শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরে বোন জামাইকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে মাদকাসক্ত শ্যালকের বিরুদ্ধে। শনিবার ১লা ফেব্রুয়ারি ভোর ৫টার দিকে উপজেলার সখিপুর থানার ডিএমখালি ইউনিয়নের সরদার কান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘাতক শ্যালককে আটক করেছে সখিপুর থানা পুলিশ।
নিহত জাফর সরদার একজন গার্মেন্টসকর্মী। তিনি উপজেলার সখিপুরের ডিএমখালি ইউনিয়নের সরদার কান্দি এলাকার মৃত শাহআলম সরদারের ছোট ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জেলার গোসাইরহাট উপজেলার আলালপুর ইউনিয়নের গরিবেরচর এলাকার মাদকাসক্ত স্বপন আহম্মেদ শাওন সম্প্রতি নিজের ২৬ দিনের নবজাতক ছেলেকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করে। পরিবারের লোকজন দেখে ফেলায় ছেলে প্রাণে বেঁচে যায়। এ ঘটনায় শুক্রবার দিবাগত-রাতে শাওনের বাড়িতে স্থানীয়দের সমন্বয়ে এক সালিস বসে। পরে সালিসি শেষে রাতেই তার বোনের সঙ্গে শাওন তার বোন জামাই জাফর সরদারের বাসায় চলে যায়। রাতে জাফর ও শাওন এক খাটে ঘুমায়। পরে শনিবার ভোর ৫টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় জাফরকে পাথর (পাটা-পুতা) দিয়ে মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত জাফর সরদারের মা আয়েশা বেগম বলেন, আমার ছেলেকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেছে শাওন। আমার ছেলের কি দোষ ছিল এভাবে মরতে হলো। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।
সখিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়েদুল হক সংবাদকে বলেন, নিহত জাফরের মরদেহ সুরতহাল শেষ করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত ঘাতক স্বপন আহম্মেদ শাওনকে
গরিবেরচর এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরে বোন জামাইকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে মাদকাসক্ত শ্যালকের বিরুদ্ধে। শনিবার ১লা ফেব্রুয়ারি ভোর ৫টার দিকে উপজেলার সখিপুর থানার ডিএমখালি ইউনিয়নের সরদার কান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘাতক শ্যালককে আটক করেছে সখিপুর থানা পুলিশ।
নিহত জাফর সরদার একজন গার্মেন্টসকর্মী। তিনি উপজেলার সখিপুরের ডিএমখালি ইউনিয়নের সরদার কান্দি এলাকার মৃত শাহআলম সরদারের ছোট ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জেলার গোসাইরহাট উপজেলার আলালপুর ইউনিয়নের গরিবেরচর এলাকার মাদকাসক্ত স্বপন আহম্মেদ শাওন সম্প্রতি নিজের ২৬ দিনের নবজাতক ছেলেকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করে। পরিবারের লোকজন দেখে ফেলায় ছেলে প্রাণে বেঁচে যায়। এ ঘটনায় শুক্রবার দিবাগত-রাতে শাওনের বাড়িতে স্থানীয়দের সমন্বয়ে এক সালিস বসে। পরে সালিসি শেষে রাতেই তার বোনের সঙ্গে শাওন তার বোন জামাই জাফর সরদারের বাসায় চলে যায়। রাতে জাফর ও শাওন এক খাটে ঘুমায়। পরে শনিবার ভোর ৫টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় জাফরকে পাথর (পাটা-পুতা) দিয়ে মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত জাফর সরদারের মা আয়েশা বেগম বলেন, আমার ছেলেকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেছে শাওন। আমার ছেলের কি দোষ ছিল এভাবে মরতে হলো। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।
সখিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়েদুল হক সংবাদকে বলেন, নিহত জাফরের মরদেহ সুরতহাল শেষ করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত ঘাতক স্বপন আহম্মেদ শাওনকে
গরিবেরচর এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।