বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে এক ব্যক্তির পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ভোরে উপজেলার ফুলতলী সীমান্তের ৪৭-৪৮ নম্বর পিলার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তির নাম আলী হোছেন (৩৫), তিনি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আসারতলী গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হোসেনের ছেলে। বিস্ফোরণের ফলে তার বাম পা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলী হোছেন মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় এ দুর্ঘটনার শিকার হন। ওই এলাকায় আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার সেনাবাহিনী স্থলমাইন পুঁতে রেখেছিল, যা বিস্ফোরিত হয়ে তার পা ছিন্ন করে দেয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য শমশুল আলম জানান, "খবর পেয়ে স্থানীয়রা আহত আলী হোছেনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।"
এ ঘটনার পর বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা আগে থেকেই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিশেষ করে মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে এক ব্যক্তির পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ভোরে উপজেলার ফুলতলী সীমান্তের ৪৭-৪৮ নম্বর পিলার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তির নাম আলী হোছেন (৩৫), তিনি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আসারতলী গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হোসেনের ছেলে। বিস্ফোরণের ফলে তার বাম পা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলী হোছেন মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় এ দুর্ঘটনার শিকার হন। ওই এলাকায় আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার সেনাবাহিনী স্থলমাইন পুঁতে রেখেছিল, যা বিস্ফোরিত হয়ে তার পা ছিন্ন করে দেয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য শমশুল আলম জানান, "খবর পেয়ে স্থানীয়রা আহত আলী হোছেনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন।"
এ ঘটনার পর বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা আগে থেকেই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিশেষ করে মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে।