পর্যটন নগরী শ্রীমঙ্গল উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের দেবপাড়ায় হাঁস গিলে খাওয়া অবস্থায় এক বিরাট অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, (২২ এপ্রিল) শ্রীমঙ্গল থানার নোয়াগাঁও গ্রামের দেবপাড়ায় লন্ডনি ধনাই মিয়ার বসতবাড়িতে একটি অজগর সাপের উপস্থিতি দেখা গেলে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সকাল বেলা হাঁসের অস্বাভাবিক শব্দ শুনে পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে দেখতে পান যে একটি বিশাল অজগর সাপ একটি হাঁসকে ধরে গিলে খাচ্ছে। উপস্থিত লোকজন পরিস্থিতি দেখে আতঙ্কিত হয়ে দ্রুত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন- শ্রীমঙ্গলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। খবর পেয়ে ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন যে অজগর সাপটি ইতোমধ্যে হাঁসটিকে সম্পূর্ণভাবে গিলে ফেলেছে। তৎক্ষণাৎভাবে তিনি সাপটিকে সেখান থেকে নিরাপদে উদ্ধার করেন এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য যে, শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জের মধ্যবর্তী এলাকায় রয়েছে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান। দীর্ঘদিন থেকে প্রভাব প্রতিপত্তিশালী লোকজন লাউয়াছড়া সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে গাছ, বাঁশ, কাঠ ইত্যাদি পাচার ও বনাঞ্চলের ভূমি দখল করে রিসোর্ট, চা বাগান ও বাসা বাড়ি তৈরি ইত্যাদির কারণে বনাঞ্চলের পশুপাখি, জীবজন্তু ইত্যাদির খাবারের অভাব দেখা দেয়ায় সাপ, বানরসহ নানা ধরনের পশুপাখি লোকালয়ে বেরিয়ে যায়। অসংখ্য পশু, পাখি ও সাপ ইত্যাদিকে ধরে পরে আবার বনাঞ্চলে অবমুক্ত করা হয়।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
পর্যটন নগরী শ্রীমঙ্গল উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের দেবপাড়ায় হাঁস গিলে খাওয়া অবস্থায় এক বিরাট অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, (২২ এপ্রিল) শ্রীমঙ্গল থানার নোয়াগাঁও গ্রামের দেবপাড়ায় লন্ডনি ধনাই মিয়ার বসতবাড়িতে একটি অজগর সাপের উপস্থিতি দেখা গেলে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সকাল বেলা হাঁসের অস্বাভাবিক শব্দ শুনে পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে দেখতে পান যে একটি বিশাল অজগর সাপ একটি হাঁসকে ধরে গিলে খাচ্ছে। উপস্থিত লোকজন পরিস্থিতি দেখে আতঙ্কিত হয়ে দ্রুত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন- শ্রীমঙ্গলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। খবর পেয়ে ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন যে অজগর সাপটি ইতোমধ্যে হাঁসটিকে সম্পূর্ণভাবে গিলে ফেলেছে। তৎক্ষণাৎভাবে তিনি সাপটিকে সেখান থেকে নিরাপদে উদ্ধার করেন এবং যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য যে, শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জের মধ্যবর্তী এলাকায় রয়েছে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান। দীর্ঘদিন থেকে প্রভাব প্রতিপত্তিশালী লোকজন লাউয়াছড়া সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে গাছ, বাঁশ, কাঠ ইত্যাদি পাচার ও বনাঞ্চলের ভূমি দখল করে রিসোর্ট, চা বাগান ও বাসা বাড়ি তৈরি ইত্যাদির কারণে বনাঞ্চলের পশুপাখি, জীবজন্তু ইত্যাদির খাবারের অভাব দেখা দেয়ায় সাপ, বানরসহ নানা ধরনের পশুপাখি লোকালয়ে বেরিয়ে যায়। অসংখ্য পশু, পাখি ও সাপ ইত্যাদিকে ধরে পরে আবার বনাঞ্চলে অবমুক্ত করা হয়।