যশোরের শার্শা উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্প মূল্যে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বিক্রিতে ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার সকালে শার্শার কায়বা ইউনিয়নে চাল বিতরনের সময় প্রতি বস্তায় ৩০ কেজির পরিবর্তে ২৫/২৬ কেজি চাল বিতরণ করা হয় বলে অভিযোগে জানাগেছে। বিক্রিত চাল অন্যস্থানে ওজন দিয়ে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে।
সূত্রে জানাগেছে, মার্চ মাসের খাদ্যবান্ধবের ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বুধবার সকালে সুবিধাভোগিদেও মাঝে বিতরণ করা হয়। এ দিন শার্শার কায়বা ইউনিয়নে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড চাল বিতরণ করা হয়। খাদ্য অধিদপ্তরের ১৫ টাকা কেজি দরের ৩০ কেজি চাল দেয়ার কথা থাকলেও প্রকৃত পক্ষে দেয়া হয়েছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।
সরকারিভাবে বস্তায় সঠিক মাপ থাকার কথা থাকলেও অজানা কারণে প্রতি বস্তায় চাল ৪ থেকে ৬ কেজি কম। চাল নিতে আসা একাধিক কার্ডধারীরা জানান, প্রতিবার এখান থেকে চাল নিয়ে অন্য যে কোনো দোকানে মাপ দিলেই দেখা যায় ৫ থেকে ৬ কেজি কম। পরে বিষয়টি প্রমাণ করতে পার্শ্বের একটি দোকানে থেকে মেশিন এনে বিক্রিত চাল ওজন দিলে প্রায় প্রতি বস্তায় ৪ থেকে ৬ কেজি কম হয়। এ ব্যাপারে জানার জন্য ডিলার রাড়িপুকুর গ্রামের শাহাজান কবিরের কাছে জানতে চাইলে, এ ব্যাপারে কোনো সঠিক উত্তর দিতে পারেনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ড. কাজী নাজিব হাসান বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
যশোরের শার্শা উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্প মূল্যে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বিক্রিতে ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার সকালে শার্শার কায়বা ইউনিয়নে চাল বিতরনের সময় প্রতি বস্তায় ৩০ কেজির পরিবর্তে ২৫/২৬ কেজি চাল বিতরণ করা হয় বলে অভিযোগে জানাগেছে। বিক্রিত চাল অন্যস্থানে ওজন দিয়ে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে।
সূত্রে জানাগেছে, মার্চ মাসের খাদ্যবান্ধবের ১৫ টাকা কেজি দরের চাল বুধবার সকালে সুবিধাভোগিদেও মাঝে বিতরণ করা হয়। এ দিন শার্শার কায়বা ইউনিয়নে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড চাল বিতরণ করা হয়। খাদ্য অধিদপ্তরের ১৫ টাকা কেজি দরের ৩০ কেজি চাল দেয়ার কথা থাকলেও প্রকৃত পক্ষে দেয়া হয়েছে ২৪ থেকে ২৬ কেজি চাল।
সরকারিভাবে বস্তায় সঠিক মাপ থাকার কথা থাকলেও অজানা কারণে প্রতি বস্তায় চাল ৪ থেকে ৬ কেজি কম। চাল নিতে আসা একাধিক কার্ডধারীরা জানান, প্রতিবার এখান থেকে চাল নিয়ে অন্য যে কোনো দোকানে মাপ দিলেই দেখা যায় ৫ থেকে ৬ কেজি কম। পরে বিষয়টি প্রমাণ করতে পার্শ্বের একটি দোকানে থেকে মেশিন এনে বিক্রিত চাল ওজন দিলে প্রায় প্রতি বস্তায় ৪ থেকে ৬ কেজি কম হয়। এ ব্যাপারে জানার জন্য ডিলার রাড়িপুকুর গ্রামের শাহাজান কবিরের কাছে জানতে চাইলে, এ ব্যাপারে কোনো সঠিক উত্তর দিতে পারেনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ড. কাজী নাজিব হাসান বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া।