পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় আলু ক্ষেতে ইঁদুর দেখা দেয়ায় কৃষকের হাসি মলিন হয়ে গেছে। মাঠের পর মাঠ আলুর ফলন দেখে খুশির বদলে বিপাকে পড়ে দুঃশ্চিন্তায় দিন পার করছেন এই উপজেলার কৃষকরা। কৃষি বিভাগ বলছে ইদুরের আক্রমণ প্রতিরোধে কৃষকদের পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি সচেতন করা ছাড়াও ইঁদুর দমনে অভিনব পাইপ ফাঁদ পাতার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়। পাইপের ভিতরের একমুখ বন্ধ রেখে অন্য মুখের মধ্যে খাবার দিয়ে মাটিতে পুতে খোলা রাখা হয়। এক সময়ে খাবারের লোভে ইঁদুর পাইপের মধ্যে ঢুকে আর বের হতে পারে না।
উপজেলায় আলুর ব্যাপক আবাদ হলেও ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দেয়ায় কৃষকরা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আলুর ক্ষেতে আলু বড় হতে সময় লাগে। উপজেলার দশমিনা, বাঁশবাড়িয়া, বহরমপুর, বেতাগী সানকিপুর, আলীপুরা, রনগোপালদী ও চরবোরহান ইউনিয়নে কম বেশি ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। কৃষকেরা বিভিন্ন কীটনাশক ক্ষেতে প্রয়োগ করেও ইঁদুরের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারছেন না।
ফলে অভিনব পাইপ ফাঁদ ব্যবহার করে ইঁদুরের উপদ্রব থেকে রক্ষা পাচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর এই উপজেলায় আলুর আবাদ হয়েছে ৫হাজার ৫শ’ হেক্টর জমিতে। কৃষকেরা বলছেন, ‘আমরা ওষুধ প্রয়োগ করছি কিন্তু কাজ হচ্ছে না। এই অবস্থায় আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহামেদ জানান,কৃষকদের আলুর ক্ষেতে ইঁদুর দমনে পাইপ ফাঁদ ও বিভিন্ন কীটনাশক প্রয়োগের পরামর্শ দেয়া হয়।
তিনি আরও বলেন,চলতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চাইতে বেশী আলুর আবাদ করা হয়। ইঁদুরের উপদ্রব ও আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য আলুর ক্ষেতে পাইপ ফাঁদ ব্যবহার করে কৃষকরা উপকৃত হচ্ছে।
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় আলু ক্ষেতে ইঁদুর দেখা দেয়ায় কৃষকের হাসি মলিন হয়ে গেছে। মাঠের পর মাঠ আলুর ফলন দেখে খুশির বদলে বিপাকে পড়ে দুঃশ্চিন্তায় দিন পার করছেন এই উপজেলার কৃষকরা। কৃষি বিভাগ বলছে ইদুরের আক্রমণ প্রতিরোধে কৃষকদের পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি সচেতন করা ছাড়াও ইঁদুর দমনে অভিনব পাইপ ফাঁদ পাতার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়। পাইপের ভিতরের একমুখ বন্ধ রেখে অন্য মুখের মধ্যে খাবার দিয়ে মাটিতে পুতে খোলা রাখা হয়। এক সময়ে খাবারের লোভে ইঁদুর পাইপের মধ্যে ঢুকে আর বের হতে পারে না।
উপজেলায় আলুর ব্যাপক আবাদ হলেও ক্ষেতে ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দেয়ায় কৃষকরা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আলুর ক্ষেতে আলু বড় হতে সময় লাগে। উপজেলার দশমিনা, বাঁশবাড়িয়া, বহরমপুর, বেতাগী সানকিপুর, আলীপুরা, রনগোপালদী ও চরবোরহান ইউনিয়নে কম বেশি ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। কৃষকেরা বিভিন্ন কীটনাশক ক্ষেতে প্রয়োগ করেও ইঁদুরের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারছেন না।
ফলে অভিনব পাইপ ফাঁদ ব্যবহার করে ইঁদুরের উপদ্রব থেকে রক্ষা পাচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর এই উপজেলায় আলুর আবাদ হয়েছে ৫হাজার ৫শ’ হেক্টর জমিতে। কৃষকেরা বলছেন, ‘আমরা ওষুধ প্রয়োগ করছি কিন্তু কাজ হচ্ছে না। এই অবস্থায় আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহামেদ জানান,কৃষকদের আলুর ক্ষেতে ইঁদুর দমনে পাইপ ফাঁদ ও বিভিন্ন কীটনাশক প্রয়োগের পরামর্শ দেয়া হয়।
তিনি আরও বলেন,চলতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চাইতে বেশী আলুর আবাদ করা হয়। ইঁদুরের উপদ্রব ও আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য আলুর ক্ষেতে পাইপ ফাঁদ ব্যবহার করে কৃষকরা উপকৃত হচ্ছে।