রাজধানীর শাহবাগ বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে একটি টিম সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে গেছেন। তারা সেখানে অভিযান চালিয়েছে। তিন সদস্যের টিম গেছে বলে ভার্সিটির প্রক্টর জানিয়েছেন।
দুদকের টিম বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়েছেন।
অভিযানের সময় তারা হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের জনবল নিয়োগ দুর্নীতির সংক্রান্ত অভ্যান্তরিণ তদন্ত কমিটির রিপোর্ট সংগ্রহ করেছেন।
প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, জনবল নিয়োগে ব্যাপক অনিয়ম তথ্য জানা ছাড়াও সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছেন দুদকের টিম।
দুদক জানতে পারে, প্রকল্পের অর্থায়নে ১৫৭ জন কর্মকর্তা কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ শেষে ওই প্রতিষ্ঠানে ৫ বছর চাকরি করবেন। এই রূপ শর্তে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হলেও প্রশিক্ষণ শেষে ৮৫ জন কর্মকর্তা হাসপাতালে যোদান করেনি।
পরিকল্পিত ভাবে স্বজন প্রীতির মাধ্যমে কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নন এমন বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরকে প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতালের অভ্যান্তরে ফার্মেসী, ক্যান্টিন পরিচালনার প্রথামিক প্রমাণ অনিয়মের পেয়েছে দুদক।
জানা গেছে, ২০২৩ সালে জুলাই মাসে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি নেয়া হয়। সেখানে কনসালটেন্ট, মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র স্টাফ নার্স, প্রকৌশলী, অতিরিক্ত পরিচালক, টেকনোলজিস্টসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের কথা বলা হয়েছে।
নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আর প্রশিক্ষণের জন্য অনেকেই কোরিয়ায় গিয়ে অনিয়ম করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধানে আরও কাহিনী বেরিয়ে আসবে বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। হাসপাতালের ক্যান্টিন পরিচালনায় দায়িত্ব স্বজনদেরকে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে এখনো সমালোচনা হচ্ছে।
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানীর শাহবাগ বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে একটি টিম সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে গেছেন। তারা সেখানে অভিযান চালিয়েছে। তিন সদস্যের টিম গেছে বলে ভার্সিটির প্রক্টর জানিয়েছেন।
দুদকের টিম বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়েছেন।
অভিযানের সময় তারা হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের জনবল নিয়োগ দুর্নীতির সংক্রান্ত অভ্যান্তরিণ তদন্ত কমিটির রিপোর্ট সংগ্রহ করেছেন।
প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, জনবল নিয়োগে ব্যাপক অনিয়ম তথ্য জানা ছাড়াও সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছেন দুদকের টিম।
দুদক জানতে পারে, প্রকল্পের অর্থায়নে ১৫৭ জন কর্মকর্তা কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ শেষে ওই প্রতিষ্ঠানে ৫ বছর চাকরি করবেন। এই রূপ শর্তে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হলেও প্রশিক্ষণ শেষে ৮৫ জন কর্মকর্তা হাসপাতালে যোদান করেনি।
পরিকল্পিত ভাবে স্বজন প্রীতির মাধ্যমে কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নন এমন বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরকে প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতালের অভ্যান্তরে ফার্মেসী, ক্যান্টিন পরিচালনার প্রথামিক প্রমাণ অনিয়মের পেয়েছে দুদক।
জানা গেছে, ২০২৩ সালে জুলাই মাসে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি নেয়া হয়। সেখানে কনসালটেন্ট, মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র স্টাফ নার্স, প্রকৌশলী, অতিরিক্ত পরিচালক, টেকনোলজিস্টসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের কথা বলা হয়েছে।
নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আর প্রশিক্ষণের জন্য অনেকেই কোরিয়ায় গিয়ে অনিয়ম করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধানে আরও কাহিনী বেরিয়ে আসবে বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। হাসপাতালের ক্যান্টিন পরিচালনায় দায়িত্ব স্বজনদেরকে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে এখনো সমালোচনা হচ্ছে।