ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মনবাড়িয়া নাসিরনগরের চাপরতলা গ্রামে থেমে থেমে ৩ দিন যাবত চলছে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ। এতে ১৬ জন নারীসহ আহত হয়েছেন শতাধিক লোক। আহতদের মধ্যে ৬ জনকে রেফার করা হয়েছে ব্রাহ্মবাড়িয়া সদর হাসপাতালে। তন্মদ্বে আশংকাজনক অবস্থায় ১ জনকে নেয়া হয়েছে ঢাকা মেডিকেলে। আহত ৪১ জনকে প্রাথিমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেয়া হয়েছে হাসপাতাল থেকে। এই ঘটনায় উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি মামলা করলে, এখন পর্যন্ত ১ জনকে গ্রেপ্তার হয়েছে। জানা যায়, গত ৮ মার্চ চাপরতলা পুর্বগ্রাম মাঠে ফুটবল খেলা নিয়ে ফকির বাড়ির জনৈক তাহের মিয়ার ভাতিজা বাবুর সাথে কথা কাটাকাটি হয় একই গ্রামের মোল্লা বাড়ির আলমগীরের বিয়াই আকছির ও তার নিকটাত্বীয় বাবুর সাথে। রাতে বাবু বাজারে গেলে এই ঘটনার জের ধরে তাকে মারধর করেন আলমগীর মিয়ার পক্ষের লোকজন। প্রতিশোধ হিসেবে বাজার থেকে ফেরার পথে আলমগীর মিয়ার লোকজনের পের আক্রমন করেন তাহের মিয়ার অনুসারীরা। এই সংঘর্ষে ২ পক্ষের আহত হয় ৪ জন। পরদিন ৯ মার্চ মাইকে ঘোষনা দিয়ে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে থেমে থেমে ৩ বার হয়েছে টেটাযুদ্ব। এতে সারাদিনে আহত হস আরও ৬৫ জন। ২৪ জনকে নেয়া হয় নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। ঘটনার তৃতীয় দিন ১০ মার্চও হয়েছে সংঘর্ষ। এদিন আহত হয়েছেন আরো ৩২ জন।
নাসিরনগর থানার ওসি মো. খাইরুল আলম জানান, এই ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। একটি মামলায় সোমবার রাতে তাহের মিয়া একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমাদের ফোর্স ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে চলে এসেছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত আছে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মনবাড়িয়া নাসিরনগরের চাপরতলা গ্রামে থেমে থেমে ৩ দিন যাবত চলছে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ। এতে ১৬ জন নারীসহ আহত হয়েছেন শতাধিক লোক। আহতদের মধ্যে ৬ জনকে রেফার করা হয়েছে ব্রাহ্মবাড়িয়া সদর হাসপাতালে। তন্মদ্বে আশংকাজনক অবস্থায় ১ জনকে নেয়া হয়েছে ঢাকা মেডিকেলে। আহত ৪১ জনকে প্রাথিমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেয়া হয়েছে হাসপাতাল থেকে। এই ঘটনায় উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি মামলা করলে, এখন পর্যন্ত ১ জনকে গ্রেপ্তার হয়েছে। জানা যায়, গত ৮ মার্চ চাপরতলা পুর্বগ্রাম মাঠে ফুটবল খেলা নিয়ে ফকির বাড়ির জনৈক তাহের মিয়ার ভাতিজা বাবুর সাথে কথা কাটাকাটি হয় একই গ্রামের মোল্লা বাড়ির আলমগীরের বিয়াই আকছির ও তার নিকটাত্বীয় বাবুর সাথে। রাতে বাবু বাজারে গেলে এই ঘটনার জের ধরে তাকে মারধর করেন আলমগীর মিয়ার পক্ষের লোকজন। প্রতিশোধ হিসেবে বাজার থেকে ফেরার পথে আলমগীর মিয়ার লোকজনের পের আক্রমন করেন তাহের মিয়ার অনুসারীরা। এই সংঘর্ষে ২ পক্ষের আহত হয় ৪ জন। পরদিন ৯ মার্চ মাইকে ঘোষনা দিয়ে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে থেমে থেমে ৩ বার হয়েছে টেটাযুদ্ব। এতে সারাদিনে আহত হস আরও ৬৫ জন। ২৪ জনকে নেয়া হয় নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। ঘটনার তৃতীয় দিন ১০ মার্চও হয়েছে সংঘর্ষ। এদিন আহত হয়েছেন আরো ৩২ জন।
নাসিরনগর থানার ওসি মো. খাইরুল আলম জানান, এই ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। একটি মামলায় সোমবার রাতে তাহের মিয়া একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমাদের ফোর্স ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে চলে এসেছে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত আছে।