বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ৫ আগষ্ট শেরপুর জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া হত্যা মামলার আসামি শামীমকে (৩২) (কয়েদী নং-৪৩৭৭/২৩) পুলিশের সহায়তায় টঙ্গী থেকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট সদস্যরা।
গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর টঙ্গীর দত্তপাড়া বনমালা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শামীম শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী থানার বনগাঁও গ্রামের শাহ আলীর ছেলে। তিনি ঝিনাইগাতী থানার ২০২৩ সালের একটি হত্যা মামলার আসামি।
পুলিশ জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারাদেশের মত শেরপুর জেলা কারাগারেও হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। সেই সুযোগে জেল থেকে পালিয়ে যায় ৫ শতাধিক কয়েদি। এরপর কারাগারটি দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকে। সংস্কার শেষে সম্প্রতি কারাগারটি পুনরায় চালু করা হয়। সেই কারাগারের পলাতক আসামি শামীম কিছু দিন যাবৎ টঙ্গীতে আত্মগোপন করে ছিল। ময়মনসিংহ বিভাগের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার নাফিসুর রহমান নেতৃত্বে ও টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ৫ আগষ্ট শেরপুর জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া হত্যা মামলার আসামি শামীমকে (৩২) (কয়েদী নং-৪৩৭৭/২৩) পুলিশের সহায়তায় টঙ্গী থেকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট সদস্যরা।
গত ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর টঙ্গীর দত্তপাড়া বনমালা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শামীম শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী থানার বনগাঁও গ্রামের শাহ আলীর ছেলে। তিনি ঝিনাইগাতী থানার ২০২৩ সালের একটি হত্যা মামলার আসামি।
পুলিশ জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারাদেশের মত শেরপুর জেলা কারাগারেও হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। সেই সুযোগে জেল থেকে পালিয়ে যায় ৫ শতাধিক কয়েদি। এরপর কারাগারটি দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকে। সংস্কার শেষে সম্প্রতি কারাগারটি পুনরায় চালু করা হয়। সেই কারাগারের পলাতক আসামি শামীম কিছু দিন যাবৎ টঙ্গীতে আত্মগোপন করে ছিল। ময়মনসিংহ বিভাগের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার নাফিসুর রহমান নেতৃত্বে ও টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।