হবিগঞ্জ সদর উপজেলার কালনী গ্রামে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় কাজী দিপু মিয়া নিহতের ঘটনায় প্রতিপক্ষের পুরুষ শূন্য বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। ৩০টি বাড়ি ভাঙচুর লুটপাঁ করা হয়েছে। লুণ্ঠনকারী ধান, চাল, গরু, ছাগল, হাঁস, মোরগ, স্বর্ণলংকার, আসবাবপত্রসহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। এখনো ভাঙচুর ও লুণ্ঠন অব্যাহত চলছে।
এলাকাবাসীর সূত্র জানায়, উপজেলার কালনী গ্রামের কাজী ফরিদ মিয়া এবং ইউপি মেম্বার লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়ার গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মাঝে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষে মধ্যে বেশ কয়েকটি মামলা মোকদ্দমাও রয়েছে। গত বুধবার বিকেলে উভয় পক্ষের লোকজনের মাঝে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। সংঘর্ষে কাজী ফরিদ মিয়ার পক্ষের কাজী দিপু মিয়া নিহত হন। আর উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হন। দিপু মিয়া নিহতের ঘটনার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ইউপি মেম্বার লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়ার পক্ষের লোকজন পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে বাড়িঘর ছেড়ে আত্ম গোপনে চলে যান। আর পুরুষ শূন্য বাড়িতে কাজী ফরিদ মিয়ার পক্ষের লোকজন ভাঙচুর ও লুটপাট করেন। ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়া বাড়ি।
এছাড়া তার বাবা আব্দুর রাজ্জাক, চাচা গিয়াস উদ্দিন, কমল উদ্দিন, মধু মিয়া, মতি মিয়া, বিল্লাল মিয়া, ইদু মিয়া, জাহির মিয়া, জজ মিয়া, গোলজার মিয়া, সিজিল মিয়া, ইসমাইল মিয়া, আক্তার মিয়া, আতাব মিয়া, মঞ্জুই মিয়া, শাহজাহান মিয়া, ছুরুক মিয়া, হিরুন মিয়া, সাজন মিয়া, এলাছ মিয়া, মকসুদ মিয়া ও খেলু মিয়ার বাড়িসহ প্রায় ৩০টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমান সাস্তু মিয়ার ছোট বোন নার্গিস আক্তার জানান, ঘটনার পর থেকে কাজী ফরিদ মিয়ার লোকজন আমাদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে লুটপাট ভাঙচুর করা হয়েছে। তারা লুট করে ধান, চাল, গরু, ছাগল, হাঁস, মোরগ, স্বর্ণলংকার, আসবাবপত্রসহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল লুট করে নিয়েছে। এখনো তারা আমাদের বাড়িঘরে ভাঙচুর লুটপাট করছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।
বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের বিষয়টি স্বীকার করে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির জানান, যারা আইন নিজের হাতে তুলে নেবে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন-আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কালনী গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার কালনী গ্রামে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় কাজী দিপু মিয়া নিহতের ঘটনায় প্রতিপক্ষের পুরুষ শূন্য বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। ৩০টি বাড়ি ভাঙচুর লুটপাঁ করা হয়েছে। লুণ্ঠনকারী ধান, চাল, গরু, ছাগল, হাঁস, মোরগ, স্বর্ণলংকার, আসবাবপত্রসহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। এখনো ভাঙচুর ও লুণ্ঠন অব্যাহত চলছে।
এলাকাবাসীর সূত্র জানায়, উপজেলার কালনী গ্রামের কাজী ফরিদ মিয়া এবং ইউপি মেম্বার লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়ার গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মাঝে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষে মধ্যে বেশ কয়েকটি মামলা মোকদ্দমাও রয়েছে। গত বুধবার বিকেলে উভয় পক্ষের লোকজনের মাঝে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। সংঘর্ষে কাজী ফরিদ মিয়ার পক্ষের কাজী দিপু মিয়া নিহত হন। আর উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হন। দিপু মিয়া নিহতের ঘটনার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ইউপি মেম্বার লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়ার পক্ষের লোকজন পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে বাড়িঘর ছেড়ে আত্ম গোপনে চলে যান। আর পুরুষ শূন্য বাড়িতে কাজী ফরিদ মিয়ার পক্ষের লোকজন ভাঙচুর ও লুটপাট করেন। ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমান শাস্তু মিয়া বাড়ি।
এছাড়া তার বাবা আব্দুর রাজ্জাক, চাচা গিয়াস উদ্দিন, কমল উদ্দিন, মধু মিয়া, মতি মিয়া, বিল্লাল মিয়া, ইদু মিয়া, জাহির মিয়া, জজ মিয়া, গোলজার মিয়া, সিজিল মিয়া, ইসমাইল মিয়া, আক্তার মিয়া, আতাব মিয়া, মঞ্জুই মিয়া, শাহজাহান মিয়া, ছুরুক মিয়া, হিরুন মিয়া, সাজন মিয়া, এলাছ মিয়া, মকসুদ মিয়া ও খেলু মিয়ার বাড়িসহ প্রায় ৩০টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য লুৎফুর রহমান সাস্তু মিয়ার ছোট বোন নার্গিস আক্তার জানান, ঘটনার পর থেকে কাজী ফরিদ মিয়ার লোকজন আমাদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে লুটপাট ভাঙচুর করা হয়েছে। তারা লুট করে ধান, চাল, গরু, ছাগল, হাঁস, মোরগ, স্বর্ণলংকার, আসবাবপত্রসহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল লুট করে নিয়েছে। এখনো তারা আমাদের বাড়িঘরে ভাঙচুর লুটপাট করছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।
বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের বিষয়টি স্বীকার করে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির জানান, যারা আইন নিজের হাতে তুলে নেবে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন-আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কালনী গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।