নওগাঁর মহাদেবপুরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ৩০ বিঘা জমির ফলন্ত সরিষা গাছ বিনষ্ট করার অভিযোগ করা হয়েছে। ২৮ জানুয়ারি বেলা সাড়ে ১১টায় ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করে ওই সরিষা ক্ষেত বিনষ্ট করা হয়।
উপজেলা সদরের কায়স্তপাড়ার মৃত হসরত আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম অভিযোগ করেন যে, সদর ইউনিয়নের সগুনা গোপালপুর গ্রামের মাঠে তিনি পৈত্রিক সূত্রে ১২ দশমিক ০৯ একর জমি প্রাপ্ত হয়ে ভোগ দখলে থাকাকালে সে জমিতে তিনি সরিষার আবাদ করেছিলেন। সরিষাগুলো ফলন্ত হয়েছিল। আর কিছুদিন পরেই সেগুলো কাটা হতো। প্রতিপক্ষরা এই জমি জবরদখলের পাঁয়তারা করে আসছিল। এরই জের ধরে জমি দখলের উদ্দেশ্যে জমিতে ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করে সরিষার গাছগুলো মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। এ ব্যাপারে তিনি ফাজিলপুর গ্রামের আক্কাস আলী, তার জামাই এস্তেফাজুল রাব্বানী, ঘোষপাড়ার আখতার হোসেন পলাশ, শিবপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম, খোশালপুর গ্রামের উফসের আলী, গোপালপুর গ্রামের উকিল উদ্দিন, সৈকত আলী, সাগরইল গ্রামের ওসমান আলীসহ অজ্ঞাত আরও ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে মহাদেবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাশমত আলী জানান, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানতে চাইলে প্রতিপক্ষের আখতার হোসেন পলাশ সরিষা ক্ষেত বিনষ্টের কথা স্বীকার করে জানান, সরিষাগুলো দুর্বল হয়েছিল। তাই সেগুলো নষ্ট করে সেখানে বোরো ধান রোপণ করবেন।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নওগাঁর মহাদেবপুরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ৩০ বিঘা জমির ফলন্ত সরিষা গাছ বিনষ্ট করার অভিযোগ করা হয়েছে। ২৮ জানুয়ারি বেলা সাড়ে ১১টায় ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করে ওই সরিষা ক্ষেত বিনষ্ট করা হয়।
উপজেলা সদরের কায়স্তপাড়ার মৃত হসরত আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম অভিযোগ করেন যে, সদর ইউনিয়নের সগুনা গোপালপুর গ্রামের মাঠে তিনি পৈত্রিক সূত্রে ১২ দশমিক ০৯ একর জমি প্রাপ্ত হয়ে ভোগ দখলে থাকাকালে সে জমিতে তিনি সরিষার আবাদ করেছিলেন। সরিষাগুলো ফলন্ত হয়েছিল। আর কিছুদিন পরেই সেগুলো কাটা হতো। প্রতিপক্ষরা এই জমি জবরদখলের পাঁয়তারা করে আসছিল। এরই জের ধরে জমি দখলের উদ্দেশ্যে জমিতে ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করে সরিষার গাছগুলো মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। এ ব্যাপারে তিনি ফাজিলপুর গ্রামের আক্কাস আলী, তার জামাই এস্তেফাজুল রাব্বানী, ঘোষপাড়ার আখতার হোসেন পলাশ, শিবপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম, খোশালপুর গ্রামের উফসের আলী, গোপালপুর গ্রামের উকিল উদ্দিন, সৈকত আলী, সাগরইল গ্রামের ওসমান আলীসহ অজ্ঞাত আরও ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে মহাদেবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাশমত আলী জানান, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানতে চাইলে প্রতিপক্ষের আখতার হোসেন পলাশ সরিষা ক্ষেত বিনষ্টের কথা স্বীকার করে জানান, সরিষাগুলো দুর্বল হয়েছিল। তাই সেগুলো নষ্ট করে সেখানে বোরো ধান রোপণ করবেন।