গরু, খাসি ও মহিষের মাংস কিনতে গিয়ে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি। ভৈরবের বিভিন্ন দোকানে বিক্রি হচ্ছে মৃত-রুগ্ন গরু, খাসি ও মহিষের মাংস। সম্প্রতি পৌর শহরের কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকার একই দোকানে ২ বার মৃত গরুর মাংস বিক্রির সন্ধান পেয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
মৃত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে ভৈরব গোস্ত হাউজের মালিক খুর্শিদ মিয়াকে ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় পৌর শহরের কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রিদওয়ান আহমেদ রাফি। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সহযোগিতা করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আজহারুল আলম, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স স্যানেটারি ইন্সপেক্টর নাজির মাহমুদ ও ভৈরব থানার এসআই ফরিদুজ্জামানসহ ভূমি অফিস কর্মকর্তারা ও ভৈরব থানাপুলিশ সদস্যরা।
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ভৈরব গোস্ত হাউজ নামে এক মাংস বিক্রেতার দোকানে মৃত গরুর মাংস পাওয়া যায়। এ ঘটনায় গোস্ত হাউজ মালিক খুর্শিদ মিয়াকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন গরুটি অসুস্থ ছিল। ভ্রাম্যমাণ আদালত দোকানে থাকা মাংস পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে জানতে পারে গরুটি মৃত ছিল। এ ঘটনায় ভৈরব গোস্ত হাউজের মালিক খুর্শিদ মিয়াকে ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। পরে মৃত গরুর মাংসগুলো জব্দ করে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মাটি চাপা দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রিদওয়ান আহমেদ রাফি জানান, রমজান মাস উপলক্ষে ভৈরবে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় মরা গরু বিক্রি হচ্ছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে মরা গরু বিক্রির সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বিক্রেতাকে ১ মাসের সাজা ও নগদ অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। পুরো মাসজুড়ে নিয়মিত এ অভিযান অব্যাহত থাকবেন বলে জানান তিনি।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
গরু, খাসি ও মহিষের মাংস কিনতে গিয়ে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি। ভৈরবের বিভিন্ন দোকানে বিক্রি হচ্ছে মৃত-রুগ্ন গরু, খাসি ও মহিষের মাংস। সম্প্রতি পৌর শহরের কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকার একই দোকানে ২ বার মৃত গরুর মাংস বিক্রির সন্ধান পেয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
মৃত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে ভৈরব গোস্ত হাউজের মালিক খুর্শিদ মিয়াকে ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় পৌর শহরের কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রিদওয়ান আহমেদ রাফি। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সহযোগিতা করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আজহারুল আলম, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স স্যানেটারি ইন্সপেক্টর নাজির মাহমুদ ও ভৈরব থানার এসআই ফরিদুজ্জামানসহ ভূমি অফিস কর্মকর্তারা ও ভৈরব থানাপুলিশ সদস্যরা।
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ভৈরব গোস্ত হাউজ নামে এক মাংস বিক্রেতার দোকানে মৃত গরুর মাংস পাওয়া যায়। এ ঘটনায় গোস্ত হাউজ মালিক খুর্শিদ মিয়াকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন গরুটি অসুস্থ ছিল। ভ্রাম্যমাণ আদালত দোকানে থাকা মাংস পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে জানতে পারে গরুটি মৃত ছিল। এ ঘটনায় ভৈরব গোস্ত হাউজের মালিক খুর্শিদ মিয়াকে ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। পরে মৃত গরুর মাংসগুলো জব্দ করে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মাটি চাপা দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রিদওয়ান আহমেদ রাফি জানান, রমজান মাস উপলক্ষে ভৈরবে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় কমলপুর গাছতলাঘাট এলাকায় মরা গরু বিক্রি হচ্ছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে মরা গরু বিক্রির সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বিক্রেতাকে ১ মাসের সাজা ও নগদ অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। পুরো মাসজুড়ে নিয়মিত এ অভিযান অব্যাহত থাকবেন বলে জানান তিনি।