কুড়িগ্রামের রৌমারী কান্দাপাড়া, পালেরচর, গোয়ালেরচর, চরবাঘমারা, নটারকান্দিসহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১২ হাজার মানুষের যাতায়াতের রেকর্ডভুক্ত রাস্তা দখলমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। রাস্তা দখল করে মাটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে আবদুস সাত্তার, জয়নাল, নওশাদ আলী, তমসের আলী, রহমান মাস্টার আব্দুল হালিমসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। রবিবার২ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় কান্দাপাড়া এলাকায় এলাকাবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্যদেন, আলহাজ মনু খাঁ, জাকির হোসেন, জামাল হোসেন, শাহজাহান, জাহানারা বেগম ও কমেলা বেগমসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, প্রায় শতাধিক বছর পুরনো কাঁঠালবাড়ি পাকা রাস্তার সোনাউল্লাহর বাড়ি থেকে পশ্চিম দিকে কান্দাপাড়া ভায়া আলীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সরকারি রেকর্ডভুক্ত হলেও আব্দুস সাত্তার, জয়নাল, নওশাদ, তমছের আলী, রহমান মাস্টারসহ আরও কয়েকজন প্রভাবশালী লোক এ রাস্তার দখল করে মাটি বিক্রি করেছে। আজ এ রাস্তার কোনো চিহ্ন রাখেনি। এ রাস্তা দিয়ে প্রায় ১০ হাজার মানুষের চলাচল। এলাকাটি নিন্মাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা ও বন্যার সময় রাস্তার উপর দিয়ে পানি বয়ে যায়। এতে রাস্তাটি না থাকায় ফসলাদি, স্কুল কলেজ পুড়–য়া শিক্ষার্থীসহ এলাকার মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ফলে বর্ষা বন্যার সময় নৌকা ছাড়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। শতাধিক বছরের রেকর্ডভুক্ত রাস্তাটি জরুরিভাবে দখলমুক্ত করে এলাকাবাসীর চলচলে প্রশানের নিকট তাদের দাবি।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারী কান্দাপাড়া, পালেরচর, গোয়ালেরচর, চরবাঘমারা, নটারকান্দিসহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১২ হাজার মানুষের যাতায়াতের রেকর্ডভুক্ত রাস্তা দখলমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। রাস্তা দখল করে মাটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে আবদুস সাত্তার, জয়নাল, নওশাদ আলী, তমসের আলী, রহমান মাস্টার আব্দুল হালিমসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। রবিবার২ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় কান্দাপাড়া এলাকায় এলাকাবাসীর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
ঘণ্টাব্যাপী কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্যদেন, আলহাজ মনু খাঁ, জাকির হোসেন, জামাল হোসেন, শাহজাহান, জাহানারা বেগম ও কমেলা বেগমসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, প্রায় শতাধিক বছর পুরনো কাঁঠালবাড়ি পাকা রাস্তার সোনাউল্লাহর বাড়ি থেকে পশ্চিম দিকে কান্দাপাড়া ভায়া আলীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সরকারি রেকর্ডভুক্ত হলেও আব্দুস সাত্তার, জয়নাল, নওশাদ, তমছের আলী, রহমান মাস্টারসহ আরও কয়েকজন প্রভাবশালী লোক এ রাস্তার দখল করে মাটি বিক্রি করেছে। আজ এ রাস্তার কোনো চিহ্ন রাখেনি। এ রাস্তা দিয়ে প্রায় ১০ হাজার মানুষের চলাচল। এলাকাটি নিন্মাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা ও বন্যার সময় রাস্তার উপর দিয়ে পানি বয়ে যায়। এতে রাস্তাটি না থাকায় ফসলাদি, স্কুল কলেজ পুড়–য়া শিক্ষার্থীসহ এলাকার মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ফলে বর্ষা বন্যার সময় নৌকা ছাড়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। শতাধিক বছরের রেকর্ডভুক্ত রাস্তাটি জরুরিভাবে দখলমুক্ত করে এলাকাবাসীর চলচলে প্রশানের নিকট তাদের দাবি।