পলাশে অটোরকিশায় যাত্রীদরে যাওয়া নিয়ে র্তকার্তকরি জেরে সুমন মিয়া (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়ছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে তার বাবা আলম মিয়া।সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজলোর ডাঙ্গা ইউনয়িনরে জয়নগর গ্রামে এই হত্যার ঘটনা ঘটেঅ
নিহত সুমন উপজলোর ডাঙ্গা ইউনয়িনরে জয়নগর গ্রামরে আলম মিয়া ছেলে। সে স্থানীয় একটি কারখানায় শ্রমকিরে কাজ করতো।
পুলিশ ও নিহতরে পরবিার জানায়, বিকেলে জয়নগর বাজারে নিহতরে চাচা মুকুল মিয়া সাথে প্রতিবেশি আয়ুব মিয়া, মোমনে, তারকে, দেলোয়ারসহ ৪ থেকে ৫ জনরে সাথে একটি অটোরকিশা ভাড়া নিয়ে ঝগড়া হয়। এর জরে ধরে সন্ধ্যায় তারা সংঘবদ্ধ হয়ে মুকুলরে বাড়িতে হামলা করতে যায়। এসময় বাড়রি পাশে হৈচৈ হলে ঘর থেকে বেরিয়ে সুমন ও তার বাবা আলম মিয়া দখেতে যায়।
এসময় তাদরে সামনে পয়েছে ধারালো অস্ত্র দারিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে নরসিংদী ১০০ শয্যা জলো হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে র্কতব্যরত চিকিৎসক সুমনকে মৃত ঘোষণা করেছে। এছাড়া হামলায় আহত আলম মিয়া অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসা জন্য ঢাকা মডেকিলে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নিহতর চাচা মুকুল মিয়া বলনে, আমার মা অটোরকিশায় করে ভাতজিার জন্য ঔষধ আনতে গিয়েছিল। এসময় আয়ুব ময়িা, মোমনে, তারকে এই রকিশায় যেতে চেয়েছিল। রকিশারচালক কনে মাকে নলি এজন্য তারা খারাপ ব্যবহার করেছে। আমি তার প্রতিবাদ করেছি। এতে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে আমার বাড়িতে হামলা করতে এসে সুমনকে কুপিয়ে হত্যা ও তার বাবাকে গুরুতর আহত করেছে। আমি এই হত্যার বচিার চাই।
নরসিংদী জলো হাসপাতালরে জরুরি বভিাগরে চিকিৎসক ডা শওকত হাসান বলনে, রাতে দুইজন ব্যাক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এরমধ্যে সুমন হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে মারা যায়। আর আলম ময়িার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। সুমনরে হাত, বুক ও পায়ে ধারালো অস্ত্ররে আঘাতরে চহ্নি রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা ওসি মনরি হোসনে জানায়, খবর পেয়েছে পুলিশ ঘটনাস্থল পরর্দিশন করে। হত্যার ঘটনায় জড়তিদরে আটকে অভযিান চলছে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
পলাশে অটোরকিশায় যাত্রীদরে যাওয়া নিয়ে র্তকার্তকরি জেরে সুমন মিয়া (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়ছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে তার বাবা আলম মিয়া।সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজলোর ডাঙ্গা ইউনয়িনরে জয়নগর গ্রামে এই হত্যার ঘটনা ঘটেঅ
নিহত সুমন উপজলোর ডাঙ্গা ইউনয়িনরে জয়নগর গ্রামরে আলম মিয়া ছেলে। সে স্থানীয় একটি কারখানায় শ্রমকিরে কাজ করতো।
পুলিশ ও নিহতরে পরবিার জানায়, বিকেলে জয়নগর বাজারে নিহতরে চাচা মুকুল মিয়া সাথে প্রতিবেশি আয়ুব মিয়া, মোমনে, তারকে, দেলোয়ারসহ ৪ থেকে ৫ জনরে সাথে একটি অটোরকিশা ভাড়া নিয়ে ঝগড়া হয়। এর জরে ধরে সন্ধ্যায় তারা সংঘবদ্ধ হয়ে মুকুলরে বাড়িতে হামলা করতে যায়। এসময় বাড়রি পাশে হৈচৈ হলে ঘর থেকে বেরিয়ে সুমন ও তার বাবা আলম মিয়া দখেতে যায়।
এসময় তাদরে সামনে পয়েছে ধারালো অস্ত্র দারিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে নরসিংদী ১০০ শয্যা জলো হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে র্কতব্যরত চিকিৎসক সুমনকে মৃত ঘোষণা করেছে। এছাড়া হামলায় আহত আলম মিয়া অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসা জন্য ঢাকা মডেকিলে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নিহতর চাচা মুকুল মিয়া বলনে, আমার মা অটোরকিশায় করে ভাতজিার জন্য ঔষধ আনতে গিয়েছিল। এসময় আয়ুব ময়িা, মোমনে, তারকে এই রকিশায় যেতে চেয়েছিল। রকিশারচালক কনে মাকে নলি এজন্য তারা খারাপ ব্যবহার করেছে। আমি তার প্রতিবাদ করেছি। এতে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে আমার বাড়িতে হামলা করতে এসে সুমনকে কুপিয়ে হত্যা ও তার বাবাকে গুরুতর আহত করেছে। আমি এই হত্যার বচিার চাই।
নরসিংদী জলো হাসপাতালরে জরুরি বভিাগরে চিকিৎসক ডা শওকত হাসান বলনে, রাতে দুইজন ব্যাক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এরমধ্যে সুমন হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে মারা যায়। আর আলম ময়িার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। সুমনরে হাত, বুক ও পায়ে ধারালো অস্ত্ররে আঘাতরে চহ্নি রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা ওসি মনরি হোসনে জানায়, খবর পেয়েছে পুলিশ ঘটনাস্থল পরর্দিশন করে। হত্যার ঘটনায় জড়তিদরে আটকে অভযিান চলছে।