গাজীপুরে সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, যদি প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে তারা প্রশাসনের বিরুদ্ধেও অবস্থান নেবেন।
শনিবার বিকেলে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ভাওয়াল রাজবাড়ী সড়কে এক বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সারজিস আলম বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি, সন্ত্রাসীরা এখনো গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং সামাজিক মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছে। এদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।”
শুক্রবার রাতে গাজীপুর নগরের ধীরাশ্রম দক্ষিণখান এলাকায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে অন্তত ১৫ শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের প্রথমে শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং গুরুতর আহত সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, হামলার সময় বারবার পুলিশের সাহায্য চাওয়া হলেও তারা প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. নাজমুল করীম খান হামলার ঘটনায় পুলিশের ব্যর্থতা স্বীকার করে ক্ষমা চান এবং সদর থানার ওসি মো. আরিফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্তের ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা তাদের অবস্থান থেকে সরে যান।
সারজিস আলম হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যদি প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়বে এবং নতুন আরেকটি বিপ্লব দেখা যাবে।” তিনি জানান, ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ১৬ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য দেওয়া হয়েছে।
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গাজীপুরে সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, যদি প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে তারা প্রশাসনের বিরুদ্ধেও অবস্থান নেবেন।
শনিবার বিকেলে গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ভাওয়াল রাজবাড়ী সড়কে এক বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সারজিস আলম বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি, সন্ত্রাসীরা এখনো গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং সামাজিক মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছে। এদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।”
শুক্রবার রাতে গাজীপুর নগরের ধীরাশ্রম দক্ষিণখান এলাকায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে অন্তত ১৫ শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের প্রথমে শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং গুরুতর আহত সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, হামলার সময় বারবার পুলিশের সাহায্য চাওয়া হলেও তারা প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. নাজমুল করীম খান হামলার ঘটনায় পুলিশের ব্যর্থতা স্বীকার করে ক্ষমা চান এবং সদর থানার ওসি মো. আরিফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্তের ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা তাদের অবস্থান থেকে সরে যান।
সারজিস আলম হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যদি প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়বে এবং নতুন আরেকটি বিপ্লব দেখা যাবে।” তিনি জানান, ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ১৬ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য দেওয়া হয়েছে।