যমতের ভিত্তিতে অধ্যক্ষ স্যার যে প্রস্তাবনা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাঠিয়েছেন সেই অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের কাছে সিদ্ধান্ত আশা করছি।
শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর কক্সবাজার সিটি কলেজে গর্ভানিং বডির এডহক কমিটি গঠনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রস্তাবনা প্রেরণ করেছিলেন। উক্ত প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে একজনকে এডহক কমিটির সভাপতি মনোনীত করায় শিক্ষক ছাত্র ও অভিভাবকদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
ইতোমধ্যে গঠিত এডহক কমিটি থেকে বিদ্যোৎসাহী একজন সদস্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে পদত্যাগপত্রও পেশ করেছেন। এর প্রেক্ষিতে ছাত্র শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা কলেজ অধ্যক্ষ প্রেরিত প্রস্তাবনা মতে এডহক কমিটি পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
তথ্য মতে, গত ২২ সেপ্টেম্বর গর্ভানিং বডির এডহক কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে কলেজের অধ্যক্ষ ক্য থিং অং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক বরাবরে নাম উল্লেখ পূর্বক সংশোধিত প্রস্তাবনা (স্মারক নং কসিক/৫৩৯/২০২৪) প্রেরণ করেন।
প্রস্তাবনায় কক্সবাজার সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ কামরুল আহসানকে সভাপতি ও মোস্তাফিজুর রহমান
কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ হেছামুল হককে বিদ্যোৎসাহী ও নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়।
কিন্তু কলেজের প্রস্তাবনা বিবেচনা না করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনকে সভাপতি করে এডহক কমিটি গঠিত হয়েছে বলে জানিয়ে দেন।
অভিযোগ উঠেছে, মনোনীত সভাপতি ফ্যাসিবাদী সরকারের নিজস্ব লোক। পট পরিবর্তনের পরেও এরকম একজন ব্যক্তি কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মনোনীত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদের মাঝে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। শুধু তাই নয়, এ নিয়ে অনেকেই অনেক রকমের মন্তব্য করেছেন।
কলেজ অধ্যক্ষ কে থিং অং বলেন, সংশোধিত প্রস্তাবনার আলোকে সভাপতি মনোনীত হওয়ার কথা। এর বাইরে আমি আর বলতে পারছি না।
এবিষয়ে জানতে কলেজ পরিদর্শক আবদুল হাই সরকারের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয় নি।
নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধি কলেজের সহকারি অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম বলেন, অধ্যক্ষ স্যারের সাথে আমরা শিক্ষকগণ আলোচনা করেছি এবং সর্বসম্মতিক্রমে আমাদের ঐক্যমতের ভিত্তিতে অধ্যক্ষ স্যার যে প্রস্তাবনা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পাঠিয়েছেন সেই অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের কাছে সিদ্ধান্ত আশা করছি।