কক্সবাজারের রামু থানার সাবেক এস আই (সাব ইন্সপেক্টর) শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে কক্সবাজার সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছে। প্রবাসীর স্ত্রী ২ সন্তানের জননীর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত ও স্বর্ণালংকার এবং নগদ টাকা চুরির অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় এই গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসী স্বামী। যার মামলা নং- সি.আর ৭০২/২৩।
জানা যায়, ২০২০ সালে পারিবারিক একটি চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে রামু থানায় চুরির অভিযোগ দিতে গিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে পরিচয় হয় রামু থানার এস আই শামসুল আরেফিন তোহার। এই পরিচয় থেকে দীর্ঘ ১ বছর পরকিয়া প্রেম চলতে থাকে। প্রবাসী স্বামীর অনুপস্থিতিতে অভিযুক্ত এস আই শামসুল আরেফিন তোহা প্রায় সময় প্রবাসীর ভাড়া বাসায় যেতো। এছাড়াও, প্রবাসীর স্ত্রী ২ সন্তানের জননীকে নিয়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি এবং হোটেলে রাত্রিযাপন করে। এক পর্যায়ে তাদের এই অনৈতিক সম্পর্ক জানাজানি হয়ে গেলে শামসুল আরেফিন তোহা প্রবাসীর ঘরে থাকা স্বর্নলংকার, নগদ টাকা ও প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে স্বামী দেশে আসে এবং এস আই শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আমলী আদালত- রামু) আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলা আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে তদন্তভার দেন। তদন্ত শেষে পিবিআই এই ঘটনার সত্যতা পাওয়া গিয়াছে মর্মে আদালতে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করেন।
অভিযুক্তকে আদালত সমন জারি করলেও আদালতে হাজির না হওয়ায় শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে সংশ্লিষ্ট আদালত।
বর্তমানে অভিযুক্ত তোহা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত আছেন। তার নিজ বাড়ি চট্টগ্রাম বাঁশখালীর চেচুরিয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড, ধৈলছড়ী এলাকার কে.বি বাজার সংলগ্ন বলে জানা যায়।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের রামু থানার সাবেক এস আই (সাব ইন্সপেক্টর) শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে কক্সবাজার সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছে। প্রবাসীর স্ত্রী ২ সন্তানের জননীর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত ও স্বর্ণালংকার এবং নগদ টাকা চুরির অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় এই গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসী স্বামী। যার মামলা নং- সি.আর ৭০২/২৩।
জানা যায়, ২০২০ সালে পারিবারিক একটি চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে রামু থানায় চুরির অভিযোগ দিতে গিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে পরিচয় হয় রামু থানার এস আই শামসুল আরেফিন তোহার। এই পরিচয় থেকে দীর্ঘ ১ বছর পরকিয়া প্রেম চলতে থাকে। প্রবাসী স্বামীর অনুপস্থিতিতে অভিযুক্ত এস আই শামসুল আরেফিন তোহা প্রায় সময় প্রবাসীর ভাড়া বাসায় যেতো। এছাড়াও, প্রবাসীর স্ত্রী ২ সন্তানের জননীকে নিয়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি এবং হোটেলে রাত্রিযাপন করে। এক পর্যায়ে তাদের এই অনৈতিক সম্পর্ক জানাজানি হয়ে গেলে শামসুল আরেফিন তোহা প্রবাসীর ঘরে থাকা স্বর্নলংকার, নগদ টাকা ও প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে স্বামী দেশে আসে এবং এস আই শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আমলী আদালত- রামু) আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলা আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে তদন্তভার দেন। তদন্ত শেষে পিবিআই এই ঘটনার সত্যতা পাওয়া গিয়াছে মর্মে আদালতে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করেন।
অভিযুক্তকে আদালত সমন জারি করলেও আদালতে হাজির না হওয়ায় শামসুল আরেফিন তোহার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে সংশ্লিষ্ট আদালত।
বর্তমানে অভিযুক্ত তোহা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত আছেন। তার নিজ বাড়ি চট্টগ্রাম বাঁশখালীর চেচুরিয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড, ধৈলছড়ী এলাকার কে.বি বাজার সংলগ্ন বলে জানা যায়।