চট্টগ্রামের রাউজানে দীঘি হতে মো. জাফর (৪০) নামে এক রিক্সা চালকের লাশ উদ্ধার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি আশ্রছু প্রকল্পের দীঘি হতে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. জাফর উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের খানপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহীমের ছেলে। পাহাড়তলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অর্পিতা মুৎসুদ্দী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দারা জানান, গত বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে রিকশাচালক জাফর এসে দীঘির পাড়ে অবস্থিত ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দরজা-জানালায় আঘাত করছিল। আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দা এসে দেখে তিনি মাতাল অবস্থায় চিৎকার করছিল। তাকে সবাই বাড়ি চলে যেতে বললে তিনি হাসপাতালে বারান্দায় বসে থাকে। পরে সকালে ১০টার দিকে দীঘির উত্তর-পূর্ব কোণে আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দা ভাসমান অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায়। তার পরিবারে খবর দিলে খানপাড়ার লোকজন এসে লাশটি দীঘি হতে তুলে নিয়ে যাওয়া পথে অনিরুদ্ধ বড়ুয়া অনি শিশু পার্কের সামনে হতে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন। এই বিষয়ে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া বলেন, আমরা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় তোলা অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করি।
তার কপালের বামপাশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে, তার মুখে এলকোহলের আলামত পাওয়া গেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সে প্রচুর মদ পান করে। গতরাতেও মদ পান করে মাতাল হয়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিৎকার করছিল। এ সময় আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দারা তাকে আঘাত প্রাপ্ত ও মাতাল অবস্থায় দেখেন। সকালে দীঘি হতে তার লাশ উদ্ধার হয়। ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে দীঘি হতে মো. জাফর (৪০) নামে এক রিক্সা চালকের লাশ উদ্ধার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি আশ্রছু প্রকল্পের দীঘি হতে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. জাফর উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের খানপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহীমের ছেলে। পাহাড়তলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অর্পিতা মুৎসুদ্দী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দারা জানান, গত বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে রিকশাচালক জাফর এসে দীঘির পাড়ে অবস্থিত ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দরজা-জানালায় আঘাত করছিল। আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দা এসে দেখে তিনি মাতাল অবস্থায় চিৎকার করছিল। তাকে সবাই বাড়ি চলে যেতে বললে তিনি হাসপাতালে বারান্দায় বসে থাকে। পরে সকালে ১০টার দিকে দীঘির উত্তর-পূর্ব কোণে আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দা ভাসমান অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায়। তার পরিবারে খবর দিলে খানপাড়ার লোকজন এসে লাশটি দীঘি হতে তুলে নিয়ে যাওয়া পথে অনিরুদ্ধ বড়ুয়া অনি শিশু পার্কের সামনে হতে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন। এই বিষয়ে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া বলেন, আমরা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় তোলা অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করি।
তার কপালের বামপাশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে, তার মুখে এলকোহলের আলামত পাওয়া গেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সে প্রচুর মদ পান করে। গতরাতেও মদ পান করে মাতাল হয়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিৎকার করছিল। এ সময় আশ্রছু প্রকল্পের বাসিন্দারা তাকে আঘাত প্রাপ্ত ও মাতাল অবস্থায় দেখেন। সকালে দীঘি হতে তার লাশ উদ্ধার হয়। ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।