মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে টঙ্গীবাড়ী থেকে ছেড়ে আসা বলাকা পরিবহন ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়েছে ৬জন।সোমবার ২০ জানুয়ারী দুপুর পৌনে ২ টার দিকে উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের হিরনের খিলগাঁও গ্রামের মসজিদ সংলগ্ন স্থানে এ দূর্ঘটনা ঘটে। এতে দুর্ঘটনার শিকার বাসটি সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল কলেজ রেফার করেন।
আহত হলেন নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা থানার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে মো. মাইনুউদ্দিন (২৭)। সে গুরুতর হওয়ায় তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। অন্য আহতরা হলেন, উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের মালপদিয়া গ্রামের করিম বেপারীর ছেলে লিটন শেখ (৩৫), মালখানগর ইউনিয়নের ফুরসাইল গ্রামের আ.জলিলের ছেলে মো. দিদার খান (৫২), ইছাপুরা ইউনিয়নের রাজদিয়া গ্রামের শেখ তফিউদ্দিনের ছেলে সোলায়মান (৫৮), ফতুল্লা থানার বকতবলী গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে মো. রাসেল (৪৫), টংগীবাড়ি উপজেলার আ.রহিম (৪০)।
বাসের যাত্রী আব্দুল্লাহ ঢালী বলেন,আমি ও আমার বন্ধু বেতকা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে বলাকা পরিবহনে উঠি। ইছাপুরা চৌরাস্তা থেকে বাসের চালক মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে হিরনের খিলগাঁও এসে গাছের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
এতে অনেকেই আহত হয়। আমিও হালকা ব্যাথা পেয়েছি।বাসের অনেক যাত্রী অনেক বার বাস চালককে মোবাইল ফোন রেখে বাস চালাতে বলেছিল। কিন্তু সে (চালক) মোবাইল ফোন না রেখে বাস চালায়। তার (চালক) কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা এই চালকের সুষ্ঠু বিচার চাই।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. মারুফ রাইয়ান বলেন,দুপুর ২টা ১০মিনিটে বাস দুর্ঘটনার ৬ জন যাত্রীকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে আসে। আমরা ৬জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি।
১জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। বাকি ৫জনকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, বাস দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি, শুনেছি কয়েকজন আহত হয়েছে। তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে টঙ্গীবাড়ী থেকে ছেড়ে আসা বলাকা পরিবহন ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়েছে ৬জন।সোমবার ২০ জানুয়ারী দুপুর পৌনে ২ টার দিকে উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের হিরনের খিলগাঁও গ্রামের মসজিদ সংলগ্ন স্থানে এ দূর্ঘটনা ঘটে। এতে দুর্ঘটনার শিকার বাসটি সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল কলেজ রেফার করেন।
আহত হলেন নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা থানার মৃত আব্দুল কাদেরের ছেলে মো. মাইনুউদ্দিন (২৭)। সে গুরুতর হওয়ায় তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। অন্য আহতরা হলেন, উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের মালপদিয়া গ্রামের করিম বেপারীর ছেলে লিটন শেখ (৩৫), মালখানগর ইউনিয়নের ফুরসাইল গ্রামের আ.জলিলের ছেলে মো. দিদার খান (৫২), ইছাপুরা ইউনিয়নের রাজদিয়া গ্রামের শেখ তফিউদ্দিনের ছেলে সোলায়মান (৫৮), ফতুল্লা থানার বকতবলী গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে মো. রাসেল (৪৫), টংগীবাড়ি উপজেলার আ.রহিম (৪০)।
বাসের যাত্রী আব্দুল্লাহ ঢালী বলেন,আমি ও আমার বন্ধু বেতকা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে বলাকা পরিবহনে উঠি। ইছাপুরা চৌরাস্তা থেকে বাসের চালক মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে হিরনের খিলগাঁও এসে গাছের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
এতে অনেকেই আহত হয়। আমিও হালকা ব্যাথা পেয়েছি।বাসের অনেক যাত্রী অনেক বার বাস চালককে মোবাইল ফোন রেখে বাস চালাতে বলেছিল। কিন্তু সে (চালক) মোবাইল ফোন না রেখে বাস চালায়। তার (চালক) কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা এই চালকের সুষ্ঠু বিচার চাই।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. মারুফ রাইয়ান বলেন,দুপুর ২টা ১০মিনিটে বাস দুর্ঘটনার ৬ জন যাত্রীকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা হাসপাতালে নিয়ে আসে। আমরা ৬জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি।
১জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। বাকি ৫জনকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, বাস দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি, শুনেছি কয়েকজন আহত হয়েছে। তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।