বিষয়টি প্রশাসনে নেওয়া হয়েছে, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
বগুড়া শহরের সাতমাথায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যালয় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ওই জায়গার মালিকানা দাবি করে একটি পরিবার ডিজিটাল প্যানা টানিয়েছে। কয়েক ঘণ্টা পর সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা সমাবেশ করে মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দেন এবং নতুন প্যানা টানিয়ে দেন।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সাতমাথায় জেলা জাসদ, জেলা আওয়ামী লীগ, সিপিবি-ছাত্র ইউনিয়নসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক কার্যালয় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রশাসন জানায়, এই জমিটি সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত, তবে এর মালিকানা নিয়ে বিভিন্ন পক্ষ আদালতে মামলা করেছে।
আজ সকালে শহরের একটি পরিবার ওই জমির মালিকানা দাবি করে প্যানা টানায়, পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তাদের প্যানা খুলে মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দেয়। জেলা জাসদ সাধারণ সম্পাদক দাবি করেছেন, রাজনৈতিক কার্যালয়টি প্রায় ১০ কোটি টাকার সরকারি সম্পত্তি এবং তারা ওই জায়গার দখল রক্ষায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান।
এদিকে মালিকানা দাবি করা পরিবারের পক্ষ থেকে শেখ তৌসিফুর রহমান জানান, তাদের কাছে জমির মালিকানার যাবতীয় নথি রয়েছে এবং জাসদ রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জায়গাটি দখলে রেখেছিল। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পি এম ইমরুল কায়েস জানান, জমির সরকারি মালিকানার নথি ভূমি কার্যালয়ে আছে। জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজা জানিয়েছেন, জমির মালিকানা নিয়ে বিষয়টি প্রশাসন পর্যবেক্ষণ করছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি প্রশাসনে নেওয়া হয়েছে, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বগুড়া শহরের সাতমাথায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যালয় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ওই জায়গার মালিকানা দাবি করে একটি পরিবার ডিজিটাল প্যানা টানিয়েছে। কয়েক ঘণ্টা পর সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা সমাবেশ করে মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দেন এবং নতুন প্যানা টানিয়ে দেন।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সাতমাথায় জেলা জাসদ, জেলা আওয়ামী লীগ, সিপিবি-ছাত্র ইউনিয়নসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক কার্যালয় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রশাসন জানায়, এই জমিটি সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত, তবে এর মালিকানা নিয়ে বিভিন্ন পক্ষ আদালতে মামলা করেছে।
আজ সকালে শহরের একটি পরিবার ওই জমির মালিকানা দাবি করে প্যানা টানায়, পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তাদের প্যানা খুলে মসজিদ নির্মাণের ঘোষণা দেয়। জেলা জাসদ সাধারণ সম্পাদক দাবি করেছেন, রাজনৈতিক কার্যালয়টি প্রায় ১০ কোটি টাকার সরকারি সম্পত্তি এবং তারা ওই জায়গার দখল রক্ষায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান।
এদিকে মালিকানা দাবি করা পরিবারের পক্ষ থেকে শেখ তৌসিফুর রহমান জানান, তাদের কাছে জমির মালিকানার যাবতীয় নথি রয়েছে এবং জাসদ রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জায়গাটি দখলে রেখেছিল। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পি এম ইমরুল কায়েস জানান, জমির সরকারি মালিকানার নথি ভূমি কার্যালয়ে আছে। জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজা জানিয়েছেন, জমির মালিকানা নিয়ে বিষয়টি প্রশাসন পর্যবেক্ষণ করছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।